রাষ্ট্রধর্ম ইসলামবাতিলের মূল হোতা
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে যখন হিন্দু ধর্মাবলম্বী এসকে সিনহা নিয়োগ পায়, তখন সাথে সাথে ভারতীয় মিডিয়ায় আনন্দের জোয়ার বয়ে যায়। টাইমস অব ইন্ডিয়া, দ্য হিন্দু, আইএনবি খবর করে- এই প্রথম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি পদে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী আসছে। (সূত্র: http://goo.gl/4diFTp, http://goo.gl/tRejms, http://goo.gl/Fd4J0i)
প্রধানবিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার এসকে সিনহার উচিত ছিলো নিরপেক্ষ থাকা। কিন্তু দেখা যায়, এসকে সিনহা বার বার তার সাম্প্রদায়িক ও পক্ষপাতি দৃষ্টিভঙ্গী প্রকাশ করতে থাকে।
যেমন:
১) তিনি মন্দিরে গিয়ে বলেন- তিনি হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি উদ্ধারে কাজ করছেন। (http://goo.gl/JpoKO1)
২) হাইকোর্টে অফিস সহকারী পদে মৌলভীবাজার থেকে ১১ জন নিয়োগ পায়, কিন্তু তার মধ্যে ১০ জন হয় হিন্দু ধর্মাবলম্বী। উল্লেখ্য মৌলভীবাজার জেলা হচ্ছে প্রধানবিচারপতি এসকে সিনহার এলাকা, ১১ জনের মধ্যে ১০ হিন্দু হওয়ার রহস্য সেখানেই।।(http://goo.gl/u7zabv)
যেমন:
১) তিনি মন্দিরে গিয়ে বলেন- তিনি হিন্দুদের দেবোত্তর সম্পত্তি উদ্ধারে কাজ করছেন। (http://goo.gl/JpoKO1)
২) হাইকোর্টে অফিস সহকারী পদে মৌলভীবাজার থেকে ১১ জন নিয়োগ পায়, কিন্তু তার মধ্যে ১০ জন হয় হিন্দু ধর্মাবলম্বী। উল্লেখ্য মৌলভীবাজার জেলা হচ্ছে প্রধানবিচারপতি এসকে সিনহার এলাকা, ১১ জনের মধ্যে ১০ হিন্দু হওয়ার রহস্য সেখানেই।।(http://goo.gl/u7zabv)
সম্প্রতি হাইকোর্টে হাইকোর্টে ২৮ বছর পুরাতন একটি রিট আবেদন পুনরুজ্জীবিত করা হয় এবং নতুন ৩ সদস্যের বেঞ্চ গঠন করে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। বলাবাহুল্য এই কাজটির পুরোটির নেতৃত্বে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা, যা খবরেই এসেছে। (http://goo.gl/vcsqLN)
যার ফল অবশ্য কিছুদিন পর স্পষ্ট হয়। ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা রিপোর্ট
করে- “বাংলাদেশের হবু প্রেসিডেন্ট হচ্ছে এসকে সিনহা” (http://goo.gl/MBulUK), অর্থাৎ সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম তুলে সেক্যুলার বাংলাদেশ বানানোর পর এটা যে পরবর্তী পদক্ষেপ, তাই আগাম প্রকাশ পেয়ে পায়।
করে- “বাংলাদেশের হবু প্রেসিডেন্ট হচ্ছে এসকে সিনহা” (http://goo.gl/MBulUK), অর্থাৎ সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম তুলে সেক্যুলার বাংলাদেশ বানানোর পর এটা যে পরবর্তী পদক্ষেপ, তাই আগাম প্রকাশ পেয়ে পায়।
উল্লেখ্য মনিপুরী হিন্দু প্রধানবিচারপতি এসকে সিনহা ১৯৭১ সালে পিস কমিটির সদস্য অর্থাৎ রাজাকার ছিলো, যা সে নিজ মুখেই স্বীকার করেছে। (http://goo.gl/UqNxH8)
সেই ৭১ এর রাজাকার এসকে সিনহা এখন ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র’ এর সদস্য হয়ে বাংলাদেশ বিচারবিভাগের নেতৃত্বে বসেছে এবং বাংলাদেশের মানুষের উপর হিন্দু ও ভারতীয় আগ্রাসন চাপিয়ে দিতে চাইছে, যা খুবই ভয়ানক ব্যাপার।
তাই রাষ্ট্রপতি এসকে সিনহাকে যদি এখনই প্রধান বিচারপতি পদ থেকে অপসারণ না করা হয়, তবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য যে রাষ্ট্রধর্ম বাতিল ছাড়াও স্বাধীনতা হারানোর মত আরো বড় বড় দুর্যোগ অপেক্ষা করছে, এটা নিশ্চিত।
(ছবি: ভারতের গুজরাটে স্বস্ত্রীক এসকে সিনহা, ২০১৫)
No comments