Header Ads

ad728
  • Breaking News

    অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো কতটুকু সমর্থন দেবে তার প্রমাণ জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের সময় খালি চেয়ারগুলো

    রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বারে দ্বারে ঘুড়েছে বিভিন্ন অমুসলিম রাষ্ট্রের সমর্থন পাওয়ার জন্য।
    কিন্তু এই ইস্যুতে বিভিন্ন অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো কতটুকু সমর্থন দেবে তার প্রমাণ জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের সময় খালি চেয়ারগুলো। রোহিঙ্গারা ফিরে যাক এবং মায়ানমার সরকারকে এই পাপে শাস্তি দেয়া হোক, সেটা তারা কেউ চায় না। এই ইস্যুতে তারা সর্বোচ্চ কিছু ত্রাণ পাঠিয়ে দ্বায়িত্ব সারতে পারে। কিন্তু এর বেশি নয়।
    কিন্তু ত্রাণ পাওয়াই কি সব সমাধান ?
    মোটেও নয়। কারণ রোহিঙ্গা ইস্যু এমন এক ইস্যু, যার প্রভাব খুব শিগ্রই বাংলাদেশের স্বার্বভৌমত্বের উপর আঘাত হানবে। তাই সামান্য ত্রাণ নিয়ে যদি খুশি থাকা হয়, তবে বাংলাদেশ ভুল করবে, এবং এর খেসারত বড়ভাবে দিতে হবে বাংলাদেশ ও তার জনগণকে।
    তাহলে সমাধান কি ?
    সমাধান হলো শেখ হাসিনাকে অমুসলিম রাষ্ট্রের সাহায্য চাওয়া বাদ দিয়ে এবার মুসলিম রাষ্ট্রগুলো সাহায্য চেতে হবে।
    যেহেতু মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ট্রিট করছে ‘মুসলিম’ হিসেবে, তাই মুসলমানদেরই তাদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে হবে।
    শেখ হাসিনা সব মুসলিম দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সাথে একসাথে বসুক,
    যেসব মুসলিম রাষ্ট্র রোহিঙ্গা ইস্যুতে ইন্টারেস্ট দেখিয়েছে, যেমন- তুরষ্ক, পাকিস্তান, ইরান, কাজাখস্তান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াকে সাথে নিয়ে আলোচনায় বসুক।
    শেখ হাসিনা কূটনৈতিকভাবে সমস্যা সমাধানের কথা বলছে। খুব ভালো। তাহলে মুসলিম দেশগুলো এক হয়ে তারপর কূটনৈতিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করুন। অমুসলিমদেশগুলো টেনে লাভ নেই, তারা এই ইস্যুতে মোটেও সাড়া দেবে না্। অথবা সমাধানের নামে সময় ক্ষেপন করে ফায়দা লুটবে।
    মুসলিম দেশগুলো এক হয়ে কূটনৈতিকভাবে ১০০% চেষ্টা করুক। এরপর যদি না হয়, তখন মুসলিমদেশগুলো কিছু কিছু সৈন্য দিয়ে একটি সিকিউরিটি টিম করুক, যারা গার্ড দিয়ে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যাবে রাখাইনে। তাদের স্ট্যাবল করবে।
    আমি বাংলাদেশ সরকার ও সেনাবাহিনীকে আবার সতর্ক করছি,
    রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে চলে আসলে যেমন কিছু রিস্ক আছে
    তার থেকে ঢের রিক্স আছে, যদি রাখাইন রোহিঙ্গাশূণ্য হয়ে যায়।
    তখন রাখাইন হবে ‘আরাকান লিবারেশন আর্মি’র মত বৌদ্ধ বিদ্রোহীদের স্বাধীন আস্তানা,যারা প্রাচীন আরাকান মানে রাখাইন থেকে শুরু করে কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম একযোগে স্বাধীন করার চেষ্টা করবে।
    আমি কিছু আগে এক পোস্টে বলেছিলাম-
    বাংলাদেশ এখন উগ্র হিন্দু ও উগ্র বৌদ্ধ রাষ্ট্রদ্বারা পরিবেষ্টিত। এ অবস্থায় বাংলাদেশ যদি কোন বিপদে পরে তবে কেউ এগিয়ে আসবে না, বরং আরো বেশি করে কিভাবে সিদ কাটা যায় সেই চেষ্টা করবে।
    আজকে মায়ানমার হিন্দু রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হয়েছে। অর্থাৎ তারা চাইছে মুসলমানদের বিরুদ্ধে হিন্দু-বৌদ্ধ এক হতে।
    এ অবস্থায় বাংলাদেশের যদি সেই শত্রু রাষ্ট্রগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে হবে ভুল করবে।
    বরং উচিত হবে অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশে ডেকে এনে জোট করা, মহড়া দেয়া।
    হিসেবগুলো খুব সোজা-
    বাংলাদেশের সব মানুষ যেমন হিন্দু-বৌদ্ধতে কনভার্ট হতে পারবে না,
    ঠিক তেমনি বাংলাদেশকে এখন থেকে সরিয়ে নেয়াও সম্ভব না।
    তাহলে অমুসলিমদের মোকাবেলায় মুসলিমদের একত্র করতে হবে, এটা ছাড়া আমি আর কোন বিকল্প দেখি না।


    ------------------------------------------------------------------

    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ-  Noyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728