আপনার সন্তানের হঠাৎ করে জ্বর-অসুখ-বিসুখ কেন হচ্ছে, এ বিষয়ে চিন্তা করেছেন?
বাংলাদেশের বাবা-মাদের কাছে কয়েকটা প্রশ্ন করতে চাই-
আচ্ছা, আপনার সন্তানের কি হঠাৎ করে জ্বর-অসুখ-বিসুখ লেগেই আছে ?
আপনার সন্তানের কি জ্বরের সময় চামড়ায় র্যাশ উঠে ? ভাবছেন, হাম উঠলো কি না ? কিন্তু পরে দেখছেন হাম নয়।
জ্বরের সময় কি চোখ লাল হয়ে যায় ??
আপনার সন্তানের কি নাকে-মুখে ঘা-ক্ষত হচ্ছে ?
আপনার সন্তানের কি চোখ জ্বালা পোড়া মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে ?
এমন রোগ বেশি হচ্ছে যেখানে চর্ম দিয়ে লক্ষণ ফুটে উঠছে ??
সাম্প্রতিক সময়ে কি অসুখ-বিসুখ বেশি বেড়ে গেছে ??
শুধু আপনার সন্তান নয়, আশেপাশে শিশুদের মাঝেও গণহারে একই ধরনের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে ??
আপনাদের কে এ ধরনের প্রশ্ন করলাম, কারণ এ ধরনের লক্ষণ বর্তমান ব্যাপকহারে বাংলাদেশে ছড়িয়েছে বলে ইনবক্সে অনেকেই জানিয়েছে। বিষয়টি আমার কাছে চিন্তার বিষয়, কারণ এর মাধ্যমে আরেকটি ভাবনা আমার মাথায় আসছে। কিছুদিন আগে ইরাকের মসুলে রাসায়নিক হামলার ঘটনা ঘটে। সেসময় অজ্ঞাতরা মর্টারের গোলার ভেতরে রাসায়নিক জীবানু ভরে দেয়া হয়। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কয়েকটি লক্ষণ ফুটে উঠে-
১)শরীরে ফোসকা পড়ে
২) চোখের লালচে ভাব দেখা যায়
৩) বমি হয়
৪) কাশি হয়
৫) চুলকানি হয়
বিষয়টি আমি এ কারণে গুরুত্ব দিচ্ছি, সম্রাজ্যবাদীরা যখন কোন দেশের দিকে দৃষ্টি দেয়, তখন নানাভাবে দেশটিকে ঘায়েল করার চেষ্টা করে। এর মধ্যে রাসায়নিক বা জীবানু হামলার বিষয়টি অধিক গুরুত্বপূর্ণ, যার মাধ্যমে ঐ দেশের অধিবাসীদের দুর্বল করার চেষ্টা করা হয়। ইউরোপীয়ানরা যখন আমেরিকা দখল করতে যায়, তখন আমেরিকায় বসবাস করতো রেড ইন্ডিয়ান আদিবাসী। এই রেড ইন্ডিয়ানদেরকে ইউরোপীয়ানরা কম্বল গিফট করে, যার মধ্যে ভরে দেয় পক্সের জীবাণু। সেই কম্বল ব্যবহার করে রেড ইন্ডিয়ানরা পক্স মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে গণহারে মারা যায়। এতো অনেক আগের ঘটনা, গত ৫০ বছরে পশ্চিমারা আফ্রিকায় যে প্রভার বিস্তার করেছে, তার পেছনে রয়েছে এইডসের জীবাণু। আফ্রিকান মানুষগুলো এইডস এর জীবাণুতে কুপোকাত, আর সেই সুযোগে আফ্রিকার সম্পদ লুটে নিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমারা। অনেক মিডিয়াতেই খবর এসেছে, এইডস আসলে কোন রোগ নয়, মার্কিনীদের পরীক্ষাগারে তৈরী করা জীবাণু অস্ত্র।
আমি বাংলাদেশে বিষয়টি এ কারণে গুরুত্ব দিচ্ছি, বাংলাদেশের দিকে এখন সম্রাজ্যবাদীদের বিশেষ দৃষ্টি পড়েছে। বাংলাদেশ নিয়ে প্রকাশ্যে আমেরিকা-ভারত-চীন টানাটানি দৃশ্যমান। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক অবস্থার কারণে বাংলাদেশ এখন সম্র্যাজ্যবাদীদের দৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে এটা নিয়ে দ্বিমত করা যাবে না। এ অবস্থায় বাংলাদেশের মানুষগুলোকে শারীরিকভাবে দুর্বল করতে বা ব্যস্ত রাখতে যদি কোন ধরনের রাসায়নিক বা জীবাণু অস্ত্র প্রয়োগ করা হয় তবে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। হয়ত খুব সামান্য পরিমাণে বাতাসে বা পানিতে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে, মাত্রা অল্প দেখে প্রথম শিকার হয়েছে দুর্বল শিশুরা। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে অপরিচিত জীবাণু (মার্কিনীরা কোন জীবাণু তৈরী করলে নিশ্চয় তার পরিচয় বাংলাদেশের ডাক্তাররা জানবে না) দেখে বলছে- “আরে এটা সিজনাল জ্বর”, “আরে এটা ভাইরাস জ্বর সবার হচ্ছে ” এগুলো বলে ঠাণ্ডা করছে। কিন্তু কোন স্পষ্ট জীবাণুর নাম বলতে পারছে না, কারণ তার ডিকশেনারীতে ঐ জীবাণুর নামই নেই।
যদি সত্যিই এ ধরনের লক্ষণ বাংলাদেশে ব্যাপক ছড়ায় তবে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশীদের চিন্তা করার দরকার আছে।
---------------------------------------------------
--আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)
No comments