Header Ads

ad728
  • Breaking News

    সিরাজগঞ্জে (ভারত সরকারের নির্দেশ ও সিলেবাসে) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে বাংলাদেশের উপকার......

    সিরাজগঞ্জে (ভারত সরকারের নির্দেশ সিলেবাসে) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে বাংলাদেশের যে উপকারগুলো হবে.....
    ) এতদিনে বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের ইন্টলিজেন্স টিমকে একটি স্বীকৃত ভূমি দেওয়া যাবে, সেখানে তারা নির্বিঘ্ন চালাতে পারবে তাদের ট্রেনিং কার্যক্রম, কেউ ডিস্ট্র্রাব করবে না
    ) বিশ্ববিদ্যালটি প্রতি বছর হাজার হাজার ভারতীয় জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ছাত্র জন্ম দিতে পারবে। এতে খুব শিঘ্রই বাংলাদেশে ভারত ইউনিয়নের অঙ্গরাজ্য হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে বলে আশা করা যাচ্ছে
    ) এক নতুন সাংস্কৃতিক রাজধানীর জন্ম হবে, যেখানে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অসাম্প্রদায়িক উৎসব (যেমন: দুর্গা উৎসব, সরস্বতী উৎসব, রাখী বন্ধন, হোলি উৎসব, দেওয়ালী উৎসব, চৈত্র সংক্রান্তী) হতেই থাকবে, আর হতেই থাকবে। ফলে বাংলাদেশের জনগণ সারা বছর নাচ-গানে মত্ত থাকার সুযোগ পাবে
    ) এতদিন ভারতের বিভিন্ন নায়ক-গায়করা (যেমন: নচিকেতা, পাউলি দাম, পাবর্তী পাল, সুচিত্রা সেন) এখানে-সেখানে গিয়ে চোখের পানি ফেলতো, আর বলতো, বাংলাদেশেরঅমুক জমি আমার বাবা, তমুক জমি আমার দাদার’ (http://goo.gl/RwGARf) এটা বন্ধুরাষ্ট্রের জন্য খুবই কষ্টকর। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হলে আশা করা যায়, তাদের আর বেশি ঘোরাঘুরি করতে হবে না। তারা সেখান থেকেই মিডিয়ার সামনেবেছে নাও সিস্টেমেবাংলাদেশে পছন্দের জমিকে বাপ-দাদার ভিটা হিসেবে দাবি করতে পারবে এবং প্রশাসন তা বাস্তবায়ন করবে
    ) বাংলাদেশে এখন কিছু দুষ্টু ছেলেপেলে বেড়িয়েছে, যারা কথায় কথায় বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের বিরোধীতা করে, কিন্তু কোন ছাত্রগোষ্ঠী ভারতের পক্ষে দাড়ায় না। এতে মাঝে মাঝে বন্ধুরাষ্ট্রটির সাথে মুখ কালাকালি হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হলে, বন্ধুরাষ্ট্রের স্বার্থ বিরুদ্ধ (তেল, গ্যাস, সুন্দরবন) নিয়ে কোন কথা হলেই লাফ দিয়ে দাড়িয়ে যাবে এর ছাত্র-ছাত্রীরা। পক্ষ নিবে বন্ধুরাষ্ট্রটির
    ) ভারতীয়মালআজ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। খোদ মিডলইস্টের শেখরা পর্যন্ত বছরে একবার সেই মালের খোজে ভারতের ছুটে যায়। শান্তিনিকেতন আদলে রবীন্দ্রবিশ্ববিদ্যালয়েও অবশ্যই সেই প্র্যাকটিসটা জারি থাকবে। সেখানে রিজার্ভ থাকবে প্রচুরমাল ফলে বাংলাদেশের কর্তাগুরুরা সেখানে গিয়ে নিয়মিত দিল ঠাণ্ডা করতে পারবে। ফলে সবাই সর্বদা খুশি থাকতে পারবে
    ) শান্তিনিকেতন মানেই বাউল, আর বাউল মানেই সিদ্ধি, আর সিদ্ধি মানেই গাঁজা। তাই শান্তিনিকেতনের আদলে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে, সিরাজগঞ্জ পরিণত হবে গাজাখোরদের প্রধান আখড়া হিসেবে। এতে বাংলাদেশে গাঁজা ব্যবসায় সমূহ উন্নতি সাধণ করতে পারবে। (শান্তিনিকেতন থেকে বেরিয়ে আসা বাংলাদেশী গায়ক অর্নব এখন মাদক নিরায়ম কেন্দ্রের প্রধান রোগী)
    ) যে যত বেশি সংস্কৃতিপন্থী, তার মিডিয়া কভারেজ তত বেশি। শান্তিনিকেতনের আদলে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় হলে তা নিঃসন্দেহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিবুঝা পোলাপাইনের মিডিয়া কভারেজ খাটো করতে পারবে
    ) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হবে, তাদের উজ্জল ভবিষ্যত হবে রবীন্দ্রনাথের সেই বিখ্যাত গানটির মত----
    আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি.
    তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী!
    ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে!
    তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে॥
    ডান হাতে তোর খড়্গ জ্বলে, বাঁ হাত করে শঙ্কাহরণ,. দুই নয়নে স্নেহের হাসি, ললাটনেত্র আগুনবরণ।
    ওগো মা, তোমার কী মুরতি আজি দেখি রে! তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে
    ----------------
    মানে সবাই বাংলাদেশের চেতনা দিয়ে ভর্তি হবে, এরপর দুর্গা দেবির (ডান হাতে খড়্গ, বাম হাত অভয়, কপালে চোখ) প্রশংসা শুরু করবে, শেষে সোজা চলে যাবে মন্দিরে

    আশা করি, সবাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব বুঝতে পেরেছেন। আগামী ৮ই মে (২৫শে বৈশাখ) বিশ্ববিদ্যালয়টির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হবে, সবার নেমন্তন রইলো..........

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728