রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে ষড়যন্ত্র ও ইসলামী দলগুলোর করণীয়...........
আমার কাছে যে তথ্য আছে, সে অনুসারে এবার রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিতে আটঘাট বেধে নামা হয়েছে। পুরো মামলার কাজটি সাজানো হয়েছে একটি নাটকের মত, মানে তারা-তারাই সব করবে, মাঝখান দিয়ে ধর্ম হারাবে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী।
জানা গেছে, রাষ্ট্রধর্ম বাতিলে দায়ের করা রিট আবেদনটির বিরুদ্ধে যারা দাড়াবে তারাও রাষ্ট্রধর্ম বাতিলের পক্ষেরই লোক (অ্যামিকাস কিউরীর ড. কামাল, আমিরুল ইসলাম)। অন্যদিকে প্রধান বিচারপতি খুব জোর করেই চাচ্ছে- রাষ্ট্রধর্ম তুলে দেওয়ার জন্য। বলতে পারেন, পুরো বিষয়টি চলছে গায়ের জোরে।
জানা গেছে, রাষ্ট্রধর্ম বাতিলে দায়ের করা রিট আবেদনটির বিরুদ্ধে যারা দাড়াবে তারাও রাষ্ট্রধর্ম বাতিলের পক্ষেরই লোক (অ্যামিকাস কিউরীর ড. কামাল, আমিরুল ইসলাম)। অন্যদিকে প্রধান বিচারপতি খুব জোর করেই চাচ্ছে- রাষ্ট্রধর্ম তুলে দেওয়ার জন্য। বলতে পারেন, পুরো বিষয়টি চলছে গায়ের জোরে।
এই কঠিন সময়ে বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলো বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। যেহেতু সংবিধানের জন্য জনগণ নয়, বরং জনগণের জন্য সংবিধান। সে হিসেবে জনসমর্থনযুক্ত ইসলামী দলগুলো ২৭ তারিখ বিশেষ বিক্ষোভ মিছিল বের করতে পারে এবং প্রয়োজনে হাইকোর্ট ঘেরাও এর ঘোষণা দিতে পারে।
মনে রাখতে হবে, ২০১১ সালে সংবিধান থেকে আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস তুলে দিয়ে মোটেও ভালো কাজ হয়নি।। তাই শুধু রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখলেই চলবে না বরং সংবিধানে “আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে”। নাস্তিকরা যদি বার বার ৭২ এর সংবিধানের দাবি তুলতে পারে, তবে মুসলমানরা কেন “আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস” প্রতিস্থাপনের দাবি তুলতে পারবে না? অবশ্যই পারবে।
বিশেষভাবে লক্ষণীয়- ফেসবুকে গণজোয়ার দেখে বোঝা যাচ্ছে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এর পক্ষে অনেকে আছে। জনগণ সমর্থনে আছে, এটাই সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট। তাই ইসলামী দলগুলো তাদের অগ্রগামী দাবি তুলতে হবে-
১) মামলা আগেই উইথড্রো না করলে ২৭ তারিখ কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া হবে,
২) সংবিধানে পুনরায় “আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস” ফিরিয়ে আনতে হবে।
১) মামলা আগেই উইথড্রো না করলে ২৭ তারিখ কোর্ট ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া হবে,
২) সংবিধানে পুনরায় “আল্লাহ’র উপর আস্থা ও বিশ্বাস” ফিরিয়ে আনতে হবে।
আশা করা যায়, এ দুটো দাবি উত্থাপন করলে বিরোধীপক্ষ পিছু হটতে বাধ্য হবে।
No comments