Header Ads

ad728
  • Breaking News

    হিন্দুত্ববাদের ছায়াতলে দিনাজপুর!


    কয়েকদিন আগে দৈনিক প্রথম আলোর কাছে এক সাক্ষাৎকারে হিন্দুনেতা রানা দাশগুপ্ত দিনাজপুরের এমপি ইকবালুর রহিমের প্রশংসা করেছিলো, বলেছিলো দিনাজপুরের 
    ইকবালুর রহিম এবং নীলফামারির আসাদুজ্জামান নূর-ই একমাত্র হিন্দুদের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসে (http://goo.gl/DJJQBW)।

    রানাদাসের এ বক্তব্যের পর দিনাজপুরের ইকবালুর রহিম সম্পর্কে জানতে গিয়ে বেড়িয়ে আসে এক ভয়ানক তথ্য। দেখা যায়, দিনাজপুর জেলা আর দিনাজপুর নেই, হয়ে গেছে ভারতের বিজেপি নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকা। ইকবালুর রহিম সেখানে কাঠের পুতুলমাত্র, যাকে সর্বত্র ও সবসময় নিয়ন্ত্রণ করছে কিছু মাস্টারমাইন্ড হিন্দু। বলা যায়, বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলা এখন হিন্দুদের অভয়ারণ্য, যেখানে মুসলমানদের সুযোগ পেলেই কৌশলে নিপীড়ন করা হয়। আসুন সে খবর সম্পর্কে জানি.........

    ১) বিশ্বজিৎ কাঞ্চন ঘোষ: সাংসদ ইকবালুর রহিমের ডান হাত কিংবা বামহাত বললে ভুল হবে, ইকবালুর রহিমের ব্রেন বলতে পারেন বিশ্বজিৎ কাঞ্চন ঘোষকে। কাঞ্চন ঘোষ হচ্ছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা। দিনাজপুরে কেউ ব্যবসা,চাকুরি করতে গেলে বাধ্যতামূলক তাকে মোটা অংকের টাকা দিতে হয়। এ কাঞ্চনঘোষের আতঙ্কে পুরো দিনাজপুরের জনগণ সর্বদা তটস্থ থাকে। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের সময়ই দিনাজপুরের কর্নাই এ মুসলমানদের উপর নির্যাতন করেছিলো হিন্দুরা। সেই ঘটনার নায়ক ছিলো এ কাঞ্চন ঘোষ । হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ ছাত্র হত্যার মূল নায়কও সে ।

    ২) চিত্তরঞ্জন: জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি। ফলে দিনাপুরের মিডিয়া পুরোটাই হিন্দু বান্ধব। ফলে তাদের অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ নিউজ করতে পারে না। অনেকেই বলে সে নাকি র’ এর এজেন্ট, ভারতে তার অবাধ যাতায়াত। কাঞ্চন আর চিত্তরঞ্জন একত্রে নিয়ন্ত্রণ করে জেলার মিডিয়া।

    ৩) গোপিনাথ বসাক: দিনাজপুর বি এম এ সাধারণ সম্পাদক ডাঃ গোপিনাথ বসাক। এ ব্যক্তিকে সবাইকে তোষামদ করে চলতে হয় সবাইকে। নয়ত দিনাজপুর থেকে বদলি করে দেয়া হয়। দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ এর অঘোষিত অধ্যক্ষও এই গোপীনাথ।

    ৪) তরুন কান্তি বর্মণ: দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ তরুন কান্তি বর্মণ ।

    ৫) বি কে বোস: দিনাজপুর পরমানু ইন্সিটিউট এর পরিচালক হল বি কে বোস।

    ৬) তপন রায়: হিন্দু-বৌদ্ধ–খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছে তপন রায়, দিনাজপুর জেলায় যে ‘তপন কাকা’ নামে সে পরিচিত । এ ব্যক্তি শিক্ষক নিয়োগ বানিজ্যের মূল হোতা ,তার রয়েছে নিজস্ব কোচিং, এম পি ইকবালুর রাহিমের সাথে সুসম্পর্ক থাকায় দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের উপর প্রভাব খাটিয়ে এস এস সি বা এইচ এস সি পরীক্ষার প্রশ্ন তার নিজের কোচিং এর স্টুডেন্ট দের হাতে পরীক্ষার আগেই তুলে দেয় সে। এলাকায় মেয়ে ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের খবরও প্রচলিত ।

    ৭) সুশান্ত কুমার: পুলিশের এ এস পি হচ্ছে সুশান্ত কুমার ,তার জোরে জেলার পুলিশ হিন্দুদের পক্ষে। সুযোগ পেলেই মুসলমানদের নামে দেওয়া হয় মিথ্যা মামলা।

    ৮) কান্তা রায় রিমি: দিনাজপুর মেডিকেল কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল ডাঃ কান্তা রায় রিমি ।

    যাদের নাম দিলাম, এরা সবাই একটা সিন্ডিকেট করে চলে। এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে যাওয়ার সাধ্য কার ? গেলেই নির্ঘাৎ ১৪টা বাজবে। তাই চুপ থাকাই শ্রেয়।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728