উপজাতি গোষ্ঠীর উপকার না হলেও, উপকার হচ্ছে পশ্চিমা কূচক্রীদের
বঙ্গবন্ধু উপজাতিদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- তোমরা সবাই বাঙালী হয়ে যাও।
কারণ বঙ্গবন্ধু জানতেন- একটি দেশের মধ্যে পৃথক ভাষা ও সংস্কৃতির একটি গোষ্ঠী যত দিন টিকে থাকবে, ততদিন তাদের পৃথক ভূমির কথাও উচ্চারিত হতে থাকবে। যদি সবাই বাঙালী হয়ে যায়, তবে এ কথাটি কখন উচ্চারিত হবে না। পৃথিবীর কোন দেশের পাঠ্যবইয়ে ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির দেয়া হয় না। আপনি বহুজাতিক রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে দেখবেন- একটি নির্দ্দিষ্ট ভাষা ও সংস্কৃতির উপর সবাই শিক্ষা নিচ্ছে। সত্য-মিথ্যা বানিয়ে পুরো জাতিকে এক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি পাঠ্য বইয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষা দেয়া হয়, তবে জাতি তো দ্বিধা বিভক্ত হয়ে যাবে। মুখে শোনা যাবে- আমরা উপজাতিদের খুব অধিকার দিচ্ছি। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- আমরা পুরো জাতিকে খণ্ড বিখণ্ড করে দিচ্ছি। একটি জাতির জন্য যা খুবই ভয়াবহ।
গত কয়েক বছর যাবত সরকার চাকমা, মারমা, গারো, সাদ্রী ও ত্রিপুরা ভাষার পাঠ্যবই ছাপাছে। সাওতালদের জন্য চেষ্টা করা হয়েছে, সাওতালদের মধ্যে দুই গ্রুপ আছে। এক গ্রুপ রোমান হরফে বই ছাপাতে চায়, অন্য গ্রুপ বাংলা হরফে চায়। তাই তাদের ভাষায় বই ছাপানো সম্ভব হয়নি। সামনে থেকে নাকি সাওতাল ভাষায়ও বই ছাপা হবে। (http://bit.ly/2yInHpO)
কারণ বঙ্গবন্ধু জানতেন- একটি দেশের মধ্যে পৃথক ভাষা ও সংস্কৃতির একটি গোষ্ঠী যত দিন টিকে থাকবে, ততদিন তাদের পৃথক ভূমির কথাও উচ্চারিত হতে থাকবে। যদি সবাই বাঙালী হয়ে যায়, তবে এ কথাটি কখন উচ্চারিত হবে না। পৃথিবীর কোন দেশের পাঠ্যবইয়ে ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির দেয়া হয় না। আপনি বহুজাতিক রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে দেখবেন- একটি নির্দ্দিষ্ট ভাষা ও সংস্কৃতির উপর সবাই শিক্ষা নিচ্ছে। সত্য-মিথ্যা বানিয়ে পুরো জাতিকে এক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি পাঠ্য বইয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষা দেয়া হয়, তবে জাতি তো দ্বিধা বিভক্ত হয়ে যাবে। মুখে শোনা যাবে- আমরা উপজাতিদের খুব অধিকার দিচ্ছি। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- আমরা পুরো জাতিকে খণ্ড বিখণ্ড করে দিচ্ছি। একটি জাতির জন্য যা খুবই ভয়াবহ।
গত কয়েক বছর যাবত সরকার চাকমা, মারমা, গারো, সাদ্রী ও ত্রিপুরা ভাষার পাঠ্যবই ছাপাছে। সাওতালদের জন্য চেষ্টা করা হয়েছে, সাওতালদের মধ্যে দুই গ্রুপ আছে। এক গ্রুপ রোমান হরফে বই ছাপাতে চায়, অন্য গ্রুপ বাংলা হরফে চায়। তাই তাদের ভাষায় বই ছাপানো সম্ভব হয়নি। সামনে থেকে নাকি সাওতাল ভাষায়ও বই ছাপা হবে। (http://bit.ly/2yInHpO)
একটু চিন্তা করে দেখুন তো-
এই ভিন্ন ভাষার বই দিয়ে কি আসলেই উপজাতি গোষ্ঠীর উপকার হচ্ছে ?
নাকি ভিন্ন কোন গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে ??
এই ভিন্ন ভাষার বই দিয়ে কি আসলেই উপজাতি গোষ্ঠীর উপকার হচ্ছে ?
নাকি ভিন্ন কোন গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে ??
পাহাড়-ই কিন্তু রাষ্ট্রের শেষ নয়, পুরো বাংলাদেশ পরে আছে। পাহাড়ে উপজাতিদের অর্থনীতি শক্তিশালী নয়। একজন উপজাতি গোষ্ঠীর সদস্য যদি অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হতে চায় তবে তাকে অবশ্যই পুরো দেশের সাথে মিশতে হবে, ব্যবসা বানিজ্য করতে হবে,চাকুরী-বাকুরি করতে হবে। কিন্তু উপজাতি গোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষায় যদি সে শিক্ষিত হয়, তবে সে তো সারা দেশের সাথে মিশতে পারবে না, নিজ এলাকায় সীমাবদ্ধ থাকবে। এতে কখনই তার অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে না।
তবে হ্যা,
উপজাতি গোষ্ঠীর উপকার না হলেও, উপকার হচ্ছে পশ্চিমা কূচক্রীদের। কারণ পশ্চিমা গোষ্ঠী চাচ্ছে, উপজাতিদের মাধ্যমে পার্বত্য এলাকা ভেঙ্গে স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরী করতে। এক্ষেত্রে উপজাতিরা যতদিন মূল বাংলাদেশের সাথে না মিশবে, ততদিন তাদের দিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিখণ্ড করার চেষ্টা চালানো যাবে। আর ভিন্ন ভাষায় পাঠ্যপুস্তক রচনা সেই কূচক্রেরই অংশ।
উপজাতি গোষ্ঠীর উপকার না হলেও, উপকার হচ্ছে পশ্চিমা কূচক্রীদের। কারণ পশ্চিমা গোষ্ঠী চাচ্ছে, উপজাতিদের মাধ্যমে পার্বত্য এলাকা ভেঙ্গে স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরী করতে। এক্ষেত্রে উপজাতিরা যতদিন মূল বাংলাদেশের সাথে না মিশবে, ততদিন তাদের দিয়ে বাংলাদেশকে খণ্ড-বিখণ্ড করার চেষ্টা চালানো যাবে। আর ভিন্ন ভাষায় পাঠ্যপুস্তক রচনা সেই কূচক্রেরই অংশ।
জাতিকে দ্বিধাবিভক্ত করে,
সেই পশ্চিমা স্বার্থ উদ্ধার করতে,
কার বুদ্ধিতে এই সব ভিন্ন ভাষায় পাঠ্যবই রচনা করা হয়, তা জানতে খুব ইচ্ছা হয়………
সেই পশ্চিমা স্বার্থ উদ্ধার করতে,
কার বুদ্ধিতে এই সব ভিন্ন ভাষায় পাঠ্যবই রচনা করা হয়, তা জানতে খুব ইচ্ছা হয়………
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments