কিভাবে নাস্তিকতার বেশ ধরে মুসলমানদের বিরোধীতা করতে হয়, এটা সুপ্রীতি’র হিন্দু ধর্মে শিক্ষা দেয়া হয়
সুপ্রীতি ধর আবার প্রমাণ করিলো –
হিন্দুরা নাস্তিকতার বেশ ধরে শুধু ইসলামের বিরোধীতা করার জন্য, তবে উগ্রহিন্দুত্বের লিস্ট থেকে তার নাম কাটা যায় না।
ফেসবুকে যখন প্রথম আসলাম,
তখন একটা পেইজ ছিলো, নাম- এভরি নাস্তিক ইজ এ চুপা হিন্দু।
যেই নামটা দিক, অনেক কিছু চিন্তা করেই হয়ত দিয়েছিলো।
কিন্তু তার নামটা বর্তমানে আরো আপডেট করার দরকার আছে-
হিন্দু নাথিং বাট এন্টি মুসলিম, এবং নিজ ধর্মের বেলায় নাস্তিকতার ধরা ছোয়াও নেই।
’৪৭ এ দেশভাগের পর ভারতের সবচেয়ে সেক্যুলার নেতা ছিলো কংগ্রেসের জহরলাল নেহেরু। কিন্তু দেশভাগের মাত্র ১ বছর সে বলে বসলো- “ভারতের মাঝে একটা মুসলিম অঞ্চল হায়দারাবাদ থাকতে পারে না।”
ব্যস যেই কথা সেই কাজ। স্বাধীনতার মাত্র ১ বছর পর সেক্যুলার ভারত ১০ লক্ষ মুসলমানের রক্ত নিলো, যা হায়দারাবাদ গণহত্যা নামে পরিচিত।
গান্ধীও কম যায় না। সেক্যুলার সেজে মুসলমান হুজুরদের সাপোর্ট নিয়ে নেতা হলো, কিন্তু নেতা হওয়ার পরই ভোল পাল্টালো। যোগ দিলো গোরক্ষা আন্দোলনে, যেই আন্দোলনের কারণে এখনও বহু মুসলমান নির্যাতিত হচ্ছে।
শুধু ভারত নয়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই চেয়ে দেখুন।
যেই কালা বিলাই সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সেক্যুলারিজমের কথা বলে সংবিধান থেকে ‘আল্লাহ’র উপর আস্থা, বিশ্বাস’ তুলে দিলে, ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ করালো। সেই সুরঞ্জিত শেষ বয়সে হাতে নিয়ে হিন্দুত্ববাদের ঝাণ্ডা। উগ্রহিন্দুত্ববাদের অনুষ্ঠানে থাকতো প্রধান অতিথি, করলো উগ্রহিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা।
বাংলাদেশের নাস্তিক সংগঠনগুলোর ছাত্রনেতা বাপ্পাদিত্য বসুর অবস্থাও একই। সারা জীবন অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে মুসলমানদের ধর্মনিরপেক্ষ করেছে, অথচ এখন তার আইডিতে ঢুকে দেখুন এখন যোগ গিয়েছে হিন্দুত্ববাদীদের সাথে। (http://bit.ly/2yUwnGb)
নাস্তিকতার কথা বলে ফেসবুকে মাঝে মাঝে পোস্ট দেয় রাজেশ পাল নামক এক হিন্দু। সে সম্প্রতি একাত্তর-মুক্তিযুদ্ধের নাম দিয়ে ‘প্রাণের একাত্তর’ নামক একটা সাইটও খুলেছে। কিন্তু ঢুকে দেখুন- সেখানে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও প্রচার করছে এন্টিইসলামিজম। শুধু মুসলমানদের বিরোধীতা করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের নাম ব্যবহার করছে। আমার যতদূর মনে পরে, বেশকিছু দিন আগে একটি গোপন হিন্দুত্ববাদী গ্রুপে ঢুকে সে মুসলমানদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের কৌশল শিখাচ্ছিল। (http://bit.ly/2xvklSL)
সন্নাসী রতন আইডি নিয়ে নাস্তিক সেজে অ্যাসাইলাম পেলেও মাঝে মাঝে তার জাত-পাত ‘কীর্তন শুনে ভালো লাগছে’ বলে ফেসবুকে প্রকাশ করে দেয় (http://bit.ly/2yUxQMS)
আরেকজন আছে একুশে টিভির অঞ্জন রায়। বাবা কথিত কমিউনিস্ট প্রসাদ রায়। নামের আগে কমরেড লাগাতো, কিন্তু ঘরে পূজা-পার্বন একটাও বাদ দিতো না। অঞ্জন আর বোন দিপাও একই রাস্তায় হাটছে।
অঞ্জনও মুখে সেক্যুলার, কিন্তু কাজে কর্মে ১০০% হিন্দুত্ববাদী। তার বোন দিপা তো ফেসবুকে চে গুয়েভার ছবি দিয়ে নাস্তিক সাজে, বাংলাদেশের মুসলিম নারীদের হিজাব-বোরকা নিষিদ্ধ চায়। কিন্তু দূর্গা দেবীর আরাধনা ছাড়ে না (http://archive.is/kMCsy)।
যাই হোক,
এরকম উদাহরণ দিলে শেষ হবে না। তবে শেষে বলবো- সুপ্রীতি তার পরিচয়ে ঠিকই আছে। কিভাবে নাস্তিকতার বেশ ধরে মুসলমানদের বিরোধীতা করতে হয়, এটা তার ধর্মে বেশ ভালোভাবেই শিক্ষা দেয়া হয়। তবে ভুল মুসলমানদের জন্য, কারণ তারা এত শিক্ষা পেয়েও সেই একই ধোকায় বার বার পরে।
(বি: দ্র: সুপ্রতি-নাদিয়া দ্বন্দ্বে পিনাকিও তার জাতপাতের কথা স্বরণ করে নাদিয়ার বিরুদ্ধে গেছে। কিন্তু অনেক মুসলমান কিছু না বুঝেই পিনাকির পক্ষ নিতাছে।)
হিন্দুরা নাস্তিকতার বেশ ধরে শুধু ইসলামের বিরোধীতা করার জন্য, তবে উগ্রহিন্দুত্বের লিস্ট থেকে তার নাম কাটা যায় না।
ফেসবুকে যখন প্রথম আসলাম,
তখন একটা পেইজ ছিলো, নাম- এভরি নাস্তিক ইজ এ চুপা হিন্দু।
যেই নামটা দিক, অনেক কিছু চিন্তা করেই হয়ত দিয়েছিলো।
কিন্তু তার নামটা বর্তমানে আরো আপডেট করার দরকার আছে-
হিন্দু নাথিং বাট এন্টি মুসলিম, এবং নিজ ধর্মের বেলায় নাস্তিকতার ধরা ছোয়াও নেই।
’৪৭ এ দেশভাগের পর ভারতের সবচেয়ে সেক্যুলার নেতা ছিলো কংগ্রেসের জহরলাল নেহেরু। কিন্তু দেশভাগের মাত্র ১ বছর সে বলে বসলো- “ভারতের মাঝে একটা মুসলিম অঞ্চল হায়দারাবাদ থাকতে পারে না।”
ব্যস যেই কথা সেই কাজ। স্বাধীনতার মাত্র ১ বছর পর সেক্যুলার ভারত ১০ লক্ষ মুসলমানের রক্ত নিলো, যা হায়দারাবাদ গণহত্যা নামে পরিচিত।
গান্ধীও কম যায় না। সেক্যুলার সেজে মুসলমান হুজুরদের সাপোর্ট নিয়ে নেতা হলো, কিন্তু নেতা হওয়ার পরই ভোল পাল্টালো। যোগ দিলো গোরক্ষা আন্দোলনে, যেই আন্দোলনের কারণে এখনও বহু মুসলমান নির্যাতিত হচ্ছে।
শুধু ভারত নয়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই চেয়ে দেখুন।
যেই কালা বিলাই সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সেক্যুলারিজমের কথা বলে সংবিধান থেকে ‘আল্লাহ’র উপর আস্থা, বিশ্বাস’ তুলে দিলে, ধর্মনিরপেক্ষতা প্রবেশ করালো। সেই সুরঞ্জিত শেষ বয়সে হাতে নিয়ে হিন্দুত্ববাদের ঝাণ্ডা। উগ্রহিন্দুত্ববাদের অনুষ্ঠানে থাকতো প্রধান অতিথি, করলো উগ্রহিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা।
বাংলাদেশের নাস্তিক সংগঠনগুলোর ছাত্রনেতা বাপ্পাদিত্য বসুর অবস্থাও একই। সারা জীবন অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে মুসলমানদের ধর্মনিরপেক্ষ করেছে, অথচ এখন তার আইডিতে ঢুকে দেখুন এখন যোগ গিয়েছে হিন্দুত্ববাদীদের সাথে। (http://bit.ly/2yUwnGb)
নাস্তিকতার কথা বলে ফেসবুকে মাঝে মাঝে পোস্ট দেয় রাজেশ পাল নামক এক হিন্দু। সে সম্প্রতি একাত্তর-মুক্তিযুদ্ধের নাম দিয়ে ‘প্রাণের একাত্তর’ নামক একটা সাইটও খুলেছে। কিন্তু ঢুকে দেখুন- সেখানে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও প্রচার করছে এন্টিইসলামিজম। শুধু মুসলমানদের বিরোধীতা করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের নাম ব্যবহার করছে। আমার যতদূর মনে পরে, বেশকিছু দিন আগে একটি গোপন হিন্দুত্ববাদী গ্রুপে ঢুকে সে মুসলমানদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের কৌশল শিখাচ্ছিল। (http://bit.ly/2xvklSL)
সন্নাসী রতন আইডি নিয়ে নাস্তিক সেজে অ্যাসাইলাম পেলেও মাঝে মাঝে তার জাত-পাত ‘কীর্তন শুনে ভালো লাগছে’ বলে ফেসবুকে প্রকাশ করে দেয় (http://bit.ly/2yUxQMS)
আরেকজন আছে একুশে টিভির অঞ্জন রায়। বাবা কথিত কমিউনিস্ট প্রসাদ রায়। নামের আগে কমরেড লাগাতো, কিন্তু ঘরে পূজা-পার্বন একটাও বাদ দিতো না। অঞ্জন আর বোন দিপাও একই রাস্তায় হাটছে।
অঞ্জনও মুখে সেক্যুলার, কিন্তু কাজে কর্মে ১০০% হিন্দুত্ববাদী। তার বোন দিপা তো ফেসবুকে চে গুয়েভার ছবি দিয়ে নাস্তিক সাজে, বাংলাদেশের মুসলিম নারীদের হিজাব-বোরকা নিষিদ্ধ চায়। কিন্তু দূর্গা দেবীর আরাধনা ছাড়ে না (http://archive.is/kMCsy)।
যাই হোক,
এরকম উদাহরণ দিলে শেষ হবে না। তবে শেষে বলবো- সুপ্রীতি তার পরিচয়ে ঠিকই আছে। কিভাবে নাস্তিকতার বেশ ধরে মুসলমানদের বিরোধীতা করতে হয়, এটা তার ধর্মে বেশ ভালোভাবেই শিক্ষা দেয়া হয়। তবে ভুল মুসলমানদের জন্য, কারণ তারা এত শিক্ষা পেয়েও সেই একই ধোকায় বার বার পরে।
(বি: দ্র: সুপ্রতি-নাদিয়া দ্বন্দ্বে পিনাকিও তার জাতপাতের কথা স্বরণ করে নাদিয়ার বিরুদ্ধে গেছে। কিন্তু অনেক মুসলমান কিছু না বুঝেই পিনাকির পক্ষ নিতাছে।)
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments