সারা বিশ্বে মুসলমানদের বর্তমান অবস্থা হওয়ার কারণ
ইরাক, আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন, কাশ্মীর, মায়ানমার (আরাকান) কিন্তু এমনি এমনি দখল হয়নি
দখলের পূর্বে ঐ এলাকা মানুষগুলোকে Demoralization ( ডিমোরালাইযেশন) বা ‘নৈতিক অবক্ষয়’ সাধন করা হয়েছিলো, যেন - কোন বহিঃশত্রু তাদের উপর আক্রমণ করলে তারা প্রতিহত না করতে পারে।
বাংলাদেশের মানুষের ডিমোরালাইজেশন এর প্রায় শেষ পর্যায়ে। তাই তো শুক্রবারে জুমার দিনে মুসলিম দেশে ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় (আজ জুমার দিন দ্বিতীয় টেস্ট খেলা শুরু)। একটু ভেবে দেখুন- সারা সপ্তাহ ফাকা, কিন্তু তখন ক্রিকেট খেলা দেয় হয় না। সারা মাস ফাকা, কিন্তু তখন ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় না, দেয়া হয় রমজান মাসে। সারা দিন ফাকা কিন্তু ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় আশুরার দিনে। মুসলমানরা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা তো অনেক দূরের কথা, খোদ বাংলাদেশের আলেম সমাজও তার প্রতিবাদ করে না। ভাবে, যদি পাবলিক সাপোর্ট দূরে চলে যায়।
বিষয়টি যে কত গুরুতর তা বোঝার জন্য আজকে জুম্মার নামাজের সময় মসজিদে যাবেন। আমি নিশ্চিত দেখবেন মসজিদে গত দিনের তুলনায় কম লোক দেখতে পাবেন। কারণ সবাই ব্যস্ত ক্রিকেট খেলা দেখতে, আর স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের মুসলমানদের কাছে নামাজের থেকে ক্রিকেট খেলা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের মানুষ তো ঐ সব ক্রিকেট খেলোয়ারের জন্য সারা দিন গ্যালারিতে হাত তুলে দোয়া করে যারা, জুমার নামাজ ফেলে মাঠে খেলায় মনযোগী হয়, বাংলাদেশের মুসলমানরা তো ঐ ক্রিকেট খেলোয়ারকে অনুসরণীয় মনে করে, যারা রোজার দিন পানির বোতল নিয়ে মাঠে মত্ত থাকে।
দখলের পূর্বে ঐ এলাকা মানুষগুলোকে Demoralization ( ডিমোরালাইযেশন) বা ‘নৈতিক অবক্ষয়’ সাধন করা হয়েছিলো, যেন - কোন বহিঃশত্রু তাদের উপর আক্রমণ করলে তারা প্রতিহত না করতে পারে।
বাংলাদেশের মানুষের ডিমোরালাইজেশন এর প্রায় শেষ পর্যায়ে। তাই তো শুক্রবারে জুমার দিনে মুসলিম দেশে ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় (আজ জুমার দিন দ্বিতীয় টেস্ট খেলা শুরু)। একটু ভেবে দেখুন- সারা সপ্তাহ ফাকা, কিন্তু তখন ক্রিকেট খেলা দেয় হয় না। সারা মাস ফাকা, কিন্তু তখন ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় না, দেয়া হয় রমজান মাসে। সারা দিন ফাকা কিন্তু ক্রিকেট খেলা দেয়া হয় আশুরার দিনে। মুসলমানরা এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা তো অনেক দূরের কথা, খোদ বাংলাদেশের আলেম সমাজও তার প্রতিবাদ করে না। ভাবে, যদি পাবলিক সাপোর্ট দূরে চলে যায়।
বিষয়টি যে কত গুরুতর তা বোঝার জন্য আজকে জুম্মার নামাজের সময় মসজিদে যাবেন। আমি নিশ্চিত দেখবেন মসজিদে গত দিনের তুলনায় কম লোক দেখতে পাবেন। কারণ সবাই ব্যস্ত ক্রিকেট খেলা দেখতে, আর স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের মুসলমানদের কাছে নামাজের থেকে ক্রিকেট খেলা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের মানুষ তো ঐ সব ক্রিকেট খেলোয়ারের জন্য সারা দিন গ্যালারিতে হাত তুলে দোয়া করে যারা, জুমার নামাজ ফেলে মাঠে খেলায় মনযোগী হয়, বাংলাদেশের মুসলমানরা তো ঐ ক্রিকেট খেলোয়ারকে অনুসরণীয় মনে করে, যারা রোজার দিন পানির বোতল নিয়ে মাঠে মত্ত থাকে।
যাই হোক, এত কথা বলে লাভ নেই। মূল কথা- জুমার দিনে মুসলিম দেশে ক্রিকেট খেলা কিংবা চট্টগ্রামে শিক্ষক স্বপন কুমার কর্তৃক আল্লাহ’র নাম পা দিয়ে মাড়ানো কিংবা চট্টগ্রামে মুসলমানদের জবাই করতে হিন্দুদের হুমকি এগুলো হচ্ছে মুসলমানদের নৈতিকতার ভিত্তি আর কতটুকু অবশিষ্ট আছে তার টেস্ট করা। মোটামুটি বলতে পারেন, বাংলাদেশের মুসলমানরা শেষ স্টেজে চলে এসেছে। তারা এতটাই দ্বিধাবিভক্ত এবং নৈতিকভাবে শূণ্য যে তাদের বিরুদ্ধ যতকিছুই হোক, তারা নূণ্যতম প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ গড়তে পারবে না। মুসলমানদের নৈতিকভাবে শূণ্য করার পরই বাংলাদেশে জোরেসোরে শুরু হবে মুসলিম নিধন।প্রকাশ্যে কাটা হবে মুসলমানদের কল্লা। হিন্দুরা সেই কল্লা নিয়ে রাস্তাঘাটে উল্লাশ করবে, মুসলমানদের মা-বোনের পেটে বীর্য ঢেলে বংশ বিস্তার করবে। তবে ডিমোরালাইজেনের কারণে সেই নিধন ঠেকাতে পারবে না বাংলাদেশের মানুষ।
তাই বাংলাদেশের মুসলমানরা নিজের কল্লা নিয়ে প্রস্তুত থাকুন।
No comments