বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে উপজাতিদের সম্পর্কে কি শেখানো হচ্ছে জেনে নেই
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপজাতি নেতা মানবেন্দ্র লারমাকে বলেছিলেন, “তোমরা পাহাড়িরাও বাঙালী হয়ে যাও”। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সেই ইচ্ছা সরসরি অস্বীকার করেছিলো উপজাতি নেতা মানবেন্দ্র লারমা। মানবেন্দ্র লারমা উল্টো বলেছিলো, “পাহাড়িরা কখন বাঙালী হতে পারে না”। (bn.wikipedia.org/wiki/মানবেন্দ্র_নারায়ণ_লারমা)
পাহাড়িরা যেমন বাঙালী হতে চায় না, ঠিক তেমনি তারা বাংলাদেশীও হতে চায় বলে মনে হয় না। ৭১ সালে চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়ের শীর্ষ রাজাকার হওয়া কিংবা ৯৭ পর্যন্ত প্রকাশ্যে পৃথক রাষ্ট্রের জন্য অস্ত্রধারণ, এমনকি বর্তমানে রাষ্ট্রদ্রোহী কার্যক্রম (যা দুইদিন আগে ৫ সন্ত্রাসী নিহত হওয়ার মাধ্যমে ফাঁস হয়) প্রমাণ করে উপজাতিরা কখনই বাংলাদেশী ছিলো না এবং এখনও হতে পারে নাই।
অথচ আপনি বাংলাদেশী হয়ে পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে আপনার সন্তানকে কি শিখাচ্ছেন ?? ঐ
দেশদ্রোহী-উপজাতিরা আপনার সন্তানের বন্ধু ? বাচ্চাকে শেখাচ্ছেন উপজাতি উমং-ঔছন তাদের সহপাঠী !! ক্লাস ওয়ানেই ছোট্ট শিশুটিকে মন-মগজকে করে দিচ্ছেন ডি-রেইল। উপজাতি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শিশুটি ছোট থাকতেই বানিয়ে দিচ্ছেন নিষ্ক্রিয়।
আসলে বর্তমানে উপজাতিরা প্রকাশ্যে অস্ত্রধারণের সাহস পায় এমনি এমনি নয়। তাদেরক সবাই এমনভাবে মাথায় তুলেছে যে, তারা এখন উল্টো বাংলাদেশীদের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খাওয়া শুরু করেছে। এখনও যদি তাদের নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তবে খুব শিঘ্রই হয়ত বাংলাদেশ দু’টুকরো করে তারা ‘জুম্মল্যান্ড’ প্রতিষ্ঠা করবে। তাই বাংলাদেশীদের সময় থাকতেই সচেতন হওয়া উচিত।
ছবি: এনসিটিবি টেক্সট বুক: আমার বাংলা বই, ক্লাস-১, পৃষ্ঠা-৩
No comments