বাংলাদেশ থেকে ইসলাম মুছে দেওয়ার জন্য হিন্দুদের ষড়যন্ত্র
বাংলাদেশে হিন্দু পেইজ ও আইডিগুলো থেকে বার বার রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়ার দাবি জানানো হচ্ছে । উল্লেখ্য, রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করার জন্য যে ১৫ জন আবেদন করেছিলো, তাদের মধ্যে দুইজন হচ্ছে হিন্দুদের শীর্ষ নেতা।
১) সি আর দত্ত
সাবেক সভাপতি নেতা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।
২) দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, এবং মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সদস্য।
(http://goo.gl/ZaaOpz)
সাবেক সভাপতি নেতা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।
২) দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, এবং মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সদস্য।
(http://goo.gl/ZaaOpz)
-----এছাড়া রিট আবেদনের আইনজীবি সুব্রত চৌধুরীও হিন্দুদের অন্যতম নেতা। সে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য। (http://goo.gl/qeskDZ)
----- আপনাদের জেনে রাখা উচিত ২০১৫ সালেও সমেন্দ্র নাথ গোস্বামী নামক এক হিন্দু রিট আবেদন করেছিলো রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার জন্য। যদিও তা বাতিল হয় । (http://goo.gl/ZNWDNX)
-----ইতিহাস বলে- বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রবেশ করেছিলো ১৯৮৮ সালের ৯ জুন। এ কারণে ঐ দিনটিকে প্রতি বছর কালো দিবস হিসেবে পালন করে থাকে হিন্দুরা। (http://goo.gl/BOuxpA)
বাংলাদেশের জনসংখ্যার মাত্র ২% হিন্দু। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা কিন্তু কখনই হিন্দুদের ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করেনি। অথচ এই গোটাকয়েক হিন্দু বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নিতে চাচ্ছে। মুসলমানদের গরু কোরবানী বন্ধ করতে চাচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে চাচ্ছে, বাংলাদেশকে ভারত বানাতে চাচ্ছে।
আসলে এই হচ্ছে হিন্দুদেরকে আদর-যত্ন করে পুষে রাখার ফল।
No comments