Header Ads

ad728
  • Breaking News

    আবার আসলো কৃমি সপ্তাহ, সারা দেশের স্কুলগুলোতে দমকল কর্মী নিয়োগ করুন


    আবার আসছে কৃমি সপ্তাহ। আগামী শনিবার থেকে এক সপ্তাহ বাংলাদেশের স্কুলগুলোতে ৪ কোটি ৬ লাখ শিশুকে কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। ফ্রি খাওয়ানো হবে, কোন টাকা পয়সা লাগবে না (http://bit.ly/2xLOEW7 )।
    বাঙালীর স্বভাব, ফ্রি খেলে আলকাতরাও খায়। কারা খাওয়াচ্ছে, কি উদ্দেশ্যে খাওয়াচ্ছে, সেটা দেখার টাইম নাই। দাবি করা হচ্ছে- এটা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) অনুমোদিত, ব্যস ইউরোপ-আমেরিকার নাম শুনলে সবাই চোখ বন্ধ করে বিষ খেতেও রাজি।
    উল্লেখ্য গত এপ্রিলের ১ থেকে ৬ তারিখ পর্যন্ত এই কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হয়েছিলো স্কুলগুলোতে। তখন সারা দেশজুড়ে লক্ষ লক্ষ শিশু হাসপাতালে ভর্তি হয়। অনেক স্কুলে এত অধিক সংখ্যক শিশু অসুস্থ হয়েছিলো যে কর্তৃপক্ষ শিশুদের উদ্ধারে দমকল কর্মীদের ডাক দেয়। (http://bit.ly/2z5sRtN,
    http://bit.ly/2lG5lka,
    http://bit.ly/2z6iAOe,
    http://bit.ly/2gUAOKj,
    http://bit.ly/2iVtwKh, )
    লক্ষ্যনীয় হচ্ছে, এসব ওষুধ কিন্তু বাংলাদেশ সরকার টাকা দিয়ে কেনে না, বিভিন্ন বিদেশী এনজিও ফ্রি দেয়। সেই ফ্রি পাওয়া ওষধগুলো যাচাই বাছাই না করে বাংলাদেশের কোটি কোটি ভবিষ্যত প্রজন্মকে দেদারসে গিলিয়ে দেয় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদফতর। (http://bit.ly/2zYpXGM)
    মজার ব্যাপার হচ্ছে মাত্র ৬ মাস আগে দেশে এত বড় একটা ঘটনা ঘটে গেলো, সেটার কোন তদন্ত বিচার না করে আবার নতুন করে শনিবার থেকে শুরু করা হচ্ছে সেই ৪ কোটি শিশুকে ঔষধ খাওয়ানোর কার্যক্রম। প্রকাশ্যে দায় এড়াতে বলা হচ্ছে, এগুলো বাচ্চাদের মানসিক সমস্যা। (http://bit.ly/2xLOEW7)
    আমি একটা কথা বার বার বলেছি,
    বাংলাদেশের মানুষ ইউরোপ-আমেরিকাকে খুব বিশ্বাস করে। যদি শুনে বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিয়েছে তাহলে তো কথাই নাই। অথচ এরা বিশ্বব্যাপী বহু বিতর্কিত কার্যক্রমের সাথে জড়িত।
    ১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বক্তারা বলেছিলো, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস করার জন্য বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা হু’ই দায়ী। তাদের দাবি এইচআইচভি ভাইরাস ভাইরাসবিশেষজ্ঞকর্তৃক (বানর থেকে পাওয়া) রূপান্তরিত হাইব্রিড ভাইরাস, যা সাব সাহারান আফ্রিকান দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়া হয়ছিলো ভ্যাকসিনেশনের মাধ্যমে (বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা আফ্রিকান দেশগুলোতে ১৯৭০ সালে গুটিবসন্ত ভ্যাকসিন ও ১৯৭৮থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত হিপাটাইটিস বি ভাকসিন কার্যক্রম পরিচালিত করে)।
    দ্য টাইমস পত্রিকায় ১১ই মে ১৯৮৭ সালে একটি রিপোর্ট---
    “বিশ্ব পোলিও নির্মূলকর্মসূচিতে (যা পরিচালিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ, রোটারিইন্টারন্যাশনাল এবং সেন্টারস অব ডিজিজ কন্ট্রোল) আফ্রিকার ২২ দেশের ৭৪মিলিয়ন মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু উক্ত ভ্যাকসিন নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে তা পরীক্ষার জন্য নেয়া হয় নাইজেরিয়ার পরীক্ষাগারে।সেই সময় গবেষণায় রেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর এক ফলাফল। ল্যাবরেটরি টেস্টে দেখা যায়, ওই পোলিও ভ্যাকসিনে এস্ট্রোজেন সহ অন্যান্য নারী হরমোন বিদ্যমান, যা ব্যবহারে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি করবে।”
    আমি জানি, আমার এ পোস্টের পর অনেক ডাক্তার এসে কমেন্ট করবে, আমি ডাক্তারির কি বুঝি ? আমি কেন মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করছি ? সে এতদিন ডাক্তারি পরে, অমুক-তমুক গবেষণা করে কিছু পেলো না, আর আমি মূর্খ হয়ে সব জেনে গেলাম !
    এসব ডাক্তারকে আমি বলবো- আপনাদের সিলেবাসটা ওরা বানিয়ে দেয়। আপনারা কতটুকু চিন্তা করবেন, সেটাও সীমানাও তাদের নির্ধারণ করা। তো তারা একটা ষড়যন্ত্র করবে, সেটা আপনাদের চিন্তা সীমার মধ্যে করবে, এটা ভাবলেন কিভাবে ? ওদের চিন্তার গন্ডির বাইরে বেরিয়ে আসুন, তারপর বক্তব্য দিন।
    যাই হোক, আমার এ পোস্ট যারা পড়বেন, তাদের প্রত্যেককে অনুরোধ করবো,
    আপনারা আপনাদের আদরের সন্তান, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের সন্তানদের সচেতন করুন। তারা যেন আগামী শনিবার থেকে শুরু হওয়া প্রোগ্রামে কৃমিনাশক ওষুধ না খায়। খেয়াল রাখবেন, স্কুলে স্কুলে শিক্ষকরা জোর করে বলবে ওষুধ খেতে, বন্ধু-বান্ধবিরা বলবে- “চল দোস্ত, আমি খাচ্ছি তুইও খা। সমস্যা নেই।” এভাবে ভুলিয়ে ভালিয়ে আপনার আদরের সন্তানের মুখে বিষ দেয়া হবে। আপনার সন্তানের কৃমি হতে পারে, তবে সেটার জন্য ফ্রি ওষুধ নয়। প্রয়োজনে দোকান থেকে ওষধ কিনে খাওয়াবেন, কিন্তু ফ্রি ওষধ খাওয়াবেন না। কারণ এসব ফ্রি প্রোগ্রামিং এর আড়লে সম্রাজ্যবাদীর তৃতীয় বিশ্বের জনগণের শরীরকে গিনিপিগ বানিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে অথবা ভরে দেয় অজানা বিষ, যা বাংলাদেশের স্বাস্থ্যবিভাগের জ্ঞানের বাইরে। তবে এসব ঔষধ তারা এমনি এমনি প্রবেশ করাতে পারতো না। এরা দুর্নীতিগ্রস্ত বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগকে টাকা দিয়ে এসব ওষধ প্রবেশ করায়। আর সামান্য টাকার লোভে সরকারী কর্মকর্তারা কোটি কোটি শিশুকে ঠেলে দেয় ক্ষতির মুখে, ভবিষ্যত প্রজন্মকে করে অন্ধকার।





























    ------------------------------------------------------------------

    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ-  Noyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728