Header Ads

ad728
  • Breaking News

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইউনেস্কোর ভিডিওতে স্থান হয়নি বাংলাভাষার, তবে মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়ে টানাটানি কেন ?


    খবর- বাঙালির ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের দিন হিসেবে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি রয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের। বাঙালির গর্বের এই দিনে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (ইউনেস্কো)। 
    ওই ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কিছু মানুষ তাদের মাতৃভাষা সম্পর্কে কথা বলছেন। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনগোষ্ঠীয় ভাষা হিসেবে বাংলার অবস্থান ষষ্ঠ হলেও ভিডিওতে বাংলার ঠাঁই হয়নি।
    মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার রক্ষার জন্য বাঙালিরা তাদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন। সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র জাতি বাঙালিই ভাষার জন্য লড়াই করেছে। (http://bit.ly/2ov7tI3)
    আমার দৃষ্টিতে,
    ইউনেস্কো বিষয়টি ভুল করেছে বলে মনে হয় না, উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাংলাভাষাকে অবমাননা করতেই কাজটি করেছে তারা। কারণ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসটি হচ্ছে ২১শে ফেব্রুয়ারী, আর সেই দিন উপলক্ষে বানানো ভিডিওতে বাংলাভাষা বাদ পরে যাবে, এটা স্বাভাবিক নয়।
    আসলে ইউনেস্কো নামক জাতিসংঘের অধিনস্ত সংগঠনগুলো ইহুদীবাদীদের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। কথিত মঙ্গলশোভাযাত্রাকে ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান দেয়ায় সেটাই প্রমাণিত হয়। কারণ কথিত মঙ্গলশোভাযাত্রা মোটেও বাঙালী সংস্কৃতি নয়, বরং হিন্দু ধর্মীয় (প্যাগান) সংস্কৃতি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন পূজা পার্বনে এ মঙ্গলশোভাযাত্রা করে। আর পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মঙ্গলশোভাযাত্রা মোটেও বাঙালী সংস্কৃতির অংশ নয়, এটাকে গাজাখোর চারুকলার সংস্কৃতি বলা যেতে পারে। আজ থেকে মাত্র ২৮ বছর আগে এটা ঢাবির চারুকলার কিছু গাজাখোর এটা চালু করে, উদ্দেশ্য গাজার ফান্ড রাইজ করা। পহেলা বৈশাখে মঙ্গলশোভাযাত্রা যদি বাঙালী সংস্কৃতি হতো তবে ঐ দিন চারুকলা ব্যতিত বাংলাদেশের অন্যকোন স্থানে কিংবা বাংলাভাষী অন্যান্য এলাকা (ত্রিপুরা, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম) এ মঙ্গলশোভাযাত্রা দেখা যেতো। কিন্তু সেটা দেখা যায় না। এ দ্বারা বোঝা যায় এটার উদ্ভভ শুধুই চারুকলার গাজার টান থেকে, এর সাথে আবহমান বাংলা সংস্কৃতির কোন সম্পর্ক নাই।
    আমি গত কয়েকদিন আগে এক স্ট্যাটাসে বলেছিলাম- ইহুদীরা সব সময় লোকাল প্যাগান (মূর্তিপূজক) সংস্কৃতিকে প্রামোট করে মুসলমান ও খ্রিস্টানদের ধর্ম নষ্ট করতে চায় (http://bit.ly/2nIMzIj)। ইউনেস্কো কথিত মঙ্গলশোভাযাত্রা (বাঘ, ভল্লুক, পেচার কাছে মঙ্গলকামনা করে শোভাযাত্রা) নামক প্যাগান (মূর্তিপূজক) সংস্কৃতিকে প্রমোট করে নিজের ইহুদীবাদীতারই প্রমাণ করেছে।
    সবশেষে বলবো- বাংলাভাষাকে অপমান করে চারুকলার গাজা সংস্কৃতিকে প্রমোট করলে সেটা গ্রহণ করা মোটেও ঠিক হবে না। এদের কথিত ঘোষণাকে ছুড়ে ফেলতে হবে বুক ফুলিয়েই।

    ---------------------------------------------------
    --আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728