বুড়িগঙ্গার তীরে ‘মান্দাইল জামে মসজিদ’ ভেঙ্গে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে নৌ মন্ত্রনালয়
বাংলাদেশ নৌ-মন্ত্রনালয় বুড়িগঙ্গা তীরে যে ২২টি মসজিদ ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে একটি মসজিদের নাম ‘মান্দাইল জামে মসজিদ’ (http://goo.gl/oZo8WS)। মসজিদটি কেরাণীগঞ্জে নদী তীরে অবস্থিত এবং প্রায় ৪০ বছর পুরাতন।
সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, মসজিদটি অবৈধ এবং সরকারী যায়গায় নির্মিত । কিন্তু এ দাবিটা অনেকটা মামার বাড়ির আবদারের মত। কেননা, কেরাণীগঞ্জের নদীর পাড়ের ঐ অংশটি ভাঙ্গনের শিকার। স্থানীয় লোকজন জানায়, নদীর ভেতরে প্রায় ১০০-২০০ ফুট পর্যন্ত তাদের জমি, যেখানে একসময় তাদের বাড়িঘর ছিলো। তেমনি প্রায় ৪০ বছর আগে ওয়াকফকৃত মান্দাইল জামে মসজিদটিও নদী পাড়ে নির্মিত ছিলো না, নদী থেকে অনেক দূরে ছিলো। কিন্তু ভাঙ্গনের ফলে নদী কাছে আসতে থাকে, মসজিদের কিছু অংশ নদীর ভেতরও চলে যায়, তবে পুরোটা যাওয়ার আগেই সেখান থেকেই শুরু হয় বেড়িবাধ। ফলে এ মসজিদের যায়গটিকে সরকারি যায়গা বলে দাবি করা মিথ্যা বৈ কিছু নয়।
কেরানীগঞ্জের মান্দাইলবাসী জানিয়েছে, প্রায় ৪০ বছরের পুরাতন এই মসজিদটি ‘অবৈধ ও সরকারী যায়গায় নির্মিত’ এমন অদ্ভূত তথ্য শুনে তারা হতবাক। এ মসজিদটি নদীর সমস্যা করা তো দূরের কথা, বরং প্রতিদিন ঘাটে আসা হাজার হাজার মানুষ ও এলাকাবাসীর নামাজ পড়ার একমাত্র স্থান। এ ধরনের অদ্ভূত দাবি করায় তারা নৌ-মন্ত্রনালয়ের শাস্তি দাবি করেছে।
মন্তব্য: তবে কি এক এক করে ঢাকার সবগুলো মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার টার্গেট নিয়েছে সরকার ? মসজিদের শহর ঢাকাকে কি তবে বানানো হবে মন্দিরের শহর ঢাকা !
ছবি ও তথ্য সূত্র: কামরাঙ্গীরচরবাসী এক ফেবু বন্ধু।
সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, মসজিদটি অবৈধ এবং সরকারী যায়গায় নির্মিত । কিন্তু এ দাবিটা অনেকটা মামার বাড়ির আবদারের মত। কেননা, কেরাণীগঞ্জের নদীর পাড়ের ঐ অংশটি ভাঙ্গনের শিকার। স্থানীয় লোকজন জানায়, নদীর ভেতরে প্রায় ১০০-২০০ ফুট পর্যন্ত তাদের জমি, যেখানে একসময় তাদের বাড়িঘর ছিলো। তেমনি প্রায় ৪০ বছর আগে ওয়াকফকৃত মান্দাইল জামে মসজিদটিও নদী পাড়ে নির্মিত ছিলো না, নদী থেকে অনেক দূরে ছিলো। কিন্তু ভাঙ্গনের ফলে নদী কাছে আসতে থাকে, মসজিদের কিছু অংশ নদীর ভেতরও চলে যায়, তবে পুরোটা যাওয়ার আগেই সেখান থেকেই শুরু হয় বেড়িবাধ। ফলে এ মসজিদের যায়গটিকে সরকারি যায়গা বলে দাবি করা মিথ্যা বৈ কিছু নয়।
কেরানীগঞ্জের মান্দাইলবাসী জানিয়েছে, প্রায় ৪০ বছরের পুরাতন এই মসজিদটি ‘অবৈধ ও সরকারী যায়গায় নির্মিত’ এমন অদ্ভূত তথ্য শুনে তারা হতবাক। এ মসজিদটি নদীর সমস্যা করা তো দূরের কথা, বরং প্রতিদিন ঘাটে আসা হাজার হাজার মানুষ ও এলাকাবাসীর নামাজ পড়ার একমাত্র স্থান। এ ধরনের অদ্ভূত দাবি করায় তারা নৌ-মন্ত্রনালয়ের শাস্তি দাবি করেছে।
মন্তব্য: তবে কি এক এক করে ঢাকার সবগুলো মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার টার্গেট নিয়েছে সরকার ? মসজিদের শহর ঢাকাকে কি তবে বানানো হবে মন্দিরের শহর ঢাকা !
ছবি ও তথ্য সূত্র: কামরাঙ্গীরচরবাসী এক ফেবু বন্ধু।
No comments