পৃথিবীকে নিয়ে বিজ্ঞানের বিভিন্ন থিউরি
ছবিতে কাছাকাছি চারটি লাইট দেখতে পাচ্ছেন। ধরুন বাস্তবে চারটি লাইট জ্বলছে।
আপনি ১০ হাত দূর থেকে খেয়াল করুন, আপনি চারটি লাইট আলাদা-আলাদাভাবে দেখতে পাবেন।
কোন রাস্তায় যাচ্ছেন, দূর থেকে একটা গোলাকার আলো আসছে ।
কাছে আসলে দেখতে পাবেন, একটা ট্রাকের দুটো লাইট জ্বলছে।
আরো কাছে আসলে দেখতে পাবেন, ট্রাকের দুই পাশে ৪+৪=৮টি লাইট জ্বলছে।
কিন্তু অনেক দূর থেকে ১টি মাত্র গোলাকার আলোই বোঝা গিয়েছিলো। এজন্য টিউব লাইট লম্বা হলেও, অনেক দূর থেকে ঐ টিউব লাইটকে লম্বা আকারে দেখা যায় না, বরং গোল আকারেই দেখা যায়।
আপনি ১০ হাত দূর থেকে খেয়াল করুন, আপনি চারটি লাইট আলাদা-আলাদাভাবে দেখতে পাবেন।
কোন রাস্তায় যাচ্ছেন, দূর থেকে একটা গোলাকার আলো আসছে ।
কাছে আসলে দেখতে পাবেন, একটা ট্রাকের দুটো লাইট জ্বলছে।
আরো কাছে আসলে দেখতে পাবেন, ট্রাকের দুই পাশে ৪+৪=৮টি লাইট জ্বলছে।
কিন্তু অনেক দূর থেকে ১টি মাত্র গোলাকার আলোই বোঝা গিয়েছিলো। এজন্য টিউব লাইট লম্বা হলেও, অনেক দূর থেকে ঐ টিউব লাইটকে লম্বা আকারে দেখা যায় না, বরং গোল আকারেই দেখা যায়।
উপরের পর্যবেক্ষণে এটা স্পষ্ট, দূর থেকে কোন বস্তুকে দেখলে তাকে গোলাকার বলে মনে হয়। মহাবিশ্বে প্রায় সকল নক্ষত্রকেই গোলাকার মনে হয়, অথচ সবার আকার-আকৃতি কিন্তু গোলাকার নয়। কারো লম্বা, কারো গোলাকার, কারো অসমকার।
তাই পৃথিবী পুরোপুরি গোলাকার,
কিংবা গোলকের মাধ্যমে পৃথিবীকে যেভাবে কল্পনা করা হয়,
কিংবা গোলাকার পৃথিবীর উপরে নিচে মানুষ থাকে,
কিংবা দূরবর্তী স্যাটেলাইট পিকচারে যেভাবে পৃথিবীকে গোল বলে প্রদর্শন করা হয় আদৌ মূল পৃথিবীর আকার সেরকম নাকি তাতে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
কিংবা গোলকের মাধ্যমে পৃথিবীকে যেভাবে কল্পনা করা হয়,
কিংবা গোলাকার পৃথিবীর উপরে নিচে মানুষ থাকে,
কিংবা দূরবর্তী স্যাটেলাইট পিকচারে যেভাবে পৃথিবীকে গোল বলে প্রদর্শন করা হয় আদৌ মূল পৃথিবীর আকার সেরকম নাকি তাতে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
মনে রাখবেন, ‘বিজ্ঞান এখনো প্রসূতির গৃহে’ ।
এক বিজ্ঞানী এসে বলবে, এ থিউরি ঠিক, আগেরটা ভুল
১০০ বছর পর নতুন বিজ্ঞানী এসে বলবে, আগেরটা ভুল, তারটা ঠিক।
আরো ১০০ বছরের মধ্যে সেই থিউরী আরো ২০বার চেঞ্জ হবে, আগেরগুলো ভুল বলে প্রমাণ হবে। তাই প্রসূতির গৃহে অবস্থান করা ‘বিজ্ঞান’ নিয়ে যারা ভাবে, “সবকিছু বুঝে ফেলেছি, ঐশিবাণীগুলো সব ভুল”, সেসকল ছাগলের জন্য মায়া হওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকে না।
এক বিজ্ঞানী এসে বলবে, এ থিউরি ঠিক, আগেরটা ভুল
১০০ বছর পর নতুন বিজ্ঞানী এসে বলবে, আগেরটা ভুল, তারটা ঠিক।
আরো ১০০ বছরের মধ্যে সেই থিউরী আরো ২০বার চেঞ্জ হবে, আগেরগুলো ভুল বলে প্রমাণ হবে। তাই প্রসূতির গৃহে অবস্থান করা ‘বিজ্ঞান’ নিয়ে যারা ভাবে, “সবকিছু বুঝে ফেলেছি, ঐশিবাণীগুলো সব ভুল”, সেসকল ছাগলের জন্য মায়া হওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকে না।
Assamualikum. আমি আপনার লেখা অনেক দিন থেকেই পড়ি |খুব ইন্টেলিজেন্ড লেভেলের পোস্ট করেন আপনি | দেশের বাইরে থাকেন বলে এসব সম্বভ ,আবার এসব লিখতে অনেক বেশি পড়াশোনা করতে হয়| যাই হোক আপনার কাছে একজনের পরিচয় দিতে চাই আপধার থেকেও বড় সেলিব্রেটি আপনি চিনেতেও পারেন তাহলে তো কোন কথা নেই আর না চিনলে তার পোস্ট দেখতে পারেন | তিনি মূলত nastikota নিয়ে লেখালেখি করাতে এমন হয়েছেন তার 2টা বই prokas hoise. তিনি খুব কম সময়ে celiberity কিভাবে হয়েছেন তা জানতে তার বিগত post guli porlai সব clear hoye jabe. তার নাম : আরিফ আজাদ ॥likhe search dilai paben. লাখের উপরে flower ase tar.
ReplyDelete