শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দুদের প্রভাব
কিছু গুরুত্বপূর্ণ খবর, জেনে নিন-
গত কয়েকদিন ধরে আসছে, দেবাশীষ দাস বাহিনীর হাতে জিম্মি শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। বেপরোয়া চাদাবাজি, নারীদের যৌন হয়রানি, অবৈধ অস্ত্র ও মাদক ব্যবসা এমন কোন কাজ নেই করে না এই দেবাশীষ বিশ্বাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্ররা অভিযোগ করেন, দেবাশীষ প্রায়শই হলে মেয়ে নিয়ে আসে। যখন যে রুমে ইচ্ছে সে রুমে গিয়ে ছাত্রদের বরে করে দিয়ে মেয়ে নিয়ে ফুর্তি করে। বিষয়টি নিয়ে কোনো সাধারণ ছাত্র মুখ খোলার সাহস পান না। কেউ তার অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু বললেই তাকে হেনস্তা করা হয়। নিয়োগ বাণিজ্যেও দেবাশীষ দাস কম যায় না। কোনোরকম যোগ্যতা না থাকার পরও প্রভাব খাটিয়ে তনুশ্রী মণ্ডল নামে নিজের গার্লফ্রেন্ডকে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন দেবাশীষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক এ বিষয়ে আপত্তি তোলার পরও কাজ হয়নি। (http://goo.gl/qJ2Mg4)
এদিকে খবরে এসেছে ফেসবুকে নারীর 'আপত্তিকর ছবি' প্রকাশ, ইসকন সদস্য গ্রেপ্তার
খবরে বলা হয়- নারীর 'আপত্তিকর ছবি' ফেসবুকে প্রকাশ করার অভিযোগে প্রদীপ কুমার ওরফে প্রবীর নামে এক ইসকন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাজধানীর গেণ্ডারিয়া থেকে ওই যুবককে গ্রেপ্তারের পর দু'দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ফেসবুকে ছবিগুলো দেখে গতকাল রবিবার রাতে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে একটি মামলা করেন ওই নারীর ছেলে। সে অভিযোগ করেন, প্রদীপ তার মাকে হুমকি দিচ্ছিলো। থানা পুলিশ জানায়, প্রদীপ ও ওই নারী দুজনই ইসকন সদস্য। তারা স্বামীবাগ এলাকায় থাকেন। মন্দিরে আসা-যাওয়ার সূত্রে তাদের মধ্যে পরিচয় ও পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে ওই নারী সম্পর্ক রাখতে না চাইলে প্রদীপ ক্ষিপ্ত হয়ে তার ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় এবং এক পর্যায়ে প্রকাশ করে দেয়।
(http://goo.gl/sGZbBj)
এদিকে বেশ কিছুদিন যাবত খবর আসছে, শ্যামলী পরিবহনের প্রধান ইঞ্জিনমিস্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় এখনো মূল হোতাদের আটক করছে না পুলিশ। জানা যায়, শ্যামলি পরিবহণের মালিক গণেশ চন্দ্র ঘোষ ও তার ভাই রমেন চন্দ্র ঘোষের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। এই দ্বন্দ্বের জের ধরে রমেন চন্দ্র ঘোষ ষষ্ঠী ঘোষ ও সহকারী গোপালকে দিয়ে প্রধান ইঞ্জিন মিস্ত্রি মুহাম্মদ আসিফ সরদার রতনকে নির্মমভাবে হত্যা করে এবং হাত পাক কেটে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর পরিবহন শ্রমিকরা অনেকদিন ধরে আন্দোলন করছে এবং দোষী শ্যামলি পরিবহণের মালিক গণেশ চন্দ্র ঘোষ ও তার ভাই রমেন চন্দ্র ঘোষের বিচার দাবি করছে। কিন্তু এতদিনেও পুলিশ জড়িতদের গ্রেফতার করেনি। (http://goo.gl/Lys2ne, http://goo.gl/PXVsz8)
No comments