বাংলাদেশে হিন্দুদের দ্বারা একের পর এক সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

গত কয়েকদিনে মিডিয়াতে কয়েকটি খবর-

১) বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারন সম্পাদক অরুণ সরকার রানার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তারানা হালীম। কারণ- অরুন সরকার রানা বেশ কিছুদিন যাবত তারানা হালীমের সাইন নকল করে বিভিন্ন স্থানে টাকা উত্তোলন করাসহ বিভিন্ন ধরনের জালিয়াতি করছিলো। সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন- মুজীব কোট গায়ে গিয়ে অরুন চন্দ্র সরকার দীর্ঘদিন যাবত জালিয়াতি, মাদক ব্যবসা ও পতিতা ব্যবসা করে যাচ্ছিলো। (সূত্র: http://goo.gl/9CMlMR, http://goo.gl/KEUYTT)
২) সাবেক ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর এপিএস ছিলো সৌমেন্দ্র লাল চন্দ শৈলেন। হজ্জ করতে যাওয়া কিংবা মসজিদ বানাতে গেলে ঘুষ দিতে হতো শৈলেনকে, প্রতিমন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে কাজটি করতো শৈলেন। দুদকের মামলায় শৈলেন জেলে আছে, কিন্তু এখন নতুন করে খবর মিলছে শৈলেনের থেকে বেশি অর্থ আছে তার স্ত্রী শান্তা চন্দের নামে। (http://goo.gl/i6mvXt)
৩) সম্প্রতি প্রধান বিচারপতি মনিপুরী হিন্দু এসকে সিনহা বলেছে- “অবসরে যাওয়ার পর বিচারকদের রায় লেখা সংবিধান পরিপন্থি” প্রধান বিচারপতির এ ধরনের বক্তব্যের মধ্য দিযে বিপদে পড়ে গিয়েছে আওয়ামী সরকার। কারণ প্রধান বিচারপতির এ ধরনের বক্তব্য দ্বারা খোদ আওয়ামী সরকারের অনেক কিছু অবৈধ হয়ে যায়। (http://goo.gl/OdmO4F)

মন্তব্য: আওয়ামী সরকার ভেবেছিলো হিন্দুরা তাদের ক্ষমতা রক্ষা করে দিবো, তাই যায়গায় যায়গায় তারা গণহারে হিন্দু বসিয়েছিলো। কিন্তু এখন হিতে বিপরীত হচ্ছে। হিন্দুরাই আওয়ামীলীগের গদি ধরে টানাটানি শুরু করে দিয়েছে। মোদি যেহেতু ভিন্ন লবিতে এসেছে, তাই মোদি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের হিন্দুরা যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কাজ করবে সেটা আওয়ামী মাস্টারমাইন্ডদের আরো আগে বোঝা উচিত ছিলো। এখন হিন্দু দ্বারা আওয়ামীলীগ নিজেদের এতো আষ্টেপিষ্ঠে জড়িয়ে ফেলেছে যে তাদের ক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যাবে।