Header Ads

ad728
  • Breaking News

    যে সব মুসলমানকে সুপ্রীতিরা সেক্যুলার ভেবে তার দলে ভিড়িয়েছে তারাই এখন দেবদেবীর মূর্তিকে টয়লেটে রাখছে

    গত দুইদিন ধরে চলা নাদিয়া-সুপ্রীতির দ্বন্দ্বে মূল বিষয়বস্তু ছিলো –
    সুপ্রীতি বলছিলো- সেক্যুলার দাবিদার মুসলমানরা হিন্দু ধর্মের অবমাননা করে।
    আর নাদিয়া বলছিলো- সুপ্রীতি উপর দিয়ে সেক্যুলার দাবি করলেও, বাস্তবে সে একজন হিন্দু উগ্রবাদী।
    আমার এ লেখায় আমি, সুপ্রীতির পক্ষ নিলাম। সুপ্রীতি ঠিকই বলেছে- সেক্যুলার মুসলমানদের কারণে সত্যিই হিন্দু ধর্মের অনেক ক্ষতি হচ্ছে, অবমাননা হচ্ছে।
    যেমন, ধরুন কথিত অসাম্প্রদায়িক দাবীদাররা আজকে পহেলা বৈশাখ পালন করছে। বস্তুত বৈশাখে হিন্দুদের অনেক অনুষ্ঠান আছে। কিন্তু এটাতে কিছু সেক্যুলার মুসলমান অংশগ্রহণ করবে বলে পুরো অনুষ্ঠানটিকে ঘষামাজা করা হয়েছে। এতে ইচ্ছায় হোক, আর অনিচ্ছায় হোক মূল হিন্দুত্ব সরে গেছে। বিশেষ করে তারিখটা লক্ষ করুন। সেক্যুলাররা যেদিন পহেলা বৈশাখ পালন করছে, বাস্তবে পহেলা বৈশাখ তার পরের দিন। বৈশাখের শুরু, চৈত্র সংক্রান্তিকে কেন্দ্র করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অনেক পূজা-পার্বন আছে। কিন্তু শুধু মুসলমান নামধারী সেক্যুলারদের প্রবেশ করাতে গিয়ে তাদের মূল ধর্মটাই পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখে মুসলমানদের প্রবেশ বেশি দিনের না। মাত্র ৩০ বছর। এখনও যদি হিন্দুরা বিষয়টি সেপারেট না করে নেয়, তবে ৫০ বছর গেলে হিন্দুদের নিজস্ব কালচারটাই বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
    এবারের সেক্যুলার পাঠ্যপু্স্তকে ক্লাস ওয়ানে শেখানো হচ্ছে “অ তে অজ” ছবিতে দেয়া হচ্ছ ছাগলের ছবি। অর্থাৎ অজ মানে শিশুরা পড়ছে ছাগল। আবার ‘অজ’ শব্দটি কিন্তু হিন্দুদের ভগবান ব্রহ্মারও নাম। শব্দটি যখন ব্যাপক চালু হবে, হয়ত ভবিষ্যতে ভগবান ব্রহ্মাকে অনেকে ছাগল বলে ডাকতে পারে। ভালো কি হতো না অজ শব্দটা লুকিয়ে রাখলে।
    মুসলমান নামধারী সেক্যুলাররা শিক্ষা দিচ্ছে, “ধর্ম যার যার উৎসব সবার”। এই বলে বিভিন্ন হিন্দু পূজা-পার্বনে মুসলমানদের ডেকে আনা হচ্ছে। কিন্তু এর ফলটা কতটা কঠিন সেটা কিন্তু হিন্দুরা চিন্তা করছে না। এই যে আজকে সকল হিন্দু আন্দোলন করছে লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মুসলমানদের আগমনেই তো সৃষ্টি হচ্ছে লাভ জিহাদ। হিন্দু মেয়েরা ঐ দিন সাজুগুজু করে আসছে, আর মুসলিম ছেলেরাও সাজগুজু করে আসছে। ব্যস দুইজন দুইজনের পছন্দ শেষে বিয়ে পর্যন্ত গড়াচ্ছে। এ কারণে ভারতের মধ্য প্রদেশে এইসব অনুষ্ঠানে মুসলমানদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়েছে (http://bit.ly/2zbL8FA)। এ কারণে হিন্দু বাচাতেই হিন্দুদের উচিত- ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ এ শ্লোগানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তোলা এবং মণ্ডপগুলোতের মুসলমানদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
    এতদিন কিছু হিন্দু বুঝতে পেরেছে,
    যে সব মুসলমানকে তারা সেক্যুলার ভেবে তার দলে ভিড়িয়েছে তারাই এখন দেবদেবীর মূর্তিকে টয়লেটে রাখছে, বৈশাখকে হাইজাক করেছে, ভগবানকে ছাগল বানিয়েছে, আর লাভ জিহাদ করে হিন্দু মেয়েকে ঘরে তুলেছে। তাই এসব সেক্যুলারদের দল থেকে বের করে দেয়া ছাড়া উপায় দেখি না।


    ------------------------------------------------------------------

    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ-  Noyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728