জেরুজালেম শেষ মুসলমানদের হাত ছাড়া হয় ৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধে।
এর আগে জেরুজালেম (পূর্ব জেরুজালেম, যেখানে ধর্মীয় কেন্দ্রগুলো বিদ্যমান) জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে ছিলো।
৬৭ সালে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলো মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, ইরাক ও লেবানন।
ইসরাইলের সৈন্য সংখ্যা ছিলো ২ লক্ষ ৬৪ হাজার এবং মুসলিম রাষ্ট্রের সেনা সংখ্যা ছিলো ৫ লক্ষ ৬৭ হাজার। কিন্তু এরপরও মুসলমানদের পরাজয় ঘটেছিলো।
ইসরাইলের সৈন্য সংখ্যা ছিলো ২ লক্ষ ৬৪ হাজার এবং মুসলিম রাষ্ট্রের সেনা সংখ্যা ছিলো ৫ লক্ষ ৬৭ হাজার। কিন্তু এরপরও মুসলমানদের পরাজয় ঘটেছিলো।
মিশরের নেতৃত্বে ছিলো গামাল আব্দুল নাসের। গামাল আব্দুল নাসের ছিলো আরব সোসালিস্ট ইউনিয়নের নেতা।
সিরিয়ার নেতা ছিলো সালেহ জাহিদ, সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য। সিরিয়ার পক্ষে আরো ছিলো নুরুদ্দিন আল আতাসি। সেও সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য।
ইরাকের নেতৃত্বে ছিলো আব্দুর রহমান আরিফ, সেও সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য।
জর্ডানের নেতৃত্বে ছিলো বাদশাহ হুসেন, যাকে পরবর্তী সিআইএ ডকুমেন্টটারিতে সিআইএ এজেন্ট বলে দাবি করা হয়।
অপরদিকে ইসরাইলের পক্ষে যারা নেতৃ্ত্ব দিয়েছিলো তারা প্রত্যেকে কট্টর ইহুদীবাদে বিশ্বাসী।
সিরিয়ার নেতা ছিলো সালেহ জাহিদ, সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য। সিরিয়ার পক্ষে আরো ছিলো নুরুদ্দিন আল আতাসি। সেও সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য।
ইরাকের নেতৃত্বে ছিলো আব্দুর রহমান আরিফ, সেও সোসালিস্ট বাথ পার্টির সদস্য।
জর্ডানের নেতৃত্বে ছিলো বাদশাহ হুসেন, যাকে পরবর্তী সিআইএ ডকুমেন্টটারিতে সিআইএ এজেন্ট বলে দাবি করা হয়।
অপরদিকে ইসরাইলের পক্ষে যারা নেতৃ্ত্ব দিয়েছিলো তারা প্রত্যেকে কট্টর ইহুদীবাদে বিশ্বাসী।
ধর্মবিশ্বাসী মতবাদ একটি শক্তিশালী মতবাদ, এর সাথে অন্যকোন মতবাদ টিকতে পারার কথা নয়। ইহুদীবাদের মোকাবেলায় আপনাকে ইসলাম নিয়ে আসতে হবে, নয়ত আপনি সোসালিজম, সেক্যুলারিজমসহ হাবিজাবি দিয়ে ইহুদীবাদের সাথে পারবেন না।
দুঃখজনক হলেও সত্য,
আজকে মুসলমানরা ইহুদী-খ্রিস্টান কিংবা হিন্দু-বৌদ্ধদের সাথে লাগতে যায় সোসালিজম, সেক্যুলারিজম কিংবা গণতন্ত্র নিয়ে। ফলাফল যা হবার তাই হয়। মুসলমানরা পরাজিত হয় ন্যাক্কারজনকভাবে।
আজকে মুসলমানরা ইহুদী-খ্রিস্টান কিংবা হিন্দু-বৌদ্ধদের সাথে লাগতে যায় সোসালিজম, সেক্যুলারিজম কিংবা গণতন্ত্র নিয়ে। ফলাফল যা হবার তাই হয়। মুসলমানরা পরাজিত হয় ন্যাক্কারজনকভাবে।
জেরুজালেম মুসলমানদের হাতছাড়া হয়েছে ৫০ বছর হয়ে গেছে। কিন্তু হতবাক হওয়ার মত বিষয় মুসলমানরা এখনও সেই গোলক ধাধায় ঘুরপাক খাচ্ছে। যে বিতাড়ন শুরু হয়েছে জেরুজালেম থেকে তা এখন ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, লেবানন, মায়ানমার পর্যন্ত পৌছেছে। বাংলাদেশের মুসলমানরাও সেক্যু-সোস্যাল-গণতন্ত্রের খপ্পরে পড়েছে, তাই বাংলাদেশের মুসলমানদের বিতাড়ন হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
========================================
-----------------------------------------------------------------------
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
-----------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------
No comments