রাষ্ট্রধর্ম বিরোধী বোরহানুদ্দিন খান আসলে কে
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের বিরেুদ্ধে রিট খারিজ হওয়ার পর একাত্তর টিভিতে বেশ কয়েকটি টক শো ও সাক্ষাৎকার হয়। এর মধ্যে সাক্ষাৎকার দেয়- যে ১৫ জন রিট আবেদন করেছিলো, তাদের মধ্যে ১ জন বোরহানুদ্দিন খান জাহাঙ্গীর।
বোরহানুদ্দিন খান জাহাঙ্গীরের সামনে মাইক ধরলে রায়ের প্রতিক্রিয়া সে বলে-
“মুসলমানের একটা দেশ হবে, এটার জন্য কিন্তু যুদ্ধ করিনি”।
(ভিডিও সূত্র: https://youtu.be/ZU3THiLon8U)
“মুসলমানের একটা দেশ হবে, এটার জন্য কিন্তু যুদ্ধ করিনি”।
(ভিডিও সূত্র: https://youtu.be/ZU3THiLon8U)
উল্লেখ্য বোরহানুদ্দিন খান জাহাঙ্গীর হচ্ছে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মখা আলমগীরের আপন ভাই এবং মুনতাসির মামুনের চাচা। ইতিহাস বলে ১৯৭১ সালে প্রকৃতপক্ষে কোন প্রকার যুদ্ধই করেনি এই ভণ্ড বোরহানুদ্দিন খান জাহাঙ্গীর। মূলতঃ ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলো সে। ঢাকা শহরের ওই সময়ের সবচেয়ে অভিজাত এলাকা ধানমন্ডীতে সে বসবাস করতো। ঘাদানিক মুসতাসীর মামুন যুদ্ধ শুরুর পর চাচা বোরহানউদ্দীন খানের বাসায় চলে আসে এবং অক্টোবর পর্যন্ত ছিলো। ওই সময়ে পাকিস্তান আর্মি বা পাকিস্তানের কঠোর সমর্থক, সহযোগী ছাড়া ধানমন্ডীতে কেউ থাকতে পারতো না। ঢাবি'তে নিয়মিত ক্লাস হতো না বলে ১৯৭১ সালে বোরহানউদ্দীন খান বেসরকারী ফার্মে চাকুরী নেয় ও নিয়মিত অফিস করতো। যুদ্ধের পুরো সময়ে পাকিস্তান আর্মি তাকে কোন সন্দেহ করেনি বা সেও কোন সমস্যায় পড়ে নি। ভালই বন্ধুত্ব ছিল আর্মির সাথে। কথাগুলো কিন্তু ট্রাইবুনালে বক্তব্য দেওয়ার সময় স্বীকার করেছে মুনতাসির মামুন নিজেই।
এখন কথা হচ্ছে-
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে আর কতদিন ? এরা এ ভণ্ডরা মিথ্যা চেতনার নামে ইসলাম সরানোর পায়তারা করছে। বাংলার মুসলমানদের উচিত এ সকল ভণ্ডদের গলা ধাক্কা দিয়ে ভারতে চালান করে দেয়া। সেখানে তারা অসাম্প্রদায়িক সংবিধান নিয়ে সুখে থাকুক এবং নিয়মিত গরুর মূত-গু ভক্ষন করুক, আশা করা যায় কয়েকদিনের মধ্যে ফল মিলবে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে আর কতদিন ? এরা এ ভণ্ডরা মিথ্যা চেতনার নামে ইসলাম সরানোর পায়তারা করছে। বাংলার মুসলমানদের উচিত এ সকল ভণ্ডদের গলা ধাক্কা দিয়ে ভারতে চালান করে দেয়া। সেখানে তারা অসাম্প্রদায়িক সংবিধান নিয়ে সুখে থাকুক এবং নিয়মিত গরুর মূত-গু ভক্ষন করুক, আশা করা যায় কয়েকদিনের মধ্যে ফল মিলবে।
সবাইকে ধন্যবাদ।
No comments