পাঠ্যবইগুলোতেই মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভতিতে আঘাত
পাঠ্যবইগুলো হয়ে গেছে মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভতিতে আঘাত করার আখড়া।
স্বাভাবিকভাবে একজন ধার্মীক বিশ্বাস করেন- সৃষ্টিকর্তা মানুষ সৃষ্টি করেন, সন্তান দেন।
চাইলেই অনেকের সন্তান হয় না, এটা অনেক বড় বড় ডাক্তারও বলে।
আবার একজন ধার্মীক বিশ্বাস করতেই পারেন, সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকে খাদ্য দেন।
পৃথিবীতে এত লক্ষ কোটি প্রাণীকে নিশ্চয়ই নাস্তিকরা খাদ্য খাওয়ায় না।
চাইলেই অনেকের সন্তান হয় না, এটা অনেক বড় বড় ডাক্তারও বলে।
আবার একজন ধার্মীক বিশ্বাস করতেই পারেন, সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকে খাদ্য দেন।
পৃথিবীতে এত লক্ষ কোটি প্রাণীকে নিশ্চয়ই নাস্তিকরা খাদ্য খাওয়ায় না।
তাহলে সেই ধর্মীয় বিশ্বাসগুলোকে কেন পাঠ্যবইয়ে অন্যায় হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে ?
ধার্মীকদের ধর্মীয় অনুভূতিকে চূর্নবিচূর্ণ করাই কি পাঠ্যবই প্রণেতাদের উদ্দেশ্য ?
বাংলাদেশের আইনও তো কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা সমর্থন করে না।
তাহলে যারা এ সব বই প্রণয়ন করেছে, আইন অনুসারে তারা অবশ্যই অপরাধী।
ধার্মীকদের ধর্মীয় অনুভূতিকে চূর্নবিচূর্ণ করাই কি পাঠ্যবই প্রণেতাদের উদ্দেশ্য ?
বাংলাদেশের আইনও তো কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা সমর্থন করে না।
তাহলে যারা এ সব বই প্রণয়ন করেছে, আইন অনুসারে তারা অবশ্যই অপরাধী।
তাই মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এ সব বই ছাপানোর জন্য শিক্ষামন্ত্রী, পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যানসহ দায়ী সকল কর্মকর্তার পদত্যাগ ও বিচার দাবি করছি।
ছবি: পাঠ্যবই- বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, শ্রেণী- ৪র্থ, পৃষ্ঠা- ৬৮।
No comments