বাংলাদেশী মুসলমানদের আটকানো হচ্ছে ‘শিক্ষা আইন’ নামক শিকলে
‘শিক্ষা আইন’ খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার (http://bit.ly/2fFNX9L)। খুব দ্রুত তা মন্ত্রীসভায় উঠবে (http://bit.ly/2yetuAG)।
এ আইন অনুসারে-
ক) আইনের ৭ এর ১ ও ৩ ধারা মোতাবেক সরকার যে পাঠ্যপুস্তক নির্ধারণ/অনুমোদন দিবে শুধু সেটাই পড়াতে হবে, এর বাইরে পড়ালে জেল/জরিমানা হবে।
খ) আইনের ১০ ও ১১ ধারা মোতাবেক, সকল মাদ্রাসাকে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোন মাদ্রাসা চলতে পারবে না। এই আইনের আওতায় নিবন্ধনবিহীন মাদ্রাসা সরকার তা বাধ্যতামূলক বন্ধ করে দিতে পারবে।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে অসংখ্য মক্তব-মাদ্রাসা আছে। যেগুলো সাধারণভাবে মানুষকে ধর্মীয় শিক্ষা দিচ্ছে, সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
গ) আইনের ২০ এর ২(খ-৩) মোতাবেক মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার নামে ধর্মভিত্তিক শিক্ষা সরিয়ে নাস্তিক্যবাদী শিক্ষা প্রবেশ করানো হবে।
ঘ) উপজাতি সংস্কৃতি বাধ্যতামূলকভাবে পাঠ্য করতে হবে (২১-২ ধারা)।
ঙ) ৫০ এর ৪ ধারা অনুযায়ী প্রজনন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্ত করা হবে।
চ) ৬২-১ এর মতে অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি বলবৎ থাকবে।
ছ) ২-২৯ ধারা মোতাবেক ‘একিভূত শিক্ষা’র নাম দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমকে অমুসলিমদের শিক্ষা শিখানো হবে।
জ) ৭-৮ ধারা অনুযায়ী উপজাতি ভাষায় পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা হবে, যা পাবর্ত্য এলাকায় বিচ্ছিন্নতাবাদকে উস্কে দিতে পারে।।
ঝ) প্রত্যেক ক্ষেত্রে আইনলঙ্ঘনকারীকে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ক) আইনের ৭ এর ১ ও ৩ ধারা মোতাবেক সরকার যে পাঠ্যপুস্তক নির্ধারণ/অনুমোদন দিবে শুধু সেটাই পড়াতে হবে, এর বাইরে পড়ালে জেল/জরিমানা হবে।
খ) আইনের ১০ ও ১১ ধারা মোতাবেক, সকল মাদ্রাসাকে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন ছাড়া কোন মাদ্রাসা চলতে পারবে না। এই আইনের আওতায় নিবন্ধনবিহীন মাদ্রাসা সরকার তা বাধ্যতামূলক বন্ধ করে দিতে পারবে।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে অসংখ্য মক্তব-মাদ্রাসা আছে। যেগুলো সাধারণভাবে মানুষকে ধর্মীয় শিক্ষা দিচ্ছে, সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।
গ) আইনের ২০ এর ২(খ-৩) মোতাবেক মাদ্রাসাগুলোকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার নামে ধর্মভিত্তিক শিক্ষা সরিয়ে নাস্তিক্যবাদী শিক্ষা প্রবেশ করানো হবে।
ঘ) উপজাতি সংস্কৃতি বাধ্যতামূলকভাবে পাঠ্য করতে হবে (২১-২ ধারা)।
ঙ) ৫০ এর ৪ ধারা অনুযায়ী প্রজনন স্বাস্থ্য অন্তর্ভূক্ত করা হবে।
চ) ৬২-১ এর মতে অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি বলবৎ থাকবে।
ছ) ২-২৯ ধারা মোতাবেক ‘একিভূত শিক্ষা’র নাম দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমকে অমুসলিমদের শিক্ষা শিখানো হবে।
জ) ৭-৮ ধারা অনুযায়ী উপজাতি ভাষায় পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করা হবে, যা পাবর্ত্য এলাকায় বিচ্ছিন্নতাবাদকে উস্কে দিতে পারে।।
ঝ) প্রত্যেক ক্ষেত্রে আইনলঙ্ঘনকারীকে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
(আইনটি পড়তে- http://bit.ly/2waQBe4)
উল্লেখ্য এই শিক্ষা আইনটি চরম বিতর্কিত শিক্ষানীতি-২০১০ এর আলোকে করা হয়েছে (http://bit.ly/2xnkNUI)। উল্লেখ্য শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন হয়েছিলো নাস্তিক্যবাদী কুদরত-ই-খোদা শিক্ষা কমিশনের আলোকেই (http://bit.ly/2xtVZvP)। পাঠ্যপুস্তকে ব্যাপক হিন্দু ও নাস্তিক্যবাদ ঢুকিয়ে সারা দেশে যে আন্দোলন তৈরী হয়েছিলো তা ঐ শিক্ষানীতি-২০১০ এর আলোকেই করা ছিলো। পরবর্তীতে সরকার বাধ্য হয়ে অনেক হিন্দুত্ববাদী পাঠ্য পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেয়। কিন্তু এবার যেটা করা হচ্ছে, সেই শিক্ষানীতির বিরোধীতা যেন কেউ না করতে পারে, সে জন্য তা আইনে রূপান্তর করা হচ্ছে। এই আইনের কারণে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের সাথে সরকারের দ্বন্দ্ব বিরাট আকার ধারণ করতে পারে।
এ শিক্ষা আইনটি দেখে আমার আরো মনে হয়েছে, সরকার সম্ভবত ‘শিক্ষা’ নামক মৌলিক অধিকারকে কুক্ষিগত করতে চাইছে। বিষয়টি এরকম-
-সরকার যা দিবে শুধু তাই পড়বে,
-সরকার যা দিবে, শুধু তাই শিখবে.
-সরকার যাকে দিয়ে পড়াবে, শুধু তার থেকেই শিক্ষা নেবে।
এর বাইরে করলেই জেল-জরিমানা।
-সরকার যা দিবে শুধু তাই পড়বে,
-সরকার যা দিবে, শুধু তাই শিখবে.
-সরকার যাকে দিয়ে পড়াবে, শুধু তার থেকেই শিক্ষা নেবে।
এর বাইরে করলেই জেল-জরিমানা।
এটা ভুলে গেলে চলবে না, জনগনের মৌলিক অধিকার ৫টি, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা।
সরকার কি সকল মানুষের খাবার সরকারীভাবে বানিয়ে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের বস্ত্র বানিয়ে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের চিকিৎসা সেবা সরকারী হাসপাতালে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের বাসস্থান বানিয়ে দিতে পারে ?
যদি নাই পারে, তবে শুধু শিক্ষা কিভাবে সরকার একা দিতে পারবে ?
সরকার কেন পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করতে চাইছে ??
বরং সরকারের উচিত স্কুল-কলেজ লেভেলের বোর্ডগুলো পর্যন্ত বেসরকারী করে শিক্ষাকে ডিসেন্ট্রালাইজ করে দেয়া । পৃথিবীতে বৃটেনের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এখন উন্নত ধরা হয়, তাদের কিন্তু স্কুল-কলেজ লেভেলে বেসরকারী বোর্ড আছে, কিন্তু বাংলাদেশে সেটা কুক্ষীগত মানে সরকারের আন্ডারে আছে। আরো অধিক কুক্ষিগত করতে নতুন এই শিক্ষা আইন।
আমি বলবো, নতুন প্রজন্মকে কুপমণ্ডুক ও নির্দ্দিষ্ট মতবাদে বিশ্বাস করাতে সরকার এই শিক্ষানীতি প্রনয়ন করছে। ভবিষ্যতের জন্য একটি সমৃদ্ধশীল জাতি যদি আমরা চাই, তবে এ শিক্ষাআইনে কখনই সুফল আসবে না।
সরকার কি সকল মানুষের খাবার সরকারীভাবে বানিয়ে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের বস্ত্র বানিয়ে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের চিকিৎসা সেবা সরকারী হাসপাতালে দিতে পারে ?
সরকার কি সকল মানুষের বাসস্থান বানিয়ে দিতে পারে ?
যদি নাই পারে, তবে শুধু শিক্ষা কিভাবে সরকার একা দিতে পারবে ?
সরকার কেন পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করতে চাইছে ??
বরং সরকারের উচিত স্কুল-কলেজ লেভেলের বোর্ডগুলো পর্যন্ত বেসরকারী করে শিক্ষাকে ডিসেন্ট্রালাইজ করে দেয়া । পৃথিবীতে বৃটেনের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এখন উন্নত ধরা হয়, তাদের কিন্তু স্কুল-কলেজ লেভেলে বেসরকারী বোর্ড আছে, কিন্তু বাংলাদেশে সেটা কুক্ষীগত মানে সরকারের আন্ডারে আছে। আরো অধিক কুক্ষিগত করতে নতুন এই শিক্ষা আইন।
আমি বলবো, নতুন প্রজন্মকে কুপমণ্ডুক ও নির্দ্দিষ্ট মতবাদে বিশ্বাস করাতে সরকার এই শিক্ষানীতি প্রনয়ন করছে। ভবিষ্যতের জন্য একটি সমৃদ্ধশীল জাতি যদি আমরা চাই, তবে এ শিক্ষাআইনে কখনই সুফল আসবে না।
---------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/
No comments