শুসু পাঠার উচিত মুসলমানদের বিষয়ে না তাকিয়ে হিন্দুদের বিষয়গুলোর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বের করা
জানিস না বাপু জেনে নে, গরুর মুত খেয়ে উল্টা-পাল্টা বকিস না
শুসু পাঠা স্ট্যাটাস দিয়েছে মুসলমানদের চাদ দেখার সিস্টেম নাকি আদি কালেরই রয়ে গেছে। আরে বেকুব স্ট্যাটাস দিয়ে কেন শুধু প্রমাণ করতে চাস, তুই পাঠা না, রাম ছাগল।
মুসলমানদের ধর্মীয় রীতি হচ্ছে খালি চোখে চাদ দেখা । এ সম্পর্কে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসন্ধান করে পেলাম-
“তোমরা (রমজানের) চাঁদ দেখে রোজা শুরু করবে এবং (ঈদের) চাঁদ দেখেই রোজা ছাড়বে। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয় (এবং চাঁদ দেখা না যায়) তাহলে মাসের ৩০ দিন পূর্ণ করে। অর্থাত্ আকাশ পরিচ্ছন্ন না থাকার কারণে চাঁদ দেখা না গেলে শাবান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ করত রমজানের রোজা রাখা শুরু করবে।”— বুখারি ১/২৫৬, হাদিস : ১৯০৬
“তোমরা (রমজানের) চাঁদ দেখে রোজা শুরু করবে এবং (ঈদের) চাঁদ দেখেই রোজা ছাড়বে। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয় (এবং চাঁদ দেখা না যায়) তাহলে মাসের ৩০ দিন পূর্ণ করে। অর্থাত্ আকাশ পরিচ্ছন্ন না থাকার কারণে চাঁদ দেখা না গেলে শাবান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ করত রমজানের রোজা রাখা শুরু করবে।”— বুখারি ১/২৫৬, হাদিস : ১৯০৬
তারমানে মুসলমানদের ধর্মীয় রীতি হচ্ছে খালি চোখে চাঁদ দেখা। কারণ আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হলে চাঁদের ভিজিয়েবল হলেও চাঁদ দেখা যাবে না। এটি তাদের নিজস্ব ধর্মীয় নিয়ম, এটার সাথে বৈজ্ঞানিক-অবৈজ্ঞানিক মিলানো বোকামি।
বর্তমান সময়ে চারটি ফ্যাক্টরের উপর ভিত্তি করে চাঁদ দেখার সম্ভবনা নির্ধারণ করা হয়-
১)চাঁদের বয়স
২)দিগন্ত রেখার উপর চাঁদের উচ্চতা (সূর্যাস্তের সময়)
৩)সূর্যাস্তের সময় চাঁদ-সূর্যের কৌনিক দূরত্ব
৪)ল্যাগ টাইম (সূর্য অস্ত যাওয়ার কত সময় পর চাঁদ অস্ত যাবে)
১)চাঁদের বয়স
২)দিগন্ত রেখার উপর চাঁদের উচ্চতা (সূর্যাস্তের সময়)
৩)সূর্যাস্তের সময় চাঁদ-সূর্যের কৌনিক দূরত্ব
৪)ল্যাগ টাইম (সূর্য অস্ত যাওয়ার কত সময় পর চাঁদ অস্ত যাবে)
এই চারটি বিষয় গণনা করে চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার সম্ভবনা নির্ধারিত হয়।
কিন্তু সেটি খালি চোখে দেখার বিষয়টি নির্ভর করে আবার-
মেঘ, ধূলা ও কুয়াশার উপর।
কিন্তু সেটি খালি চোখে দেখার বিষয়টি নির্ভর করে আবার-
মেঘ, ধূলা ও কুয়াশার উপর।
তবে মজার বিষয় হচ্ছে, বিভিন্ন ফ্যাক্টর নির্ধারণ গণনা করে চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার সম্ভবনা বের করার জন্য যে ক্যালকুলেটর (মুন ক্যালকুলেটর) সেটা কিন্তু আবিষ্কার করেছেন একজন বাংলাদেশী মুসলিম চন্দ্র বিজ্ঞানী। তার নাম ড. মঞ্জুর আহমেদ। এছাড়া বিশ্বজুড়ে অনেক মুসলিম বিজ্ঞানী কাজ করছেন এই চাঁদ বিষয় নিয়ে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- ড. ইলিয়াস মালয়েশিয়া, ইঞ্জিনিয়ার শওকত ওদে (Director of the Abu Dhabi based- International Astronomical Center)। খালেদ শওকত পাকিস্তান।
ইসলাম হচ্ছে সব যুগের জন্য, সব স্থানের জন্য। এখন যে বৈজ্ঞানিক নিয়ম বের হয়েছে, আগামীতে তারও সংশোধন আসতে পারে, তখন কি হবে ? আর বিগত ১৪শ’ বছর যখন কথিত আধুনিক নিয়ম বের হয়নি তখন কি মানুষ চন্দ্র গণনা ছাড়াই চলতো ? এখনও তো অনেক এলাকায় আধুনিক গবেষনা পৌছায়নি, তারা কি করবে ? ইসলামের খালি চোখে চাঁদ দেখার নির্দেশনা বরং সার্বজনিনতা ও সর্বময় অবস্থান নির্দেশ করে।
যাই হোক, আমার মনে হয় মুসলমানদের এত বিষয়ের দিকে না তাকিয়ে শুসু পাঠার উচিত হিন্দুদের সতীদাহ, গরুর মুত খাওয়া, বিধবা বিবাহ না করানো, দূর্গা মূর্তিতে বেশ্যার ঘরের মাটি দেওয়ার কারণ, এই সব বিষয়ের উপর সাইন্টিফিক রিসার্চ করা, বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বের করা। দেখা যাবে মুরোদ কত।
---------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
--আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/)
No comments