ওয়াজ মাহফিল ও মসজিদে আযান বন্ধ করা উচিত- ইত্তেফাকের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক তসলিমা হোসেন
সাক্ষাৎকারে তাসমীমা হোসেন....................
সাংবাদিক : কেমন আছেন ?
তাসমীমা হোসেন : জি প্রকৃতির অপার করুণায় ভালো আছি ।
তাসমীমা হোসেন : জি প্রকৃতির অপার করুণায় ভালো আছি ।
সাংবাদিক : ‘প্রকৃতির করুণা’ ? ঠিক বুঝলাম না ।
তাসমীমা হোসেন : এই যে প্রকৃতি থেকেই গ্রহণ করছি আবার প্রকৃতিতেই সব ত্যাগ করে দিচ্ছি। তাই বললাম আরকি।
তাসমীমা হোসেন : এই যে প্রকৃতি থেকেই গ্রহণ করছি আবার প্রকৃতিতেই সব ত্যাগ করে দিচ্ছি। তাই বললাম আরকি।
সাংবাদিক : আচ্ছা আপনি নাকি বলেছেন, “ঢাকা শহরে ওয়াজ ও আযান বন্ধ করার উচিত” বিষয়টি কি সত্যিই ? (http://goo.gl/aa4UpE)
তাসমীমা হোসেন: ১০০% সত্যি। বাংলার জমি দখল টেক্সাইল মিল বানানো যাবে, কিন্তু বাংলার জমি ব্যবহার করে ওয়াজ মাহফিল কিংবা বাংলার ইথার ব্যবহার করে কিছুতেই আজান দেওয়া যাবে না। কিছুতেই যাবে না।
তাসমীমা হোসেন: ১০০% সত্যি। বাংলার জমি দখল টেক্সাইল মিল বানানো যাবে, কিন্তু বাংলার জমি ব্যবহার করে ওয়াজ মাহফিল কিংবা বাংলার ইথার ব্যবহার করে কিছুতেই আজান দেওয়া যাবে না। কিছুতেই যাবে না।
সাংবাদিক : টেক্সটাইল মিল ?
তাসমীমা হোসেন : হ্যা টেক্সাইল মিল। ১৯৯৫ সালে আমি ডিইপিজেড এলাকায় সরকারী জমি দখল করে এজিস টেক্সটাইল মিলস বানাই। সরকার বাধা দিতে আসলে উল্টো আমি আর আমার জামাই গুন্ডাপান্ডা দিয়ে তাদের হাত গুড়ো করে দেই। (https://goo.gl/HBQkjU)
তাসমীমা হোসেন : হ্যা টেক্সাইল মিল। ১৯৯৫ সালে আমি ডিইপিজেড এলাকায় সরকারী জমি দখল করে এজিস টেক্সটাইল মিলস বানাই। সরকার বাধা দিতে আসলে উল্টো আমি আর আমার জামাই গুন্ডাপান্ডা দিয়ে তাদের হাত গুড়ো করে দেই। (https://goo.gl/HBQkjU)
সাংবাদিক: আচ্ছা, সেটা আপনার ব্যাপার। কিন্তু আজানে আপনার সমস্যাটা কি, আজান আপনার কি ক্ষতি করলো ? একটু খুলে বলবেন কি ?
তাসমীমা হোসেন: দেখুন, আজান শুরু হওয়ার সাথে সাথে আমার আপন ভাই আযাযীলের মত আমারও কষ্ট শুরু হয়, আজান শুরু হলেই আমি আর ভাইয়া দিক-বিদিক ছুটোছুটি শুরু করি। যদি আজান বন্ধ করা যায় তবে আমি ও ভাইয়া আযাযীল একটু শান্তিতে থাকতে পারবো, তাই এই দাবি।
তাসমীমা হোসেন: দেখুন, আজান শুরু হওয়ার সাথে সাথে আমার আপন ভাই আযাযীলের মত আমারও কষ্ট শুরু হয়, আজান শুরু হলেই আমি আর ভাইয়া দিক-বিদিক ছুটোছুটি শুরু করি। যদি আজান বন্ধ করা যায় তবে আমি ও ভাইয়া আযাযীল একটু শান্তিতে থাকতে পারবো, তাই এই দাবি।
সাংবাদিক: আচ্ছা, বুজলাম আপনার কথায় মানুষ আজান আর ওয়াজ ত্যাগ করবে। কিন্তু তার বদলে মানুষ কি নিয়ে থাকবে ?
তাসমীমা হোসেন: কেন ? বিশ্যাখ্যাত পর্নস্টার সানি লিওনকে নিয়ে থাকবে। নারীরা সব সানি লিওন হবে আর পুরুষরা থাকবে সানি লিওনের চিন্তায় বিভোর। দেখুন না, আমি আমার পত্রিকায় শেখ হাসিনা-ওবামাকে নিয়ে কম খবর করতে পারি, কিন্তু পর্নস্টার সানি লিওনকে নিয়ে আমি দু’দিনে ৪টা খবর করেছি। এটা অবশ্যই জনস্বার্থে
ক) www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/20/51925.html
খ)www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/20/51962.html
গ)www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/21/52045.html
ঘ) www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/21/52148.html
তাসমীমা হোসেন: কেন ? বিশ্যাখ্যাত পর্নস্টার সানি লিওনকে নিয়ে থাকবে। নারীরা সব সানি লিওন হবে আর পুরুষরা থাকবে সানি লিওনের চিন্তায় বিভোর। দেখুন না, আমি আমার পত্রিকায় শেখ হাসিনা-ওবামাকে নিয়ে কম খবর করতে পারি, কিন্তু পর্নস্টার সানি লিওনকে নিয়ে আমি দু’দিনে ৪টা খবর করেছি। এটা অবশ্যই জনস্বার্থে
ক) www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/20/51925.html
খ)www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/20/51962.html
গ)www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/21/52045.html
ঘ) www.ittefaq.com.bd/entertainment/2016/01/21/52148.html
সাংবাদিক: আপনি তো নারীবাদী আন্দোলনের সাথে জড়িত। নারীদের অধিকার আদায় করা আপনার কাজ। আপনার কাছে আমার প্রশ্ন, কোন ধরনের মোটিভেশন থেকে একজন নারী নারীবাদী আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়?
তাসমীমা হোসেন: মোটিভেশন-টোটিভেশন কিছু নয়। সব হলো হতাশা। সব নারী চায় স্বামী নিয়ে সুখে থাকতে। কিন্তু কিছু কিছু নারীর স্বামী থাকে, যারা ব্যাপক পরনারীতে আসক্ত হয়। স্বামীর অবহেলার কারণে ঐ সকল নারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশার সৃষ্টি হয়। কিন্তু সোসাইটিতে যেন সেই হতাশাটা ধরা না পরে, সে জন্য ঐ নারীরা নারীবাদীর একটা বেশ নেয়, এই আর কি। আসলে যে সব নারীনেতৃত্বরা ‘নারী অধিকার’ ‘নারী অধিকার’ বলে সারাদিন চিৎকার-চেচামেচি করে, তারা নিজেদের ঘরেই নূন্যতম নারী অধিকার আদায় করতে পারে না।
তাসমীমা হোসেন: মোটিভেশন-টোটিভেশন কিছু নয়। সব হলো হতাশা। সব নারী চায় স্বামী নিয়ে সুখে থাকতে। কিন্তু কিছু কিছু নারীর স্বামী থাকে, যারা ব্যাপক পরনারীতে আসক্ত হয়। স্বামীর অবহেলার কারণে ঐ সকল নারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশার সৃষ্টি হয়। কিন্তু সোসাইটিতে যেন সেই হতাশাটা ধরা না পরে, সে জন্য ঐ নারীরা নারীবাদীর একটা বেশ নেয়, এই আর কি। আসলে যে সব নারীনেতৃত্বরা ‘নারী অধিকার’ ‘নারী অধিকার’ বলে সারাদিন চিৎকার-চেচামেচি করে, তারা নিজেদের ঘরেই নূন্যতম নারী অধিকার আদায় করতে পারে না।
সাংবাদিক : আচ্ছা এখন শেষ জীবনে আপনার জীবনের লক্ষ্য ?
তাসমীমা হোসেন: কেন ? গানটি শুনেননি--- “সবাই তো অ্যাসাইলাম চায়, কেউ পায়, কেউবা হারায়........”। দেখুন আজকাল পোলাপানরা ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখে দেদারসে অ্যাসাইলাম পাচ্ছে, বিবিসি-সিএনএস হাইলাইট হচ্ছে। অথচ আমি এতদিন সম্পাদকগিরি করলাম, নারীবাদ নিয়ে লাফালাফি করলাম, আমাকে কয়টা লোক চিনে, বলুন ? তাই এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঐ পুচকে ব্লগারদেরই পথ ধরবো, ইসলামের বিরুদ্ধে বলবো,আর মিডিয়াতে হাইলাইট হবো, আর যদি ভাগ্যে প্রকৃতি অ্যাসাইলাম লিখেই রাখে, তবে ঠেকায় কে ?
তাসমীমা হোসেন: কেন ? গানটি শুনেননি--- “সবাই তো অ্যাসাইলাম চায়, কেউ পায়, কেউবা হারায়........”। দেখুন আজকাল পোলাপানরা ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে লিখে দেদারসে অ্যাসাইলাম পাচ্ছে, বিবিসি-সিএনএস হাইলাইট হচ্ছে। অথচ আমি এতদিন সম্পাদকগিরি করলাম, নারীবাদ নিয়ে লাফালাফি করলাম, আমাকে কয়টা লোক চিনে, বলুন ? তাই এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঐ পুচকে ব্লগারদেরই পথ ধরবো, ইসলামের বিরুদ্ধে বলবো,আর মিডিয়াতে হাইলাইট হবো, আর যদি ভাগ্যে প্রকৃতি অ্যাসাইলাম লিখেই রাখে, তবে ঠেকায় কে ?
সাংবাদিক : সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
তাসমীমা হোসেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। প্রকৃতি আপনার মঙ্গল করুক।
তাসমীমা হোসেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। প্রকৃতি আপনার মঙ্গল করুক।

No comments