পারভেজ আলম আতেলর দাবি- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গনে মহানবীর একটা প্রতিকৃতি আছে
পারভেজ আলম নামক এক বদনা আতেল দাবি করছে-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গনে মহানবীর একটা প্রতিকৃতি আছে। ১৯৯৭ সালে মুসলমানরা মুর্তিটি অপসারণের অনুরোধ জানায়। মার্কিন আদালত থেকে তা নাকচ করে বলা হয় যে, মুহাম্মদকে একজন আইনপ্রনেতা হিসাবে সম্মান দেয়ার জন্যেই তার প্রতিকৃতিটি রাখা হয়েছে, এখানে মুর্তিপুজাকে উৎসাহিত করার কোন উদ্দেশ্য নাই। (বদনা পারভেজের স্ট্যাটাস- http://bit.ly/2ncUppU)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গনে মহানবীর একটা প্রতিকৃতি আছে। ১৯৯৭ সালে মুসলমানরা মুর্তিটি অপসারণের অনুরোধ জানায়। মার্কিন আদালত থেকে তা নাকচ করে বলা হয় যে, মুহাম্মদকে একজন আইনপ্রনেতা হিসাবে সম্মান দেয়ার জন্যেই তার প্রতিকৃতিটি রাখা হয়েছে, এখানে মুর্তিপুজাকে উৎসাহিত করার কোন উদ্দেশ্য নাই। (বদনা পারভেজের স্ট্যাটাস- http://bit.ly/2ncUppU)
বদনা আতেল এই কথা বলতে গিয়ে কয়েকটি কথা এড়িয়ে গেছে-
১) ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত মার্কিন সুপ্রীম কোর্টের মূর্তিটি সরানো হয়নি, কিন্তু নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে Appellate Courthouse অবস্থিত মুসলমানদের শেষ নবীর মূর্তিটি কিন্তু মুসলমানদের বিরোধীতার মুখে সরানো হয়েছিলো। ১৯৫৫ সালে মূর্তিটি সরানো হয়। তারমানে দেখা যাচ্ছে, শুধু বাংলাদেশে হেফাজত নয়, সারা বিশ্বের মুসলমানরাই মূর্তির বিরোধীতা করে। সেটা ওয়াশিংটন ডিসি হোক কিংবা নিউইয়র্ক কিংবা বাংলাদেশ। এবং সেটা শুধু পূজার মূর্তি নয়, বরং সকল মূর্তির ক্ষেত্রেই ।
২) মার্কিন সুপ্রীম কোর্টে শুধু মুসলমানদের শেষ নবী নয়, ১৮ জন ব্যক্তিত্বকে শ্রেষ্ঠ আইন প্রণেতা হিসেবে সম্মান দেখিয়ে তাদের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। এরা হলো-
মুসলমানদের শেষ নবী
মুসা নবী,
Menes (c. 3200 B.C.),
Hammurabi (c. 1700s B.C.),
Solomon (c. 900s B.C.),
Lycurgus (c. 800 B.C.)
Solon (c. 638 – 558 B.C.)
Draco (c. 600s B.C)
Confucius (551 – 478 B.C.)
Octavian (63 B.C. – 14 A.D.) or Augustus.
Justinian (c. 483 – 565)
Charlemagne (c. 742 – 814)
King John (1166 – 1216)
Louis IX (c. 1214 – 1270)
Hugo Grotius (1583 – 1645)
Sir William Blackstone (1723 – 1780)
John Marshall (1755 – 1835)
Napoleon (1769 – 1821)
মজার বিষয় হচ্ছে, এই ১৮ জন প্রত্যেক্যেই বাস্তব চরিত্র এবং এখানে প্রত্যেকে আইন প্রণেতা হিসেবে সম্মান দেয়া হয়েছে, কিন্তু তাদের কাউকেই কোন ধর্মের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে প্রকাশ করা হয়নি। অথচ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সামনে যে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে, সেটা বাস্তব কোন চরিত্র নয়, বরং একটি কাল্পনিক চরিত্র, যার সাথে গ্রিক বা রোমান প্যাগান ধর্মবিশ্বাস জড়িত। সে হিসেবে ১৮ জন বাস্তব আইন প্রণেতার সাথে কাল্পনিক প্যাগান চরিত্র দেবী থেমিস বা দেবী জাস্টিসিয়ার কোন তুলনা হতে পারে না।
মুসলমানদের শেষ নবী
মুসা নবী,
Menes (c. 3200 B.C.),
Hammurabi (c. 1700s B.C.),
Solomon (c. 900s B.C.),
Lycurgus (c. 800 B.C.)
Solon (c. 638 – 558 B.C.)
Draco (c. 600s B.C)
Confucius (551 – 478 B.C.)
Octavian (63 B.C. – 14 A.D.) or Augustus.
Justinian (c. 483 – 565)
Charlemagne (c. 742 – 814)
King John (1166 – 1216)
Louis IX (c. 1214 – 1270)
Hugo Grotius (1583 – 1645)
Sir William Blackstone (1723 – 1780)
John Marshall (1755 – 1835)
Napoleon (1769 – 1821)
মজার বিষয় হচ্ছে, এই ১৮ জন প্রত্যেক্যেই বাস্তব চরিত্র এবং এখানে প্রত্যেকে আইন প্রণেতা হিসেবে সম্মান দেয়া হয়েছে, কিন্তু তাদের কাউকেই কোন ধর্মের প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে প্রকাশ করা হয়নি। অথচ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সামনে যে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে, সেটা বাস্তব কোন চরিত্র নয়, বরং একটি কাল্পনিক চরিত্র, যার সাথে গ্রিক বা রোমান প্যাগান ধর্মবিশ্বাস জড়িত। সে হিসেবে ১৮ জন বাস্তব আইন প্রণেতার সাথে কাল্পনিক প্যাগান চরিত্র দেবী থেমিস বা দেবী জাস্টিসিয়ার কোন তুলনা হতে পারে না।
বদনা পারভেজ বলেছে-
“বাংলাদেশের কালচারে, বা বাঙালি মুসলিমের কালচারে কি গ্রিক সভ্যতার প্রভাব নাই? আলবত আছে, প্রবলভাবেই আছে। গোটা মুসলিম দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব প্রবলভাবে গ্রিক সভ্যতার কাছে ঋণী। গ্রিক সভ্যতা থেকে আগত সকল জিনিসকে বিদেশী সংস্কৃতি ভেবে বিরোধিতা করতে গেলেতো মুসলিম দুনিয়ায় হাজার বছরের ইউনানি (গ্রিক) চিকিৎসার চর্চাকারী (বাংলাদেশে এখনো আছে) ইবনে সিনা, আল রাজিদেরকেও পরিহার করতে হবে। তাদের নামে হাসপাতাল বানানো উচিত হবে না। স্কুলে পিথাগোরাসের উপপাদ্য শেখানোও বাদ দিতে হবে।”
এর উত্তরে বলতে হয়- বাঙালী মুসলিম কালচারে গ্রিক প্যাগানিজমের কোন প্রভাব নাই। প্যাগান ধর্ম থেকে বাংলাদেশের মুসলমান কেন, কোন মুসলমানই কোন কিছু গ্রহণ করে নাই। গায়ের জোরে অনেকে দাবি করতে পারে, কিন্তু বাস্তবিক অর্থে কোন প্রমাণ তারা দিতে পারবে না। কারণ মুসলমানদের ধর্মের মূল তত্ত্বই প্যাগানদের সাথে সাংঘর্ষিক। আর চিকিৎসাবিদ্যা কিংবা জ্যামিতি শিক্ষা কি ধর্মবিশ্বাস হয়ে গেলো ? বদনা পারভেজ তো মুসলমানদের থেকে প্রাপ্ত অনেক জ্ঞান ব্যবহার করে, তবে সে ইসলাম ধর্মবিশ্বাস মানে না কেন ? গ্রিক শিক্ষাদীক্ষার অনেক কিছু নিলে তাদের পাগ্যান ধর্মবিশ্বাস বা দেবীতে বিশ্বাসও গ্রহণ করতে হবে, এটা কোথায় আছে ?
“বাংলাদেশের কালচারে, বা বাঙালি মুসলিমের কালচারে কি গ্রিক সভ্যতার প্রভাব নাই? আলবত আছে, প্রবলভাবেই আছে। গোটা মুসলিম দর্শন ও ধর্মতত্ত্ব প্রবলভাবে গ্রিক সভ্যতার কাছে ঋণী। গ্রিক সভ্যতা থেকে আগত সকল জিনিসকে বিদেশী সংস্কৃতি ভেবে বিরোধিতা করতে গেলেতো মুসলিম দুনিয়ায় হাজার বছরের ইউনানি (গ্রিক) চিকিৎসার চর্চাকারী (বাংলাদেশে এখনো আছে) ইবনে সিনা, আল রাজিদেরকেও পরিহার করতে হবে। তাদের নামে হাসপাতাল বানানো উচিত হবে না। স্কুলে পিথাগোরাসের উপপাদ্য শেখানোও বাদ দিতে হবে।”
এর উত্তরে বলতে হয়- বাঙালী মুসলিম কালচারে গ্রিক প্যাগানিজমের কোন প্রভাব নাই। প্যাগান ধর্ম থেকে বাংলাদেশের মুসলমান কেন, কোন মুসলমানই কোন কিছু গ্রহণ করে নাই। গায়ের জোরে অনেকে দাবি করতে পারে, কিন্তু বাস্তবিক অর্থে কোন প্রমাণ তারা দিতে পারবে না। কারণ মুসলমানদের ধর্মের মূল তত্ত্বই প্যাগানদের সাথে সাংঘর্ষিক। আর চিকিৎসাবিদ্যা কিংবা জ্যামিতি শিক্ষা কি ধর্মবিশ্বাস হয়ে গেলো ? বদনা পারভেজ তো মুসলমানদের থেকে প্রাপ্ত অনেক জ্ঞান ব্যবহার করে, তবে সে ইসলাম ধর্মবিশ্বাস মানে না কেন ? গ্রিক শিক্ষাদীক্ষার অনেক কিছু নিলে তাদের পাগ্যান ধর্মবিশ্বাস বা দেবীতে বিশ্বাসও গ্রহণ করতে হবে, এটা কোথায় আছে ?
আসলে বদনা পারভেজদের কথা হচ্ছে, ইসলাম বিদ্বেষ। মানে ১৪০০ বছর আগের ইসলামের বিরোধীতা করতে গিয়ে যদি ৩ হাজার বছর আগের কুসংস্কারাচ্ছন্ন বর্বর প্যাগান ধর্মকেও মানতে হয় তবুও তারা সেটা মানতে সে রাজি, শুধু ইসলাম বিরোধীতা হলেই চলবে।
---------------------------------------------------
--আমার নতুন পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)
No comments