ক্লাস-১ এর বাংলা বইয়ে অক্ষরজ্ঞানের নামে আপনার শিশুকে কি শিক্ষা দেয়া হচ্ছে ?
ক্লাস-১ এর বাংলা বইয়ে অক্ষরজ্ঞানের নামে শিশুদের একপেশে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, যেখানে নৈতিকতালাভের কোন বিষয়বস্তু সম্পৃক্ত নেই। ফলে শিশুরা ছোটবেলা থেকেই ধর্ম ও নৈতিকতা থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ক্লাস-১ এর পাঠ্যপুস্তকে অক্ষরজ্ঞানের নামে শিশুদের যে শিক্ষা দেয়া হয়েছে তাতে সংখ্যাগরিষ্ঠদের ধর্ম ইসলাম ও নৈতিকতা সম্পৃক্ততা ১ শব্দও নেই। বরং উদ্দেশ্যমূলকভাবে সবগুলো হিন্দু ধর্মাবলম্বী ও সংস্কৃতিবাদীদের সাথে মিলিয়ে দেয়া হযেছে। যেমন-
১) ঋ-তে শেখানো হচ্ছে ঋষি। হিন্তু ‘হ’তে হুজুর শেখানো হয়নি।
২) এ-তে একতারা শেখানো হচ্ছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে হিন্দু বাউল একতারা বাজাচ্ছে। ঐতে ঐরাবত শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে এততারা হাতে হিন্দু বাউল। অথচ ‘ম’তে মুয়াজ্জিন শেখানো হয়নি।
৩) ঢ-তে ‘ঢাক’ শেখানো হচ্ছে, পূজা সংস্কৃতির সাথে ঢাক সংস্কৃতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কিন্তু ‘আ’তে আজান শেখানো হয়নি।
৪) ণ-তে ‘চরণ’ শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে ‘ঢাক’ বাজানোর ছবি ।
৫) ত-তে শেখানো হলো তবলা।
৬) দ-তে ‘দই’ শেখানো হয়েছে, ঐ ছবিতে রয়েছে তবলার ছবি ।
৭) ন-তে ‘নদী’ শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে তবলার ছবি।
৮) র-তে রথ শেখানো হচ্ছে, যা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অনুষ্ঠান। অথচ ঈ-তে ঈদের জামাত শেখানো হয়নি।
৯) ‘ঃ’-তে দুঃখ বলা হয়েছে কিন্তু সেখানেও রয়েছে ‘বাশি’র ছবি।
১০) ঁ-তে চাঁদের আলো শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে বাশির ছবি।
১১) ৎ-তে উৎসব শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে বাশির ছবি।
১২) ‘া’ শেখাতে ‘গান গায়’ শেখানো হয়েছে।
১৩) ঈ-কার শেখাতে বীণা, গীত শেখানো হয়েছে।
১৬) ও-কার শেখাতে ‘লোপা বসে আছে’ বাক্য ব্যবহার করা হলেও ছবিতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে রয়েছে একটি ‘তবলা’।
১৭) ও-কার শেখানো হয়েছে ‘ঢোল’।
২) এ-তে একতারা শেখানো হচ্ছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে হিন্দু বাউল একতারা বাজাচ্ছে। ঐতে ঐরাবত শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে এততারা হাতে হিন্দু বাউল। অথচ ‘ম’তে মুয়াজ্জিন শেখানো হয়নি।
৩) ঢ-তে ‘ঢাক’ শেখানো হচ্ছে, পূজা সংস্কৃতির সাথে ঢাক সংস্কৃতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কিন্তু ‘আ’তে আজান শেখানো হয়নি।
৪) ণ-তে ‘চরণ’ শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে ‘ঢাক’ বাজানোর ছবি ।
৫) ত-তে শেখানো হলো তবলা।
৬) দ-তে ‘দই’ শেখানো হয়েছে, ঐ ছবিতে রয়েছে তবলার ছবি ।
৭) ন-তে ‘নদী’ শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে তবলার ছবি।
৮) র-তে রথ শেখানো হচ্ছে, যা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অনুষ্ঠান। অথচ ঈ-তে ঈদের জামাত শেখানো হয়নি।
৯) ‘ঃ’-তে দুঃখ বলা হয়েছে কিন্তু সেখানেও রয়েছে ‘বাশি’র ছবি।
১০) ঁ-তে চাঁদের আলো শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে বাশির ছবি।
১১) ৎ-তে উৎসব শেখানো হয়েছে, কিন্তু সেখানেও রয়েছে বাশির ছবি।
১২) ‘া’ শেখাতে ‘গান গায়’ শেখানো হয়েছে।
১৩) ঈ-কার শেখাতে বীণা, গীত শেখানো হয়েছে।
১৪) ঋ-কার দিয়ে বৃষ (ষাড়) বলা হয়েছে। অথচ একবার ষাড় শেখানো হয়েছে, কিন্তু তারপরও বৃষ শেখানো নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে, কারণ বৃষ হচ্ছে হিন্দু দেবতা শিব-এর বাহন।
১৫) এ-কার শেখাতে ব্যবহার করা হয়েছে ‘নেচে’ শব্দটি।১৬) ও-কার শেখাতে ‘লোপা বসে আছে’ বাক্য ব্যবহার করা হলেও ছবিতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে রয়েছে একটি ‘তবলা’।
১৭) ও-কার শেখানো হয়েছে ‘ঢোল’।
মজার ব্যাপার হচ্ছে ৫০টি স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জণবর্ণের উদহারণ দিতে এক তৃতীয়াংশ (৩৪%) হিন্দুধর্মাবলম্বী ও সংস্কৃতিবাদ নির্ভর করা হয়েছে, কিন্তু ১টিও সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্ম ‘ইসলাম’র সাথে সম্পৃক্ত করে দেয়া হয় নাই। যে দেশের ৯৫% জনসংখ্যা মুসলিম, তার শিশুরা এই পড়ালেখা করে কি শিখবে, আপনি বলুন ?
---------------------------------------------------
--আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)
No comments