৯ম-১০ম শ্রেণীর হিসাব বিজ্ঞান বইয়ে এত হিন্দু নাম কেন ?
ক্লাস ৯-১০ এর হিসাব বিজ্ঞান বইয়ে বিভিন্ন অংকে ব্যবহৃত নামে হিন্দু নামের ছড়াছড়ি।
যেমন:
(১) দিপক (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ১৪)
(২) আশীষ কুমার চক্রবর্তী (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ২১)
(৩) মি. শংকর চন্দ্র সাহা (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ২১)
(৪) রতন (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ৯)
(৫) পলাশ কুমার পাল (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩১)
(৬) সুবীর রায় (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩১)
(৭) পার্থ সাহা (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩৩)
(৮) প্লাবন ভৌমিক (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪২)
(৯) অভিজিত দত্ত (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪৩)
(১০) রতন লাল সাহা (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪৪)
(১১) বিমল (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫১)
(১২) নরেশ (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫৩)
(১৩) অরুপ রতন (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫৪)
(১৪) পিযুষ কুমার (অধ্যায়-৬, পৃষ্ঠা: ৬৫)
(১৫) শচীন কর্মকার (অধ্যায়-৬, পৃষ্ঠা: ৬৭)
(১৬) তপন চৌধুরী (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৩৩)
(১৭) সুনীল চন্দ্র (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৫৫)
(১৮) নিখিল চন্দ্র (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৬৫)
(১৯) শ্রীলেখা (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৫৯)
(২০) যতীন (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৬৩)
(২১) সুমঙ্গল (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৪৪)
(১) দিপক (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ১৪)
(২) আশীষ কুমার চক্রবর্তী (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ২১)
(৩) মি. শংকর চন্দ্র সাহা (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ২১)
(৪) রতন (অধ্যায়-২, পৃষ্ঠা: ৯)
(৫) পলাশ কুমার পাল (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩১)
(৬) সুবীর রায় (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩১)
(৭) পার্থ সাহা (অধ্যায়-৩, পৃষ্ঠা: ৩৩)
(৮) প্লাবন ভৌমিক (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪২)
(৯) অভিজিত দত্ত (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪৩)
(১০) রতন লাল সাহা (অধ্যায়-৪, পৃষ্ঠা: ৪৪)
(১১) বিমল (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫১)
(১২) নরেশ (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫৩)
(১৩) অরুপ রতন (অধ্যায়-৫, পৃষ্ঠা: ৫৪)
(১৪) পিযুষ কুমার (অধ্যায়-৬, পৃষ্ঠা: ৬৫)
(১৫) শচীন কর্মকার (অধ্যায়-৬, পৃষ্ঠা: ৬৭)
(১৬) তপন চৌধুরী (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৩৩)
(১৭) সুনীল চন্দ্র (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৫৫)
(১৮) নিখিল চন্দ্র (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৬৫)
(১৯) শ্রীলেখা (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৫৯)
(২০) যতীন (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৬৩)
(২১) সুমঙ্গল (অধ্যায়-১০, পৃষ্ঠা: ১৪৪)
এ হিন্দু নামগুলো ছাড়াও বইটিতে অন্য যে নাম ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলোও দেখে বোঝার উপায় নেই সেগুলো হিন্দু না মুসলিম নাম। যেমন-
১) রতন,
২) মানিক
৩) রাণী
৪) সীমান্ত
৫) স্বপ্না
৬) রাজন
৭) জয়া
৮) নীলা
৯) সুবর্ণা
১০) জীবন চৌধুরী
১১) মনিকা
১২) অর্ণব
১৩) রাখী
১৪) রাজীব
১৫) কিশোর
১৬) মুক্তা
১৬) সুরভী
১৭) ফালগুনী ইত্যাদি।
১) রতন,
২) মানিক
৩) রাণী
৪) সীমান্ত
৫) স্বপ্না
৬) রাজন
৭) জয়া
৮) নীলা
৯) সুবর্ণা
১০) জীবন চৌধুরী
১১) মনিকা
১২) অর্ণব
১৩) রাখী
১৪) রাজীব
১৫) কিশোর
১৬) মুক্তা
১৬) সুরভী
১৭) ফালগুনী ইত্যাদি।
বইটির প্রধান লেখক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকা বিভিাগের এ্যাকাউন্টিং এ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম এর অধ্যাপক ধীমান কুমার চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় ধীমান কুমার চৌধুরী একজন কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী। যে নিজ হিন্দু ধর্ম উগ্রতার সাথে পালন করে, কিন্তু ইসলামের কথা আসলেই সেক্যুালারিজমের কথা বলে।
৯৫% মুসলিমের দেশে এ ধরনের ইসলাম বিদ্বেষী উগ্রহিন্দুত্ববাদীদের দিয়ে পাঠ্যপুস্তক রচনার কারণ কি ?
No comments