বর্তমানে বাংলাদেশে সিআইএ এবং র‘ এর পলিসি প্রায় সেম ।
মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার সময় আমি একটা কথা বার বার বলেছিলাম-
মোদি সরকার আসা বাংলাদেশের জন্য এক ভয়ঙ্কর ভবিষ্যত নির্দেশ করছে।
মোদি সরকার আসা বাংলাদেশের জন্য এক ভয়ঙ্কর ভবিষ্যত নির্দেশ করছে।
কারণ- এর আগে ভারতে ক্ষমতায় ছিলো রাশিয়ানপন্থী কংগ্রেস,
তখন সিআইএ যদি বাংলাদেশে কিছু ঘটাতে যেতো তবে
রুশপন্থী কংগ্রেস আওয়ামী সরকারের মাধ্যমে সে পলিসিতে বাধা দিতো।
তখন সিআইএ যদি বাংলাদেশে কিছু ঘটাতে যেতো তবে
রুশপন্থী কংগ্রেস আওয়ামী সরকারের মাধ্যমে সে পলিসিতে বাধা দিতো।
কিন্তু মোদি সরকার হচ্ছে সরাসরি আমেরিকার এজেন্ট
সেক্ষেত্রে আমেরিকা যদি বাংলাদেশে কোন ঘটনা ঘটাতেই চায়, তবে মোদি সরকারের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের মাধ্যমে তো কোন বাধা আসেই না, বরং উতসাহ দেয়া হয়।
সোজা ভাষায়- বর্তমানে বাংলাদেশে সিআইএ এবং র‘ এর পলিসি প্রায় সেম ।
এজন্যই ওদের কূটচালে প্লাসে প্ল্যাসে প্লাস হচ্ছে।
সেক্ষেত্রে আমেরিকা যদি বাংলাদেশে কোন ঘটনা ঘটাতেই চায়, তবে মোদি সরকারের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের মাধ্যমে তো কোন বাধা আসেই না, বরং উতসাহ দেয়া হয়।
সোজা ভাষায়- বর্তমানে বাংলাদেশে সিআইএ এবং র‘ এর পলিসি প্রায় সেম ।
এজন্যই ওদের কূটচালে প্লাসে প্ল্যাসে প্লাস হচ্ছে।
যে কোন ইস্যুর দিকে তাকান, একই জিনিস দেখবেন। সিআইএ অনেকটা বিনা বাধায় তার পলিসি বাস্তবায়ন করছে। যেমন- আজকে `ষোড়শ সংশোধনী বাতিল‘ ইস্যু। এটা সিআইএ‘র প্ল্যান বহু আগে থেকে। তারা বিচারবিভাগের মাধ্যমে নতুন একটা শক্তি দাড় করাতে চায়, যাদের কারো কাছে জবাবদিহি থাকবে না, তারা ইচ্ছামত রুল জারি করবে। হঠাত দেখবেন রুল জারি করেছে পর্দা করা যাবে না, রাষ্ট্রধর্ম বাতিল, দাড়ি রাখা যাবে না, মুসলমানদের বাধ্যতামূলক পূজা করতে হবে। জনগণ আন্দোলন করবে ? লাভ হবে না। কারণ জনগণের প্রতিনিধি সংসদে থাকে, আদালতে নয়। তারা যুক্তি দিবে- জনগণের কথায় আইন পরিবর্তন হবে না। আবার মিডিয়াগুলোও সিআইএপন্থী, তারা জনগণের কথা বলবে না। মিডিয়া জনবিরোধী কথাগুলো জনগণের কথা বলে প্রচার করবে। এরপর স্বাধীন বিচারবিভাগ আইনের অজুহাত দিয়ে ইসলামবিরোধী কার্যক্রম সফল করবে। কেউ বিরোধীতা করলে আদালত অবমাননার নামে সোজা গ্রেফতার। এই পলিসির নাম দেয়া যায়- বিচারবিভাগীয় স্বৈরতন্ত্র।
একটু আগে বিএনপি‘র রিজভীর একটা বক্তব্য দেখলাম- এই রায়ের মাধ্যমে নাকি জনগণের বিজয় হয়েছে। বক্তব্যটা শুনে খানিকক্ষণ হাসলাম । ভাবলাম- হায়রে ভাঙ্গা কুলা বিএনপি, তুমি আর কত ব্যবহার হবে ? এই রায় যে তোমার জন্য শুল হয়ে যাবে না, এটা কি তুমি নিশ্চিত ?
বিষয়টি খুব সোজা- এখানে কাজ করছে একটি তৃতীয় পক্ষ (সিআইএ) - যাদের প্ল্যান দীর্ঘমেয়াদি।
এরা সরকারে থাকা আওয়ামীলীগকে বুঝ দিয়েছে- তোমরা এটা পাশ করে দাও, এর মাধ্যমে তোমরা স্বাধীন বিচারবিভাগের অজুহাত দিয়ে বিএনপিকে দমন করতে পারবা । নির্বাচনের আগেই সব মামলার ফাইনাল করে বিরোধীদের জেলে ভরা হবে। কেউ কিছু বলতে পারবে না। আওয়ামীলীগ নিজ স্বার্থ না দেখে এ রায় পাশ করিয়েছে, এটা আমার মনে হয় না। তাই উপর দিয়ে তারা যতই বিরোধীতা দেখাক, আওয়ামী সরকারের গ্রিন সিগনাল ছাড়া এ রুল পাশ হয়নি।
এরা সরকারে থাকা আওয়ামীলীগকে বুঝ দিয়েছে- তোমরা এটা পাশ করে দাও, এর মাধ্যমে তোমরা স্বাধীন বিচারবিভাগের অজুহাত দিয়ে বিএনপিকে দমন করতে পারবা । নির্বাচনের আগেই সব মামলার ফাইনাল করে বিরোধীদের জেলে ভরা হবে। কেউ কিছু বলতে পারবে না। আওয়ামীলীগ নিজ স্বার্থ না দেখে এ রায় পাশ করিয়েছে, এটা আমার মনে হয় না। তাই উপর দিয়ে তারা যতই বিরোধীতা দেখাক, আওয়ামী সরকারের গ্রিন সিগনাল ছাড়া এ রুল পাশ হয়নি।
আর বিএনপিকে বুঝ দেয়া হয়েছে- বিচারবিভাগ স্বাধীন হলে, আওয়ামীলীগের কথায় বিচারবিভাগ চলবে না, ফলে তোমরা বিচারবিভাগের মাধ্যমে কিছুটা হলেও স্বার্থ আদায় করতে পারবা। কিন্তু বিএনপি এ চিন্তায় গুড়ে বালি। এরা এখন ভাঙ্গা কুলা। এদের ব্যবহার করে, সিআইএ তাদের নানান প্ল্যান বাস্তবায়ন করে নিচ্ছে। মোদি যখন প্রথম বাংলাদেশ আসলো, তখন খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাত দেখিয়ে হাসিনাকে কাছে টেনেছে, একই ঘটনা আসলাম চৌধুরীকেও নিয়ে। আসলাম চৌধুরীকে দেখিয়ে মোসাদ আওয়ামীলীগকে কাছে টেনেছে। এগুলো ওদের কূটপলিসি। বিএনপি‘র এখানে কোন ফায়দা নাই।
আসলে গণতন্ত্র নামক সিস্টেমরাই এরকম। দুইটা রাজনৈতিক দলের দ্বন্দ্বের মাধ্যমে দিয়ে বিদেশী শক্তিরা প্রবেশ করে। এরা উভয়কে ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে তাদের ফায়দা হাসিল করে। মাঝখান দিয়ে বলির পাঠা হয় সাধারণ জনগণ।
---------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/
No comments