Header Ads

ad728
  • Breaking News

    বাংলাদেশের সাথে নাকি ভারতের সম্পর্ক আগে থেকে অনেক ভালো


    আওয়ামী সরকার সেরকমই দাবি করে
    অনেক মন্ত্রী-মিনিস্টার তো প্রায় বলেই ফেলে- ভারতের সাথে আমাদের রক্তের সম্পর্ক
    সেই রক্তের সম্পর্ক জিয়িয়ে রাখতে বাংলাদেশের জনগণকে প্রতিদিন রক্ত দিতে হয়।
    এই তো কিছুদিন আগে, বাংলাদেশের চাপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তের ভেতরে সদলবলে প্রবেশ করে জনগণের উপর হামলা চালালো বিএসএস। (http://bit.ly/2nCKqO6)
    সত্যিই অকল্পনীয় !!!
    আগে এ বিষয়গুলো কিন্তু কল্পনাই করা যেতো না।
    বিএসএফকে শায়েস্তা করার জন্য বিডিআর দরকার ছিলো না
    সীমান্তে গ্রামগুলোর গৃহিনীরাই যথেষ্ট ছিলো
    সীমান্তে গ্রামগুলোর গৃহিনীরাই যথেষ্ট ছিলো
    কোন বিএসএফ যদি ভুল করেও কোন দুষ্টুমি করতো
    তবে হাড়ে হাড়ে তের পেতে হতো তার পুরষ্কার।
    কিন্তু হঠাত করে কেন বিডিআর-জনগণ চুপ হয়ে গেলো
    কেন বিড়ালও হিংস্র হওয়ার সুযোগ পেলো ??
    কেন বিডিআর চুপ, জনগণও চুপ
    বিএসএফ প্রকাশ্যে গ্রামে ঢুকে হামলা করলেও কেউ কিছু বলে না??
    যেহেতু বিডিআর সরকারি বাহিনী, তাই সরকারী বিশেষ নির্দেশনায় তারা চুপ আছে, এমনটা বলা যায়।
    হয়ত এমনও বলা আছে, বিএসএফ যদি বাংলাদেশে ঢুকে তোর প্যান্ট খুলেও নিয়ে যায়
    তবে কিছু বলবি না।‘
    তবে এত অপকর্মের পর সীমান্তগ্রামগুলোর জনগণ চুপ থাকার কারণ ভিন্ন
    জানা যায়, কোন ব্যক্তি যদি বিডিআর এর অপকর্মের প্রতিবাদ করে তবে তাকে পরবর্তীতে ভুয়া মামলায় মোকাদ্দমায় নাম ঢুকিয়ে হয়রানি করে সরকার প্রশাসন। এই বেনামী মামলা মোকাদ্দামার ভয়েই কেউ মুখ খুলতে চায় না।
    তবে এখানে একটা ভুল আছে। জনগণের বিচ্ছিন্নভাবে প্রতিবাদ না করে যদি একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করতো তবে এসব ঝামেলায় পড়তে হতো না।
    আমার মনে হয় সীমান্তবর্তী প্রত্যেক এলাকায় `বিএসএফ প্রতিরোধ কমিটি‘ নামক কমিটি করা উচিত গ্রামবাসীর। তার সদস্য সংখ্যা কয়েকশ‘ থেকে হাজার খানেক হতে পারে। এদের কাজ- কোন এলাকায় বিএসএফ আগ্রাসী ভূমিকা দেখালেই সবাই একত্রিত হয়ে তার হিসেব কড়ায় গন্ডায় মিটিয়ে দিবে।
     এইতো, কিছুদিন আগে নেপালে সীমান্তে ভারতীয় বাহিনী একজন নেপালীকে মারলে সবাই একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করলো। তার ফলাফল- শেষে ভারত সরকার ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলো। বাংলাদেশের সরকার যেহেতু ভারতের পাচাটা গোলাম, তার দ্বারা কিছু হবে না। জনগণকেই সচেতন হবে, একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করতে হবে। দুই-চার যায়গায় বিএসএফকে ইচ্ছামত পিটুনি দিতে পারলে সীমান্তে তাদের গণহত্যা অচিরেই বন্ধ হবে বলে আশা করা যায়।

    ---------------------------------------------------
    --আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728