Header Ads

ad728
  • Breaking News

    ফেসবুকে সমালোচনায় ইসরাত সাদমীন কিছুদিন বাল্যবিবাহ বন্ধে নিবৃত ছিলো কিন্তু হঠাৎ করে আবার শুরু করেছে


    গত ২৮ ও ২৯ শে জুলাই টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার ইউএনও ইসরাত সাদমীনের বাল্যবিবাহ বন্ধ করা নিয়ে দুটো স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। 
    প্রথম স্ট্যাটাসের শিরোনাম ছিলো- “মেয়েদের বিয়ে ভাঙ্গতে পটু ইউএনও ইসরাত সাদমীন । (http://bit.ly/2zs24HV)
    এই স্ট্যাটাসে দেখা যায়, গ্রামের মেয়েদের বিয়ে স্পটে বিয়ে বন্ধ করে নিজে বাহবা কুড়ায় ইউএনও ইসরাত সাদমীন। এরপর সে সব মেয়ের ছবিসহকারে তার বীরত্ব (!)পূর্ণ ছবি মিডিয়ায় ছাপা হয়। এতে ঐ মেয়েটির কতটা করুণ অবস্থা হতে পারে, সেটা নিয়ে ইউএনও একবারও চিন্তা করে না।

    এরপর দ্বিতীয় স্ট্যাটাসের শিরোনাম ছিলো –
    “১৮ বছরের নিচে বিয়ে থামান, কিন্তু ১২ বছরের মেয়েকে পতিতাবৃত্তির লাইসেন্স দেন কেন ?”
    ঐ স্ট্যাটাসে দেখিয়েছিলাম, ১৮ বছরের নিচে বিয়ে আটকালেও এই ইসরাত সাদমীনরাই ১২ বছরের মেয়েকে পতিতাবৃত্তি করতে লাইসেন্স দিচ্ছে। (http://bit.ly/2zqYE8m)

    ফেসবুকে সমালোচনার কারণে ইসরাত সাদমীন কিছুদিন বাল্যবিবাহ বন্ধে নিবৃত ছিলো। কিন্তু হঠাৎ করে তার বাল্যবিবাহ বিরোধী কার্যক্রম ফের চালু হয়েছে। বিশেষ করে ,গত ২৯শে সেপ্টেম্বর খবরে আসে, সে নাকি ১ দিনে ২টি বাল্যবিবাহ বন্ধ করে। (http://bit.ly/2yMPkyu)

    ইসরাত সাদমীন ভালো কাজ করছে, নাকি খারাপ কাজ করছে আমি সেই তর্কে যাবো না। কিন্তু আমি ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭’ নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। ২০১৭ সালে আইনটি কিছু সংশোধন করে ১৯তম ধারায় ‘বিশেষ বিধান’ নামক একটি অংশ চালু করা হয়। সেই বিশেষ বিধানে কি আছে, আসুন পড়ি-
    “ এই আইনের অন্যান্য বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, বিধি দ্বারা নির্ধারিত কোন বিশেষ প্রেক্ষাপটে অপ্রাপ্ত বয়স্কের সর্বোত্তম স্বার্থে, আদালতের নির্দেশ এবং পিতা-মাতা বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিভাবকের সম্মতিক্রমে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণক্রমে, বিবাহ সম্পাদিত হইলে উহা এই আইনের অধীন অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে না।” (http://bit.ly/2yN5ubl)

    আইনের এ নতুন ধারা অনুসারে “ঐ মেয়েটির সর্বোত্তম স্বার্থে” এবং “অভিভাবকের সম্মতিক্রমে” যদি বিয়েটি হতেই যায়, তবে ইসরাত সাদমীন কি করে বিয়ে আটকাতে পারে ??

    আমার মনে হয়, এখন থেকে এসব ইউএনও-ফিউএনও বিয়ে আটকাতে আসলে গ্রামবাসী সব এক হয়ে এদের দৌড়াানি দেয়া উচিত। সামান্য কিছু পাবলিসিটির জন্য যারা আইনের তোয়াক্কা না করে নিরীহ মেয়েদের জীবন নষ্ট করতে পারে, তাদের দুই-চার যায়গায় পিটুনী আর দৌড়ানি দিলে, এরা আর বিয়ে বন্ধ করার সাহস পাবে না।




    ------------------------------------------------------------------

    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ-  Noyon Chatterjee 6
    (https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728