সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিতে রিটকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীর পরিচয়
সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিতে রিট আবেদনটি করা হয়েছিলো ১৯৮৮ সালে। সে সময় রিট আবেদনটির পক্ষে আইনজীবি ছিলো অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। বর্তমানে পুনরুজ্জীবিত হওয়া রিট আবেদনের প্রধান আইনজীবি হচ্ছে এই হিন্দু ধর্মাবলম্বী সুব্রত চৌধুরী। সুব্রত চৌধুরী হচ্ছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
হিন্দু ধর্মাবলম্বী সুব্রত চৌধুরী আজকে জার্মানির সরকারি রেডিও ডয়েচে ভেলেতে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছে, বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেওয়ার পক্ষে অনেক যুক্তি প্রদর্শন করেছে। (লিঙ্ক:http://goo.gl/bxdfVC)
এখান থেকে একটি বিষয় বোঝা গেলো-
এতদিন বাংলাদেশের মুসলমানরা হিন্দুদের ঘাড়ে তুলে রেখেছিলো, তাদের পূজা-অর্চনায় ১০০% সাহায্য করতো। বাসাবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বরসতী পূজা, দুর্গা পূজা, জন্মাষ্টমী পালন করতে দিতো এবং বলতো- সংখ্যালঘু হিন্দুদের ধর্ম পালন করতে দেওয়া আমাদের নৈতিক অধিকার। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে- তারা এতদিন দুধ কলা দিয়ে সাপ পুষেছে। ঐ ২-৩% হিন্দু এখন ৯৫% মুসলমানের ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নিতে চাচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে উল্টো মুসলমানদের হিন্দু বানাতে চাচ্ছে। উল্লেখ্য সংবিধান থেকে ইসলাম বাদ দিলেও হিন্দু-বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের অধিকারের কথা ঠিকই থাকছে।
এতদিন বাংলাদেশের মুসলমানরা হিন্দুদের ঘাড়ে তুলে রেখেছিলো, তাদের পূজা-অর্চনায় ১০০% সাহায্য করতো। বাসাবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্বরসতী পূজা, দুর্গা পূজা, জন্মাষ্টমী পালন করতে দিতো এবং বলতো- সংখ্যালঘু হিন্দুদের ধর্ম পালন করতে দেওয়া আমাদের নৈতিক অধিকার। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে- তারা এতদিন দুধ কলা দিয়ে সাপ পুষেছে। ঐ ২-৩% হিন্দু এখন ৯৫% মুসলমানের ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নিতে চাচ্ছে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে উল্টো মুসলমানদের হিন্দু বানাতে চাচ্ছে। উল্লেখ্য সংবিধান থেকে ইসলাম বাদ দিলেও হিন্দু-বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের অধিকারের কথা ঠিকই থাকছে।
বাংলাদেশের মুসলমানরা কবে যে হিন্দুদের চক্রান্ত বুঝবে তা আমার জানা নাই।
No comments