ইউরোপের সেক্যুলারিজম এবং জাতীয় পতাকায় খ্রিষ্টিয় প্রতীক
ইউরোপ মহাদেশে ৫৮টি দেশ রয়েছে (http://goo.gl/0ySrk1)
এর মধ্যে ৫৩টি হচ্ছে খ্রিষ্টান প্রধান রাষ্ট্র।
এর মধ্যে ৫৩টি হচ্ছে খ্রিষ্টান প্রধান রাষ্ট্র।
অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে,
এ ৫৩টি দেশের মধ্যে ৫২টি দেশের----
হয় পতাকার মধ্যে খ্রিষ্টিয় প্রতীক ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা তাদের রাজধানীর পতাকার মধ্যে ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা, তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতীকের মধ্যে ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা, পতাকায় খ্রিস্ট ধর্মীয় বিভিন্ন চিহ্ন
কিংবা খ্রিস্টান জাতীয়তাবাদের রং বিদ্যমান।
এ ৫৩টি দেশের মধ্যে ৫২টি দেশের----
হয় পতাকার মধ্যে খ্রিষ্টিয় প্রতীক ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা তাদের রাজধানীর পতাকার মধ্যে ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা, তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতীকের মধ্যে ক্রুশ বিদ্যমান,
অথবা, পতাকায় খ্রিস্ট ধর্মীয় বিভিন্ন চিহ্ন
কিংবা খ্রিস্টান জাতীয়তাবাদের রং বিদ্যমান।
অনেকেই ইউরোপের দিকে আঙ্গুল তুলে বলে- ওরা সেক্যুলারিজম ধারণ করলে আমরা করতে সমস্যা কোথায় ? অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, ইউরোপীয়রা মোটেও সেক্যুলারিজম ধারণ করে না, বরং একবিংশ শতাব্দীতে এসেও তারা খ্রিষ্ট মতবাদ আকড়ে ধরে রেখেছে। যা তাদের পতাকা ও জাতীয় পতাকাতেই প্রকাশ্যে দৃশ্যমান।
বলাবাহুল্য বাংলাদেশে এক শ্রেণীর ব্যক্তি এই ইউরোপের দোহাই দিয়েই এতদিন মুসলমানদের ধোঁকায় ফেলে এসেছিলো এবং মুসলিম দেশের সংবিধানকে ধর্মনিরপেক্ষ ও সমাজতান্ত্রিক বানিয়ে রেখেছিলো। আমার মনে হয়, এখন সময় এসেছে সচেতন হওয়ার এবং ধোঁকাবাজিকে ছুঁড়ে ফেলার।
তাই অবিলম্বে বাংলাদেশের সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা নামক ভ্রান্ত মতবাদ ছুঁড়ে ফেলে ‘আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস’ ফিরিয়ে আনার দাবি জানাচ্ছি।
No comments