মুসলমানদের সাথে মিডিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা
আমার কাছে প্রচুর খবর আসছে, সারা বাংলাদেশব্যাপী রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে তীব্র আন্দোলন প্রতিবাদ করছে মুসলমান। অনেক এলাকায় হাজার হাজার সাধারণ মুসলমান মিছিল বের করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় নাস্তিক্যবাদী মিডিয়া সেগুলো খবরেই আনছে না।
অথচ নাস্তিকরা দুই-চারটা টোকাই দাড়ালে সেটা হেভি হাইলাইট করে মিডিয়া। ভাবখানা এমন যে- সারা বাংলাদেশ বোধ হয় তাদের তাদের পক্ষ হয়ে আন্দোলনে নেমেছে। সম্প্রতি তনু হত্যা নিয়ে মাঠে নেমেছে নাস্তিক্যবাদীরা। মিডিয়াও বিষয়টি হাইলাইট করেছে। কিন্তু নাস্তিক্যবাদীদের বাস্তবিক জনসমর্থন (!) ফাঁস করে দিয়েছে তাদেরই সদস্য দেশটিভির দিগন্তবাহার।
দিগন্তবাহারের স্ট্যাটাস-
“তনু হত্যার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচিতে গোইং দিছে ১৭০০ মানুষ। আর শহীদ মিনারে গিয়ে দেখি ফেসবুক থেকে টেনেটুনে ৪০ জন মানুষ গেছে (বাকিরা পথচারী এবং অন্যের কাছে শুনে এসেছে)।
বাল-পাকনামী আপনে ফেসবুকে বসে করতে চান, করেন, রাস্তায় নামতে চান না, নাইমেন না, তেজী-তেজী কথা বলে লাইক কামাইতে চান তো, কামান। ইভেন্টে গুতা দিয়া গোইং মাইরা রাখেন কেন?
১৭০০ মানুষ আসবে বললে আয়োজকদের অন্তত ৩০০/৪০০-এর মতন মানুষ হবে বলে ধরে রাখা উচিত, সেই অনুযায়ী ব্যানার-ফেস্টুন রেডি করা হয়। এবং অবশেষে দেখা যায় মানুষের চেয়ে পোস্টার বেশি!
এসবে কেউ স্পন্সর করে না, আয়োজকেরা নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করে, সময় ব্যয় করে এসব ডিজাইন-প্রিন্ট করায়, আর ফেসবুকের ছাগলের বাচ্চা বালগুলি বসে-বসে গোইং মারায়, লাইক গুণে।
লাইক চুদানো গর্ভশ্রাবেরা আমার থেকে দূরে থাকবেন।”
(সূত্র: http://archive.is/vd3En)
“তনু হত্যার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচিতে গোইং দিছে ১৭০০ মানুষ। আর শহীদ মিনারে গিয়ে দেখি ফেসবুক থেকে টেনেটুনে ৪০ জন মানুষ গেছে (বাকিরা পথচারী এবং অন্যের কাছে শুনে এসেছে)।
বাল-পাকনামী আপনে ফেসবুকে বসে করতে চান, করেন, রাস্তায় নামতে চান না, নাইমেন না, তেজী-তেজী কথা বলে লাইক কামাইতে চান তো, কামান। ইভেন্টে গুতা দিয়া গোইং মাইরা রাখেন কেন?
১৭০০ মানুষ আসবে বললে আয়োজকদের অন্তত ৩০০/৪০০-এর মতন মানুষ হবে বলে ধরে রাখা উচিত, সেই অনুযায়ী ব্যানার-ফেস্টুন রেডি করা হয়। এবং অবশেষে দেখা যায় মানুষের চেয়ে পোস্টার বেশি!
এসবে কেউ স্পন্সর করে না, আয়োজকেরা নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করে, সময় ব্যয় করে এসব ডিজাইন-প্রিন্ট করায়, আর ফেসবুকের ছাগলের বাচ্চা বালগুলি বসে-বসে গোইং মারায়, লাইক গুণে।
লাইক চুদানো গর্ভশ্রাবেরা আমার থেকে দূরে থাকবেন।”
(সূত্র: http://archive.is/vd3En)
আমার মনে হয়-
নাস্তিক্যবাদী এই মিডিয়াকে মুসলিম সমাজের বয়কট করা উচিত এবং মুসলমানদের বিষয়গুলো প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অধিক হারে ব্যবহার করা উচিত।
নাস্তিক্যবাদী এই মিডিয়াকে মুসলিম সমাজের বয়কট করা উচিত এবং মুসলমানদের বিষয়গুলো প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অধিক হারে ব্যবহার করা উচিত।
No comments