বাংলাদেশ যেহেতু রোহিঙ্গা নামক চাবিটি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেই সুযোগে আমেরিকা চাবিটি কব্জায় নিবে
খবর-
মিয়ানমারের উপর অবরোধ আরোপ করবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । (http://bit.ly/2yNbi1B)
খবরটা শুনতে ভালো শোনা গেলেও লক্ষণ মোটেও ভালো না।
আপনাদের মনে থাকার কথা-
আমি আগেই বলেছি- আমেরিকা এখানে যে কোন উপায়ে ঢুকবে, এটাই তার ইচ্ছা।
আমি আরো বলেছিলাম- এ অঞ্চলটি হচ্ছে একটি সিন্দুকের মত । আর সেই সিন্দুকের চাবি হচ্ছে রোহিঙ্গা। যারা সেই চাবিকে কাজে লাগবে তারাই কতৃত্ব করতে পারবে। আর যারা নিতে ব্যর্থ হবে তারা পরাজিত হয়ে ব্যর্থতার শিকল পরে পস্তাবে।
বাংলাদেশ যেহেতু রোহিঙ্গা নামক চাবিটি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেই সুযোগে ভালো মানুষ সেজে আমেরিকা সেই চাবি কব্জায় নেয়ার পায়তায়ায় আছে।
ভালো ভাবে মনে করুণ-
১) ৬ই সেপ্টেম্বর এক পোস্টে রাশিয়ার স্পুটনিকের রেফারেন্স দিয়ে আমি বলেছিলাম “রোহিঙ্গা সংকটের পেছনে রয়েছে রাখাইনের তেল সম্পদ, ফান্ড দিচ্ছে মার্কিন ইহুদী তেল ব্যবসায়ী জর্জ সরোস এবং কলকাঠি নাড়ছে খোদ আমেরিকা” (http://bit.ly/2i3RnTZ)
২) ২রা অক্টোবর একটি স্ট্যাটাস দিয়ে স্পষ্ট প্রমাণ করি, আজকে রোহিঙ্গাদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে সেটা করাই হচ্ছে আমেরিকার বুদ্ধিতে । ২০১২ সালে আমেরিকানপন্থী প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন রোহিঙ্গাদের থার্ড কোন কান্ট্রিতে পাঠিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা নেয়। সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করতে সে জেল থেকে উগ্র বৌদ্ধ ভিক্ষু আশ্বিন উইরাথুকে মুক্তি দেয়। ঐ সময় ওবামা-হিলারী মায়ানমারের আসে, থেইন সেইন-সুকি আমেরিকায় যায়। (http://bit.ly/2yLy0qR)
৩) ৩রা অক্টোবর এক স্ট্যাটাস দিয়ে বলি- মায়ানামার ইস্যুতে আমেরিকা ডুয়েল রোল প্লে করছে। আমেরিকার একটি হাত (ভারত) বলছে রোহিঙ্গাদের উপর নিপীড়ন করতে, অন্য হাতটি হচ্ছে মানবতার হাত যা দিয়ে আমেরিকা রোহিঙ্গাদের জন্য দরদ দেখাচ্ছে। (http://bit.ly/2hEdmRq)
৪) ১২ই অক্টোবার ইহুদী জর্জ সরোসের একটি ভিডিও দিয়ে বলি- দু’মুখো কথা বলছে সরোস। একবার বলছে রোহিঙ্গাদের উপর কোন নির্যাতন করা যাবে না। আবার বলছে রাখাইনে বেড়ে ওঠা জঙ্গীবাদ দমন করতে হবে। মায়ানমার সরকার কিন্তু রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন সেই জঙ্গীবাদ দমনের নামেই করেছে। (http://bit.ly/2gHUTqK)
এবার ছবির দিকে লক্ষ্য করুণ- ৩ জন ব্যক্তি। আবেদ, ইউনুস, সরোস।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রাকের মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করছে আবেদ।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরব হয়ে নতুন করে মিডিয়ায় আসছে ইউনুস ।
আর সরোস যা করার তা তো করেই দিয়েছে।
এর তিন জনই কিন্তু এক সূতায় বাধা।
আমেরিকা রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার জন্য আসছে বলেই যে ভালো তা কিন্তু নয়।
আমেরিকার যার বন্ধু হয়, তার শত্রুর প্রয়োজন নেই।
আমেরিকা আফগানিস্তানে এসেছিলো রাশিয়া থেকে আফগানদের মুক্ত করার জন্য।
শেষে ঐ আমেরিকাই কিন্তু আফগানিস্তানকে তছনছ করে দিলো।
দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যুতে সময় ক্ষেপন করছে। পশ্চিমা এনজিওগুলো হাজার কোটি টাকা দেয়ার নাম করে হুর হুর করে কক্সবাজার ঢুকছে। সরকার হয়ত ভাবছে- “পাচ্ছি তো প্রচুর টাকা, আরো পাবো।” কিন্তু কি বিষ যে সে গিলছে, আর দেশকে গিলাচ্ছে সেটা কিন্তু ভাবছে না।
আমি বলবো- বাংলাদেশের এখনও সময় আছে। মুসলিম দেশগুলো (তুরষ্ক, পাকিস্তান, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, মায়য়েশিয়া, কাজাখস্তান)কে ডাক দিয়ে আমেরিকার কুচক্র থেকে সাহায্য চাওয়ার এবং রোহিঙ্গা ইস্যুকে সমাধান করার। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ পাকিস্তান ও তুরষ্কের সাথে আলাদাভাবে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু সেই যোগাযোগটা আমার কাছে পর্যাপ্ত মনে হয়নি। আরো জোরালো করা উচিত।
যা করার দ্রুত করতে হবে। মনে রাখতে হবে- সব ক্ষেত্রে ভালো মানুষের দাম নেই। আওয়ামী সরকার যেভাবে ভালো মানুষ সেজে আছে, তার খেসারত যেন পুরো দেশ ও জাতিকে না দিতে হয়।
মিয়ানমারের উপর অবরোধ আরোপ করবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র । (http://bit.ly/2yNbi1B)
খবরটা শুনতে ভালো শোনা গেলেও লক্ষণ মোটেও ভালো না।
আপনাদের মনে থাকার কথা-
আমি আগেই বলেছি- আমেরিকা এখানে যে কোন উপায়ে ঢুকবে, এটাই তার ইচ্ছা।
আমি আরো বলেছিলাম- এ অঞ্চলটি হচ্ছে একটি সিন্দুকের মত । আর সেই সিন্দুকের চাবি হচ্ছে রোহিঙ্গা। যারা সেই চাবিকে কাজে লাগবে তারাই কতৃত্ব করতে পারবে। আর যারা নিতে ব্যর্থ হবে তারা পরাজিত হয়ে ব্যর্থতার শিকল পরে পস্তাবে।
বাংলাদেশ যেহেতু রোহিঙ্গা নামক চাবিটি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেই সুযোগে ভালো মানুষ সেজে আমেরিকা সেই চাবি কব্জায় নেয়ার পায়তায়ায় আছে।
ভালো ভাবে মনে করুণ-
১) ৬ই সেপ্টেম্বর এক পোস্টে রাশিয়ার স্পুটনিকের রেফারেন্স দিয়ে আমি বলেছিলাম “রোহিঙ্গা সংকটের পেছনে রয়েছে রাখাইনের তেল সম্পদ, ফান্ড দিচ্ছে মার্কিন ইহুদী তেল ব্যবসায়ী জর্জ সরোস এবং কলকাঠি নাড়ছে খোদ আমেরিকা” (http://bit.ly/2i3RnTZ)
২) ২রা অক্টোবর একটি স্ট্যাটাস দিয়ে স্পষ্ট প্রমাণ করি, আজকে রোহিঙ্গাদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে সেটা করাই হচ্ছে আমেরিকার বুদ্ধিতে । ২০১২ সালে আমেরিকানপন্থী প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন রোহিঙ্গাদের থার্ড কোন কান্ট্রিতে পাঠিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা নেয়। সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করতে সে জেল থেকে উগ্র বৌদ্ধ ভিক্ষু আশ্বিন উইরাথুকে মুক্তি দেয়। ঐ সময় ওবামা-হিলারী মায়ানমারের আসে, থেইন সেইন-সুকি আমেরিকায় যায়। (http://bit.ly/2yLy0qR)
৩) ৩রা অক্টোবর এক স্ট্যাটাস দিয়ে বলি- মায়ানামার ইস্যুতে আমেরিকা ডুয়েল রোল প্লে করছে। আমেরিকার একটি হাত (ভারত) বলছে রোহিঙ্গাদের উপর নিপীড়ন করতে, অন্য হাতটি হচ্ছে মানবতার হাত যা দিয়ে আমেরিকা রোহিঙ্গাদের জন্য দরদ দেখাচ্ছে। (http://bit.ly/2hEdmRq)
৪) ১২ই অক্টোবার ইহুদী জর্জ সরোসের একটি ভিডিও দিয়ে বলি- দু’মুখো কথা বলছে সরোস। একবার বলছে রোহিঙ্গাদের উপর কোন নির্যাতন করা যাবে না। আবার বলছে রাখাইনে বেড়ে ওঠা জঙ্গীবাদ দমন করতে হবে। মায়ানমার সরকার কিন্তু রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন সেই জঙ্গীবাদ দমনের নামেই করেছে। (http://bit.ly/2gHUTqK)
এবার ছবির দিকে লক্ষ্য করুণ- ৩ জন ব্যক্তি। আবেদ, ইউনুস, সরোস।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রাকের মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করছে আবেদ।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরব হয়ে নতুন করে মিডিয়ায় আসছে ইউনুস ।
আর সরোস যা করার তা তো করেই দিয়েছে।
এর তিন জনই কিন্তু এক সূতায় বাধা।
আমেরিকা রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার জন্য আসছে বলেই যে ভালো তা কিন্তু নয়।
আমেরিকার যার বন্ধু হয়, তার শত্রুর প্রয়োজন নেই।
আমেরিকা আফগানিস্তানে এসেছিলো রাশিয়া থেকে আফগানদের মুক্ত করার জন্য।
শেষে ঐ আমেরিকাই কিন্তু আফগানিস্তানকে তছনছ করে দিলো।
দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যুতে সময় ক্ষেপন করছে। পশ্চিমা এনজিওগুলো হাজার কোটি টাকা দেয়ার নাম করে হুর হুর করে কক্সবাজার ঢুকছে। সরকার হয়ত ভাবছে- “পাচ্ছি তো প্রচুর টাকা, আরো পাবো।” কিন্তু কি বিষ যে সে গিলছে, আর দেশকে গিলাচ্ছে সেটা কিন্তু ভাবছে না।
আমি বলবো- বাংলাদেশের এখনও সময় আছে। মুসলিম দেশগুলো (তুরষ্ক, পাকিস্তান, ইরান, ইন্দোনেশিয়া, মায়য়েশিয়া, কাজাখস্তান)কে ডাক দিয়ে আমেরিকার কুচক্র থেকে সাহায্য চাওয়ার এবং রোহিঙ্গা ইস্যুকে সমাধান করার। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ পাকিস্তান ও তুরষ্কের সাথে আলাদাভাবে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু সেই যোগাযোগটা আমার কাছে পর্যাপ্ত মনে হয়নি। আরো জোরালো করা উচিত।
যা করার দ্রুত করতে হবে। মনে রাখতে হবে- সব ক্ষেত্রে ভালো মানুষের দাম নেই। আওয়ামী সরকার যেভাবে ভালো মানুষ সেজে আছে, তার খেসারত যেন পুরো দেশ ও জাতিকে না দিতে হয়।
------------------------------------------------------------------
--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।
No comments