তড়িঘড়ি করে ইসলামবিদ্বেষী শিক্ষানীতিকে আইন রূপে জারি করার ষড়যন্ত্র
সবাই সাবধান !! সরকার তড়িঘড়ি করে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি-২০১০কে শিক্ষাআইন রূপে জারি করার উদ্যোগ নিয়েছে। এ কারণে শিক্ষামন্ত্রনালয়ের ওয়েসসাইটে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে মাত্র ৭ দিন (১০ এপ্রিল, ২০১৬ পর্যন্ত) সময় দেওয়া হয়েছে মতামত জানানোর জন্য। কিন্তু এত কম সময়ের মধ্যে সাধারণ জনগণের পক্ষে জানা সম্ভব নয়, তার ছেলেমেয়েকে কি পড়ানোর জন্য বিরাট আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে, সেখানে কি থাকছে ? কিংবা সেটা পড়ে তার ছেলে মেয়ে আদৌ মুসলিম থাকবে কি না, এ সম্পর্কে যাচাই করার সুযোগ থাকছে না।
যেমন-
১) আইনের ৭ এর ১ ও ৩ ধারা মোতাবেক সরকার যে পাঠ্যপুস্তক নির্ধারণ/অনুমোদন দিবে শুধু সেটাই পড়াতে হবে, এর বাইরে পড়ালে জেল/জরিমানা হবে।
২) আইনের ১০ ও ১১ ধারা মোতাবেক, সকল মাদ্রাসাকে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোন মাদ্রাসা চলতে পারবে না। এই আইনের আওতায় নিবন্ধনবিহীন মাদ্রাসা সরকার তা বাধ্যতামূলক বন্ধ করে দিতে পারবে। মূলত কওমী মাদ্রাসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতেই এই আইন করা হচ্ছে।
৩) আইনের ২০ এর ১(খ-৩) মোতাবেক মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিক ও যুযোপযোগী করার নামে ধর্মভিত্তিক শিক্ষা সরিয়ে নাস্তিক্যবাদী শিক্ষা প্রবেশ করানো হবে।
৪) উপজাতি সংস্কৃতি বাধ্যতামূলকভাবে পাঠ্য করতে হবে (২১-২ ধারা)।
৫) ৫০ এর ৪ ধারা অনুযায়ী প্রজনন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্ত করা হবে।
৬) ৬২-১ এর মতে অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি বলবৎ থাকবে।
৭) ২-২৯ ধারা মোতাবেক ‘একিভূত শিক্ষা’র নাম দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমকে অমুসলিমদের ধর্মকর্ম শিখানো হবে।
৮) ৭-৮ ধারা অনুযায়ী উপজাতি ভাষায় পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা হবে।
৯) প্রত্যেক ক্ষেত্রে আইনলঙ্ঘনকারীকে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
১) আইনের ৭ এর ১ ও ৩ ধারা মোতাবেক সরকার যে পাঠ্যপুস্তক নির্ধারণ/অনুমোদন দিবে শুধু সেটাই পড়াতে হবে, এর বাইরে পড়ালে জেল/জরিমানা হবে।
২) আইনের ১০ ও ১১ ধারা মোতাবেক, সকল মাদ্রাসাকে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোন মাদ্রাসা চলতে পারবে না। এই আইনের আওতায় নিবন্ধনবিহীন মাদ্রাসা সরকার তা বাধ্যতামূলক বন্ধ করে দিতে পারবে। মূলত কওমী মাদ্রাসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতেই এই আইন করা হচ্ছে।
৩) আইনের ২০ এর ১(খ-৩) মোতাবেক মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিক ও যুযোপযোগী করার নামে ধর্মভিত্তিক শিক্ষা সরিয়ে নাস্তিক্যবাদী শিক্ষা প্রবেশ করানো হবে।
৪) উপজাতি সংস্কৃতি বাধ্যতামূলকভাবে পাঠ্য করতে হবে (২১-২ ধারা)।
৫) ৫০ এর ৪ ধারা অনুযায়ী প্রজনন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্ত করা হবে।
৬) ৬২-১ এর মতে অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি বলবৎ থাকবে।
৭) ২-২৯ ধারা মোতাবেক ‘একিভূত শিক্ষা’র নাম দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমকে অমুসলিমদের ধর্মকর্ম শিখানো হবে।
৮) ৭-৮ ধারা অনুযায়ী উপজাতি ভাষায় পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা হবে।
৯) প্রত্যেক ক্ষেত্রে আইনলঙ্ঘনকারীকে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
যেহেতু সরকার জনগণের মতামত চেয়েছে, খুব ভালো কথা কিন্তু মাত্র ৭ দিন কেন ? যেহেতু শিক্ষা জনগণ গ্রহণ করবে, জনগণ নয়, তাই জনগণকে এ আইন সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য কমপক্ষে ৩ মাস বা ৯০ দিন সময় দিতে হবে। যেহেতু শিক্ষানীতি-২০১০ এর আলোকে সিলেবাস স্পষ্ট ইসলাম বিরোধী হয়েছে, তাই এই শিক্ষানীতির আলোকে নয় বরং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বা সংগরিষ্ঠের ধর্ম ইসলাম অনুসারে শিক্ষা আইন-২০১৬ প্রণয়ন করা উচিত। এক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগণের মতামত প্রাধান্য দেওয়া উচিত, ২-৪টা ধর্মবিদ্বেষী নাস্তিকের শিক্ষানীতি সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগনের উপর চাপিয়ে দেওয়া কখনই উচিত হবে না।
বিজ্ঞপ্তিটি আইনসহকারে ডাউনলোড করতে - http://goo.gl/lKBRB2
No comments