Header Ads

ad728
  • Breaking News

    কোন হিন্দু মেয়ে মুসলিম হলে হিন্দু ছেলেরা কি করে, হিন্দু ছাত্রলীগ কর্মী দিপুর মুখেই শুনুন সেই ঘটনা


    সম্প্রতি চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানা এলাকায় স্মৃতি চক্রবর্তী নামক এক হিন্দু মেয়ে ধর্মান্তরিত হয়েছে। এরপর সে বিয়ে করেছে আলমগীর নামক এক ছেলেকে। এরপর হিন্দুরা খবর দেয় স্থানীয় এক উগ্র হিন্দু গ্যাংকে, যাদের কাজ ধর্মান্তরিত মেয়েদের রিকভার করা। তাদের ভাষায়- ধর্মান্তরিত মেয়েকে রিকভার করার পর তারা তিনটি কাজ করে- ১) পুনরায় আগের হিন্দু জীবনে ফেরত যেতে বলা হয়, ২) ভারতে পাঠিয়ে দেয়া হয়, অথবা ৩) মেয়েটিকে এমন কিছু করা হয় তা সবার সামনে প্রকাশ করা সম্ভব নয়।

    সম্প্রতি স্মৃতি চক্রবর্তীকে উদ্ধার করার জন্য তার আত্মীয়রা খবর দেয় উগ্রহিন্দু গ্যাংকে, যাদের নেতা স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা দিপু। সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসের (http://archive.is/dmV5y) কমেন্টে দিপু নিজেই বর্ণনা করেছে স্মৃতি চক্রবর্তীকে উদ্ধার করার সেই ঘটনা, দীর্ঘ হলেও আসুন পুরোটা পড়ি-

    ------------------------------------------------------------------

    পুড়ো ঘটনা প্রথম যেইদিন মেয়েটি চলে জায় তারপরের দিন আমাকে জানানো হয়। কারণ সবাই জানে এইসব মেয়েদের উদ্ধার করা আমাদের কাজ। যাক অনেকদিন পর অপারেশনে নামার চেষ্টা করলাম। এবার পরের দিন আমরা কয়েকজন ডিবি অফিসে গেলাম। সেখান থেকে মেয়ের ভাই সহ আমরা অনেকে বললাম ছেলের বাসায় হুমকি দিয়ে আসবো। জেই কথা সেই কাজ। আরও ওই এলাকায় আমাকেও সবাই চিনে। তো গেলাম। গিয়ে হুমকি দিলাম তার মামিকে ৩দিনের ভিতরে মেয়ে না আনলে আপনার বাচ্চা আর না হলে আপনাকে তুলে নিতে জাবও।।।নিচে জমিদার ডাকাচ্ছে। আমরা জমিদারের কাছে গেলাম জমিদার কি করলো উল্টো কথা বলা শুরু করলো। আর ছেলে নিয়ে আসলো। জাদের নিয়ে আসলো তারা আমার বন্ধু

    আচ্ছা জাক সবাই জার জার মতো সেদিন দুইটায় বাসায় চলে আসলাম। পরেরদিন সকালে বিভিন্ন জায়গায় মোবাইল ট্রেক করলাম। এবং শুনলাম কক্সবাজারে নাকি তারা আছে। সেখানে এক এস আইয়ের নাম্বার দিয়েছে একজন। তাকে ফোন করে সব জানালাম। সে বললো সাহায্য করবে। তারপরেও পুলিশের উপর ভরসা না করে কয়েকজন কে এখান থেকে পাঠালাম। ও কয়েকজন কক্সবাজারের বন্ধুকে জানালাম। তারাও সাহায্য করবে বলেছে

    সেদিন রাতের দুইটায় বাসায় চলে গেলাম এর পরের দিন শুনলাম তারা নাকি কক্সবাজার এক হোটেলে আছে। সেটাও জানতে পারলাম মোবাইল ট্রেকিং দিয়ে। এখান থেকে যেই চার জন সেখানে গিয়েছিলো তাদের কে এক বড় ভাইয়ের নাম্বার দিলাম। কারণ কলাতলি হচ্ছে পর্যটন এলাকা। প্রতি হোটেলে চেক করা সম্ভব না। তাই সেইদিন কার কার সাথে এবং কোন কোন নাম্বারের সাথে আলমগীরের যোগাযোগ হয়েছে সেটা বের করলাম। প্রথমেই পেলাম জাহেদুল আলম। সেও এডভোকেট। এবং তার বাড়ি কক্সবাজারের খুরুইল্লাবাজার। তো সেদিনও রাত কেটে গেলো। জাহেদের ঠিকানা নিয়ে জাহেদের বাড়ি তে লোক পাঠালো। তারা জাহেদ কে থানায় পেটালো।এবং শিকারও করেছে জাহেদ যে সেই সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছে
    তো আলমগীর কোথায় সেটা বলাতে সে বলে আমরা তাকে চট্টগ্রামের উদ্দ্যেশে যাওয়ার জন্য গাড়ি তে তুলে দিয়েছি। আলমগীর এতই চালাক সে আমাদের প্রতি খবর খোজ নিচ্ছিলো কিনা জানি না কিন্তু আমাদের পাতা ফাদ গুলো সে বুঝতে পারে। তো আমরা কর্ণফুলী ব্রীজে সবাই আসলাম এবং প্রতি টা গাড়ি চেক করলাম

    তো মোবাইল ট্রেক করে সে এখন কোথায় আছে কর্ণফুলী থেকে কতদুর ও কোথায় জাচ্ছে তা আধ ঘন্টা পর পর পুলিশ আমাদের জানাতে লাগলো। আমরাও খেপ মেরে বসে থাকলাম। আমরা কর্ণফুলী তে ছিলাম ও মেয়ের ভাইকে সহ আরও কয়েকজনকে মইজ্জ্যারটেক পাঠালাম এই কারনেই জাতে করে সে মইজ্জ্যারটেক নেমে নৌকা পের হয়ে ফিরিংগী বাজার দিয়ে চলে যেতে না পারে। আবার দুই জন কে বহদ্দারহাট পাঠালাম। কিন্তু সে চট্টগ্রাম আসছিলো ঠিক পুলিশের মোবাইল ট্রেকিং সবগুলোও সত্যি কথা। কিন্তু সে নতুন ব্রিজ এলাকায় না এসে পটিয়া মনসা বাদামতল দিয়ে চলে জায় কালুরঘাট

    তো সারাদিন পরিশ্রম শেষে আমরা বাসায় চলে গেলাম। এবং কক্সবাজারের সবাইকে বলে রাখলাম জাতে জাহেদ কে কোনো ভাবেই না ছারে। তো এর পরেরদিন হঠ্যাত দুপুরে ডিবি অফিসে একজনের সাথে দেখা করার জন্য দারিয়ে রইলাম। তখন দেখি তাপস দাকে আলমগীর ফোন দিয়েছে। এবং বললো জাহেদের ভাইকে কে ছেড়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু মেয়ের ভাইকে বললাম আপনি ইমোশনাল হয়ে জান অনেক কান্নাকাটি করলো। মেয়ের সাথে কথাও বললো ফোনে তাপস দা মানে মেয়ের ভাই। তো শুনলাম সে চট্টগ্রাম এলাকায় আছে। সে জি ই সি তে দেখা করবে।

    আমি উনাকে শিখিয়ে দিলাম জি ই সি তে না আপনি বলে রাউজান। এবার বলেন আপনার মা মেডিকেলে। যদি মায়ের কিছু হয় দুইজনকেই না ছারার কথা বলে দিলাম। এবার মেয়ের ভাইকে বলেন ১০০০০ হাজার টাকা পাঠানোর জন্য। জাতে করে বুঝতে পারি আলমগীরের মোবাইল বন্ধ থাকলেও জাতে ওই বিকাশ নাম্বার খোলা থাকে এবার সে কথা বলে আলমগীর ফোন বন্ধ করে রাখলো। সে হয়তো বুঝতে পারলো বিকাশে টাকা দিলে তার সমস্যা হবে। এবার আলমগীর বিভিন্ন নামে ৫ টা সিম কিনে সে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নাম্বারে ফোন দিত

    এবার সেই নাম্বার ডিবি অফিসে ট্রেক দিলাম জানতে পারলাম ছেলে খুলশি তে আছে বাসা ভাড়া করে। । সেদিন রাতের দুইটায় একজন পুলিশ অফিসার নিয়ে গিয়ে খুলশী তে আমার মোবাইলের মাধ্যমে ট্রেক করলাম। সেই পুলিশ অফিসার আমাকে একটা সফটওয়্যার দিয়েছে জাতে করে পাওয়া জায়। সেই ট্রেকের cid নাম্বার ছিলো ১১১২ এবং lac নাম্বার ছিলো ১৭৫১২। তো আমাদের cid নাম্বারের কোনো দরকার ছিলো না। ছিলো শুধু lac নাম্বারটা। কারন পুড়ো খুলশী এলাকাটাই ছিলো ১১১২। তো সেদিন রাতে ১৭৫১১ পেলাম আর পাচ্ছিলাম না । কারণ আলমগীর কে পাওয়ার জন্য দরকার ছিলো ১৭৫১২। তো গাড়িতে করে পুলিশ সহ জার জার বাসায় আসলাম এবং পুলিশ বললো কাল সকালে এসে ১৭৫১২ কোন জায়গায় আছে খুজে বের করার জন্য

    তো সকালে ঘুম থেকে উঠে জানতে পারলাম আলমগীর নাকি গরিবুল্লাহ শাহ মাজারে নামাজ পড়তে আসবে। তাকে সেখান থেকেই নিয়ে যেতে হবে। জেই কথা সেই কাজ আমিও সবার মতো করে আসলাম সেখানে দারিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনলাম কখন আলমগীর নামাজ পড়ে বের হবে। কিন্তু আলমগীর নাকি চলে গেছে। তো আমাদের কে যে জানিয়েছিলো আলমগীর গরিবুল্লাহ শাহ মাজারে আসবে এর আগে জাহেদের ভাইকে আটকিয়ে কক্সবাজারে আমাদের লোকজন বলেছিলো আলমগীর কে বলো জাহেদের সাথে দেখা করতে জি ই সি আসও। কিন্তু আসছিলো ঠিক কিন্তু চলে গিয়েছিলো

    তো আমার মোবাইল থেকে ট্রেক করলাম ভিতরে দুইজন প্রবেশ করলাম সবার আগে। কারণ সেটা আবাসিক এলাকা। তো ট্রেক করতে করতে দেখি ১৭৫১২ জায়গা টা পেয়ে গেছি। তো আসার পথে মেয়ের ভাইকে বললাম আপনি টাকা রেডি রাখেন । উনি বললো আছে টাকা। তো জায়গা পাওয়ার পর একজন বললাম এই এক মাসের মধ্যে কি কেউ এসেছে নতূন বাসা ভাড়া নিতে। সে বললো নিয়েছে। যে আমাদের এই কথাটা বলছিলো সেই নাকি ওই বাসায় আগে ছিলো। তো বাসায় গিয়ে আলমগীর দরজা খুলতে বললাম। আমরা এলাকার মানুষ কে বললাম যে আমাদের ১০ লক্ষ টাকা চুরি করে নিয়ে আসছে। তো আলমগীর দরজা খুললো এবং ভিতরে প্রবেশ করে বাইরে নিয়ে আসার সাথে সাথেই দেখি এলাকার লোকের বাধা। কে জানি বলে দিয়েছে মেয়ে হিন্দু থেকে মুসলি। হয়েছে

    তো মেয়ের ভাই তাপস দাকে বললাম আপনি টাকা আনছেন। উনি কিছুই বললো না। তো এলাকার মানুষ পুলিশ কে ফোন দিলো। তাদের ধরে নিয়ে গেলো। আমি বললাম মেয়ে এবং আলমগির ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী না যে তাদের থানায় নিয়ে যাবে আপনি টাকা দিয়ে নিয়ে নেন বাইরে থেকেই। তো তাপস দা সেটা না করে কথাটার গুরুত্ব দিলো না

    আচ্ছা জাক মেয়ের ভাইকে বললাম ভূল করেছেন মেয়েকে বুঝান। না বুঝলে হাল ছেড়ে দেন। যদি মামলা হয় কোর্ট বিল্ডিং থেকেই জামিন হওয়ার সময় তুলে নিয়ে আসবো। কারণ এর আগেও অনেক অপারেশন হয়েছে কোর্ট বিল্ডিং এর সামনে।আচ্ছা জাই হোক মেয়েকে অনেক বুঝালাম। মন্ত্রী, এম পি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক, এ ডি সি,অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সহ অনেকে ফোন দিলো ওসি সাহেব কে। কিন্তু তিনি ছাড়তে নারাজ। মেয়েকেও বুঝানো হচ্ছে। উল্টো মেয়েই তার মাকে বলে কাফের। আচ্ছা তো পুলিশের সাথে কন্ট্রাক হলো ১ লক্ষ টাকা। কিন্তু পুলিশ বললো এখন জানাজানি হয়ে গেছে টাকা নেওয়া যাবে না। অনেক পুলিশ ও মেয়েকে ও আলমগীর কে সাহায্য করেছে। যেমন সবার আগেই নাম আসবে থানার কনস্টেবল। তিনি আলমগীর এর সব কথা মেয়েকে এসে বলতেন। মাথায় ওড়না দিতে বলতেন।

    অনেক পুলিশ আমাদের পক্ষে ছিলো। তো মেয়েকে রাজি করাতে না পেরে আমরা হতাস। তো ওসি সাহেব বললেন ছেলের নামে মামলা হবে। জা হওয়ার তাই হলো। ছেলেকে সেইদিনই স্পেশাল কোর্ট দেখিয়ে চালান দেখালো। এদিকে অনেক কথাই বলা হয় নাই। ছেলের মামা জয়নাল জিনি মাছের ব্যবসা করতো। তার সাথে তাপস দার অনেক ভালো সম্পর্ক ছিলো। আলমগীর যখন চাঁদপুর থেকে আরেকটি গর্ভবতী মহিলার সাথে কুকাজ করে আসে তখন তার মা বাসা থেকে বের করে দেয়। এবং সে তার মামা জয়নাল এর বাসায় উঠে। একই বিল্ডিং এর ৬ তলার এক পাশে জয়নাল মানে আলমগীরের মামা আরে পাশে তাপস দাদার বাসা। পাশাপাশি করে লাগানো। তো খুব ভালো সম্পর্ক ছিলো উভয়ের পরিবারের সাথে।

    সবাই সবার বাসায় আসা জাওয়া করতো । এর মধ্যে মেয়ে আগে জাকে ভালোবাসতো তার নাম সুজন। তার বাড়ি সীতাকুন্ড। তিনি বিকাশের হেড অফিসে চাকরি করে। তার সাথে যেদিন মেয়ে চলে গিয়েছিলো তার পরের রবিবার আশির্বাদ হওয়ার কথা ছিলো। কারণ সুজনকে পাওয়ার জন্য মেয়ে ঘরে কি কান্নাকাটি। পরে মেয়ের পরিবার সুজন কে মেনে নেয়।

    তো মেয়ে যেদিন পালিয়ে জায় সেদিন থেকে গত ১৪/১/১৭ তারিখ পর্যন্ত মেয়ের মামা বলে আসছে যে আমি আলমগীর কে ঘরে ঢুকাবো না। কারণ তাপস দাদাও জানে জয়নাল মামা ভালো মানুষ। আচ্ছা এগুলো হচ্ছে প্রথমের কথা। তো গতকাল পর্যন্ত যখন কিছুই করার ছিলো না তখন রাত একটায় আমার বাসায় ফোন আসে মেয়ের ভাইয়ের। বলে যে ২ লক্ষ টাকা দিলে নাকি পুলিশ মেয়েকে ছেড়ে দিবে। আমিও খুশিতে বের হয়ে ১লক্ষ টাকা মেনেজ করলাম। কারণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে একজনের মাধ্যমে কথা হয়েছে। তো জসিম রাজি হয়েছে।

    তো আমরা জোগাড় করলাম আমাদের সময় দেওয়া হলো দুই ঘন্টা। অনেক কষ্ট করে এই ঠান্ডায় টাকা মেনেজ করলাম সেই সময় ওসি চলে গেলো এবং সেই টাকা তদন্ত অফিসারের হাতে দিতে বললো। আর কাল সকালে এসে নিয়ে যেতে বললো । সকালে এসে শুনি মেয়েকে নাকি কোর্টে তুলবে। আমাদের মাথায় তখন হাত। তো ভগবান কে ডাকতে লাগলাম। মেয়েকে কোর্টে তুলা হলো। এবং রায় হলো যে মেয়ের একান্ত ব্যক্তিগত ইচ্ছা কার কাছে থাকবে। সে পরে দেখি ছেলের পক্ষের লোকজন এর সাথে চলে গেলো। তখন দেখি সেই কোর্টে ছেলের মামা। আমি উনার পাশে গিয়ে বললাম আপনি বেইমান। আপনি না বললেন আসবেন না। থানাতেও ডাকছিলাম নিজেও আপনার এখানে গেলাম। আপনি বললেন আসবেন না ছেলের পক্ষে কথাও বলবেন না। উনি কি করলো আলমগীর যে কোর্টে এডভোকেট শীপ করতো সেখানের বাকি এডভোকেট দের দিয়ে প্রিমিয়ার ভার্সিটি থেকে ৬ জন ছেলে ভাড়া করে আনলো। আমিও সেই ছেলের কাছে গিয়ে আমি ও আমার বন্ধুদের পরিচয় ও এলাকার পরিচয় তুলে ধরলাম। আমি বলালাম আলমগীর আগের ঘটনার কথা। তারাও মনে মনে একটু ভয় পেলো । আমি বললাম আপনি আলমগীরের পক্ষে আসছেন তাই না। উনি বললো নারে ভাই। মানে সোজা মিথ্যা বলে চলে গেলো। তো মেয়ে র একান্ত রায় আদালত মেনে নিলো। এমনকি রায়ের আগে ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবও বুঝালো। কোনো কাজ হলো না।

    তো মেয়ের ভাইকে বললামম আপনি তো আমার কোনো প্লেনের মতো করে কাজ করলেন না। কারণ এসব উদ্ধারের কাজে আমাদের থেকে বেশি কিছু জানেন না আপনি। কারণ কখনো এসব করেন নাই। আমি গতবার আরেকটি কুমিল্লার মেয়ে কোর্ট বিল্ডিং থেকে মুসলিম হয়ে জামাইর সাথে নিচে নামছিলো সেখান থেকেই মেয়েকে তুলে নিয়ে চলে গিয়েছিলাম। আরও অনেক মেয়েকেই তুলে নিয়ে গিয়েছিলাম। কারণ আমাদের কাজ হচ্ছে যারা মুসলিম হয়ে যায় তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে হয় হিন্দু থাকো না হলে ভারতে পাঠাই আর না হলে বাকিটা বলার দরকার নাই। এই সব উদাহরণ গুলো দিলাম মেয়ের ভাইকে। তিনি কখনো আমাদের কথার গুরুত্ব দেন নাই। জারা কখনো এই সব করেই নাই তাদের বুদ্ধি দিয়ে তিনি চলেছে। আমি মনে করি একমাত্র উনার জন্যই এই প্রথম কোনো মেয়ে হাতছারা হয়ে গেলো। ৮ টা প্লেনের একটাও তিনি করতে পারেন নাই। সব কথা ধরেছে যারা করে নাই কখনো তাদের। তো উনাকে আদালতে বললাম এবার শেষ চেষ্টা করে দেখি। তো আমরা নিচে নেমে আসলাম এবং উনাকে বললাম আপনি খালি মেয়েটার কাছে গিয়ে কান্না করে কোন মতে ১৫ টা মিনিট কাটান আমাদের সব ছেলে চলে আসবে তার মধ্যে।

    উনি কি করলো সেই প্লেন টাও মিস করলো সোজা গিয়ে মেয়েকে ধরে নিয়ে আসলো এবং আমি সহ না পারতে গাড়িতে তুলে দিলাম। তখন ছেলের পক্ষ চিৎকার করতে লাগলো হিন্দু থেকে মুসলিম হয়েছে তাই তুলে নিয়ে জাচ্ছে। সব মুসলিম এক হয়ে আমাদের ঘিরে রাখলো। পরে সি এন জি থেকে বের করে থানায় দেওয়া হলো। ভাগ্য ভালো মার খাই নাই। আমাদের ২০ জন ছেলে থাকলে যথেষ্ট তাই উনাকে মেয়েকে সেখানে কান্নাকাটি করে ১৫ টা মিনিট ধরে রাখতে বলেছিলাম তিনি সেটাও করেনাই। তো আমরা সরে গেলাম। পরে রাতের ১১ টায় কালো গাড়ি তে করে কোথায় জানি নিয়ে জাওয়া হলো

    আমাদের নামে মামলা দেওয়া হলো ৩২৬ ধারায়

    আর রাজন দাকে বলছি যদি কোনো ধরনের তথ্য জানার থাকে বলবেন। আপনি ফেসবুকে লিখে ফেমাস আর আমি কাজ করে ফেমাস। আপনি আপনার জায়াগায় ঠিক আমি আমার জায়গায়। তাই আমি ফেসবুকে কিছু লিখি না। কাজ পছন্দ করি। আর আপনি পছন্দ করেন লেখা। তাই আপনার টাকেও আমি সন্মান করছি। যদি চট্টগ্রাম এলাকায় থাকেন তথ্য জানার থাকলে সরাসরি নিয়ে জাবো (শেষ)

    দিপুর ফেসবুক আইডি- https://www.facebook.com/dipu.dipu.568089

    আর্কাইভ- http://archive.is/Sbdke

    যে পোস্টে কমেন্ট করেছে- http://archive.is/dmV5y

    মন্তব্য- চট্টগ্রামের মুসলমানরা হিজরা হয়ে গেছে বলে দিপুদের এত সাহস।

    ---------------------------------------------------
    --আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728