রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে সরকার পক্ষের বক্তব্য
অবশেষে রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে সরকার পক্ষের একটি বক্তব্য শোনা গেলো।
নিউইয়র্ক টাইমসের কাছে এক সাক্ষাৎকারে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, তিনি ওই আবেদনের শুনানিতে স্থাগিতাদেশ চাইবেন বলে পরিকল্পনা করছেন। কারণ হিসেবে দেখাবেন যে, পরিস্থিতি অত্যন্ত কলহপ্রবণ।(সূত্র: http://goo.gl/UmhtWc, http://goo.gl/vGl6GY)
অর্থাৎ গত শুক্রবার প্রতি মসজিদে মসজিদে তীব্র আন্দোলন এবং বিক্ষোভের পর রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের পক্ষে ব্যাপক জনসমর্থন দেখে তারা ভয় পেয়ে গেছে এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২৮ তারিখ (২৭ তারিখ পরিবর্তন করে ২৮ তারিখ করা হয়েছে http://goo.gl/AL2vME) বিষয়টি নিয়ে আপাতত আর এগোনোর চিন্তা বাদ দিয়েছে। তবে মামলাটিকে পুরোপুরি খারিজ না করে স্থগিত করে রাখবে, যেন পরে আবার সুযোগ-সুবিধা মত তুলে ফের ইসলাম ধর্ম বাতিল করার চক্রান্ত চালানো যায়।
এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট,
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের পক্ষে মুসলিমদের আন্দোলন সফল হয়েছে, এবং সে কারণেই চক্রান্তকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু মুসলমানদের মনে রাখা উচিত ২৮ বছর পুরাতন এই মামলাটি হচ্ছে একটি টাইম বোমার মত। এটি বার বার (২০১১ সাল, ২০১৬ সাল) তুলে মুসলমানদের ক্ষতি করতে চাইছে তারা। যেহেতু সংবিধান পরিবর্তন পরিবর্ধণের জন্য জনসমর্থন যাচাই করা জরুরী এবং তা যেহেতু হয়ে গেছে (মানুষ রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের পক্ষে), সেহেতু মামলা আর পুষে রাখার কোন মানে হয় না। তাই আগামী ২৮ তারিখ মামলাটি স্থগিত না করে, পুরোপুরি খারিজ করে দেওয়া উচিত, যেন পুনরায় বিষয়টি নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীরা ঝামেলা না পাকাতে পারে।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের পক্ষে মুসলিমদের আন্দোলন সফল হয়েছে, এবং সে কারণেই চক্রান্তকারীরা পিছু হটতে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু মুসলমানদের মনে রাখা উচিত ২৮ বছর পুরাতন এই মামলাটি হচ্ছে একটি টাইম বোমার মত। এটি বার বার (২০১১ সাল, ২০১৬ সাল) তুলে মুসলমানদের ক্ষতি করতে চাইছে তারা। যেহেতু সংবিধান পরিবর্তন পরিবর্ধণের জন্য জনসমর্থন যাচাই করা জরুরী এবং তা যেহেতু হয়ে গেছে (মানুষ রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের পক্ষে), সেহেতু মামলা আর পুষে রাখার কোন মানে হয় না। তাই আগামী ২৮ তারিখ মামলাটি স্থগিত না করে, পুরোপুরি খারিজ করে দেওয়া উচিত, যেন পুনরায় বিষয়টি নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীরা ঝামেলা না পাকাতে পারে।
এক্ষেত্রে বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলোর থেমে থাকলে হবে না। তাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে এবং ২৮ তারিখে যেন মামলাটি স্থগিত না করে পুরোপুরি খারিজ করে দেয় সে জন্য আন্দোলন জারি রাখতে হবে। একই সাথে তাদের আরো দাবি তুলতে হবে- সংবিধানে ‘আল্লাহ’র উপর বিশ্বাস ও আস্থা’ ফিরিয়ে আনার জন্য। কারণ ২০১১ সালে মিথ্যা কথা বলে আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস সংবিধান থেকে মুছে ফেলা হয়েছে, যা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য চরম অবমাননাকর ও অপমানজনক। এজন্য ইসলামী দলগুলোর আন্দোলন প্রতিদিন অব্যাহত রাখা উচিত এবং দাবী না মানলে আগামী শুক্রবার বড় করে মসজিদে মসজিদে প্রতিবাদ-মিছিল করা উচিত।
বিঃ দ্রঃ- এতদিন বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নাকি আল্লাহ’র উপর আস্থা ভরসা ছিলো না, তাই সংবিধান থেকে তা বাদ দেওয়া হয়ছে। কিন্তু এখন আমাদের কাছে প্রমাণ আছে- মুক্তিযুদ্ধের চেনতার মধ্যে আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস ছিলো, বরং ধর্মনিরপেক্ষতার কোন অস্তিত্বই ছিলো না।প্রমাণ:
ক) https://goo.gl/DI5mcS
খ) https://goo.gl/ThXSfn
গ) https://goo.gl/ZEUyZq
ক) https://goo.gl/DI5mcS
খ) https://goo.gl/ThXSfn
গ) https://goo.gl/ZEUyZq
No comments