Header Ads

ad728
  • Breaking News

    সিলেটের রাগীব-রাবেয়া জমি নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের চূড়ান্ত রায় এবং আমার কিছু কথা

    ছবিটা হচ্ছে সিলেটের রাগীব-রাবেয়া জমি নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের চূড়ান্ত রায়। রায় নিয়ে আমি কিছু বলবো না, তবে আমার সমস্যা হচ্ছে একটি বানান নিয়ে। রায়ে বলা হচ্ছে- এই জমির প্রথম মালিক সি.কে হার্ডসন (C.K. HURDSON)। এরপর তার পুত্র মালিক হয়, নাম ডব্লুউ আর হার্ডসন (W.R HURDSON)। আমার কথা হচ্ছে HURDSON (হার্ডসন) নামটা কিন্তু ভুল হয়েছে, এটা হবে HUDSON (হাডসন)। মি: সি কে হাডসন যে ঐ সময় আসামের ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দায়িত্বে ছিলো তা বিভিন্ন দলিলপত্রেই পাওয়া যায়। (সূত্র: The Asiatic Journal and Monthly Miscellany, Volume 27, পৃষ্ঠা ২০২, লিঙ্ক-https://goo.gl/jTm9OY) এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে- মামলার রায়ে কেন HUDSON কে HURDSON রাখা হলো?? নিশ্চয়ই পঙ্কজ যে দলিল দিয়েছে সেখানে হার্ডসন- লেখা ছিলো। কিন্তু নামের কেন বিকৃতি ?? এটা কি স্বাভাবিক নাকি উদ্দেশ্যমূলক নাম গোপন করা ??? এখন তো তাহলে সন্দেহ হচ্ছে আদৌ বৈকুণ্ঠ চন্দ্র গুপ্ত এই জমি হাডসনের থেকে ক্রয় করেছিলো কি না । কারণ বৈকুষ্ঠ চন্দ্র গুপ্ত ছিলো ঐ চা বাগানের একজন কর্মচারি ছিলো, যে চাবাগান দেখাশোনা করতো (http://goo.gl/t4Dmje)। সে ঐ সময় (১৮৯২) এত বিশাল টাকা (সাত হাজার টাকা) পেলো কোথায়?? সে কি সত্যিই জমিটা ক্রয় করেছিলো, নাকি পরবর্তীতে মিথ্যা জালিয়াতী করে দলিল তৈরী করে চা বাগান নিজের নামে রেজিস্ট্রি করে নিয়েছিলো তা খতিয়ে দেখবার দরকার আছে। রাগীব-রাবেয়া নিয়ে মামলার সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের রায়ের কপির পিডিএফ- http://goo.gl/A5TgRT

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728