Header Ads

ad728
  • Breaking News

    আপনাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে বাঁচাতে শিক্ষানীতি পরিবর্তন জরুরী

    শিক্ষানীতি এমন এক মেশিন যে মেশিন দিয়ে আপনি ছো্ট্ট শিশুকে আপনার পছন্দসই ব্রেইনওয়াশ করে নিতে পারেন। এজন্য কমিউনিস্টরা তাদের সিলেবাসে কমিউনিজম ঢোকায়, ভারতের আরএসএস সিলেবাসে হিন্দুত্ববাদ ঢুকায়। কিন্তু বাংলাদেশে হয়েছে তার উল্টো। বাংলাদেশের ৯৫% ভাগ মানুষ মুসলমান, কিন্তু শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে একজন বামপন্থী নাস্তিককে। এই বামপন্থী নাস্তিক যে জাতির সাথে বেঈমানী করেছে, এর প্রমাণ ইতিমধ্যে সবাই পেয়ে গেছে। সেক্যুলারিজমের নাম দিয়ে সে পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুইজম প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে। ইসলামী চ্যাপ্টার বাদ দিয়ে রাধাকৃষ্ণের লীলাকীর্তন, দেবীদূর্গার প্রশংসায় ভরে ফেলেছে বই। পাঠ্য করা হয়েছে মুসলিম বিরোধী উগ্রহিন্দুত্ববাদের অগ্রদূত রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায় কিংবা বঙ্গিমচন্দ্রের গল্পকবিতাকে।
    “শিক্ষা সিলেবাসে সমস্যা কি? সাহিত্যের কি ধর্ম রয়েছে, যে পড়লে ধর্ম যাবে?” এই বলে যারা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে রয়েছেন, তাদের জন্য বলছি- পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুত্বের প্রতি ভালোবাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দূর্গা ‍পূজা-স্বরসতী পূজা বাধ্যতামূলক, সরকারী চাকুরীতে উপরের পদগুলোতে গণহারে হিন্দু নিয়োগ সব এক সূতোয় বাধা। “ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেন, তবে এই এই শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো সিলেবাস দিতে হবে, একে একে মন্ত্রীত্ব দিতে হবে, পাল-দাসকে পাঠ্যবইয়ের প্রধান বানাতে হবে।” এগুলো হলো ভারতের চাহিদা। ক্ষমতায় টিকে থাকতে তাই চোখ বন্ধ করে ভারতের চাহিদা মেনে দেয় শাসকরা। কিন্তু এতে যে দেশের স্বাধীনতার হাড়ি ফুটো হয়ে যাচ্ছে সেদিকে খবর নাই। দেখা যাবে এই সিলেবাস পড়ানোর ফলে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মই বলবে, “বাংলাদেশ বলে কোন দেশ নাই, আমরা সবাই ভারতীয়, হিন্দুত্ব আমাদের জাতীয়তা।”
    তাই বাংলাদেশের জনগণকে বলবো, আপনাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে বাঁচান, নিজ দেশের স্বাধীনতাকে রক্ষা করুন, দ্রুত পাঠ্যবই পরিবর্তন করুন, হিন্দুদের শিক্ষামন্ত্রনালয় থেকে অপসারণ করুন। এছাড়া আপনাদের বেঁচে থাকার আর কোন পথ দেখছি না।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728