Header Ads

ad728
  • Breaking News

    বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিতে আর আর মাত্র ৪ দিন বাকি

    আমার কাছে যে তথ্য আছে, তাতে আগামী ২৭ তারিখের মামলার অবস্থা খুব ভালো নয়। খুব কৌশল করে, আটঘাট বেধে, মিডিয়ায় প্রকাশ না করে, মানুষকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেওয়া হচ্ছে।
    এক্ষেত্রে রিট আবেদনটি বিরুদ্ধে বলার সবচেয়ে শক্তিশালী অবস্থান ছিলো অ্যামিকাস কিউরির। অ্যামিকাস কিউরি হচ্ছে সিনিয়র আইনজীবিদের একটি দল যারা পরামর্শ দিয়ে আদালতকে প্রভাবিত করতে পারে। কিন্তু অবাক করার মত বিষয় হচ্ছে, এ রিটের ১৪ জন অ্যামিকাস কিউরীর ১২ জনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং মাত্র ২ জনকে রাখা হয়েছে। এরা হলো- ড. কামাল হোসেন এবং ব্যারিস্টার এম আমির-উল-ইসলাম। বলাবাহুল্য এরা দুইজন হচ্ছে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে। ফলে কোর্টে অ্যামিকাস কিউরী থেকে ইসলামের পক্ষে বলার আর কেউ রইলো না। (http://goo.gl/splPE5)
    আরো জানা গেছে, রিট আবেদনটি সফল করতে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের বিরোধীতারা প্রচুর আইনজীবি নিয়োগ দিচ্ছে, যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েটসের সাথে। আরো উদ্বেগের সংবাদ হচ্ছে- যে তিনজন বিচারপতি এ রায় দেবে, অর্থাৎ- বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক, বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল এবং বিচারপতি নাঈমা হায়দার এর পদন্নতির সুযোগ খুব সন্নিকটে। এই রায়ে ইসলাম তুলে দিতে পারলে একটি বিশেষ রাষ্ট্রের লবিং এ আপীল বিভাগে প্রমশন নিশ্চিত হবে। আর প্রধানবিচারপতি হিসেবে এসকে সিনহা তো রয়েছেই।
    যেহেতু তারা আ্ইনীভাবে কৌশলে অনেক এগিয়ে গেছে, আমার মনে হয় মুসলমানদের এক্ষেত্রে জনসমর্থনকে কাজ লাগাতে পারে। বিশেষ করে ইসলামী দলগুলো রিট এর তারিখে (২৭ তারিখে) আদালত ঘেরাও কর্মসূচি দিতে পারে। এবং বলতে পারে- “রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করা তো চলবে না, উল্টো আল্লাহ’র প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে”। এক্ষেত্রে একমাত্র মুসলমানরা শক্ত ভূমিকা অবতীর্ণ হতে পারলেই কেবল শত্রু পক্ষ ফিরে আসতে বাধ্য হবে বলে মনে হয়।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728