নাস্তিক্যবাদীদের পেছনে কে (২)
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ থেকে ইউএসজিএলসি, সেখান থেকে এনইডি হয়ে IFEX এর আওতাধীন যে সব আন্তর্জাতিক এনজিও বাংলাদেশে নাস্তিকতা বিস্তারে বড় পরিসরে কাজ করছে তার মধ্যে প্রধান হলো আর্টিকেল-১৯।(https://www.ifex.org/
আর্টিকেল-১৯ নামক সংগঠনটি IFEX এর নেটওয়ার্কের মধ্যে হলেও এর ফান্ডিং এ ব্রিটিশ সরকারও জড়িত। এ কারণে সংগঠনটির অনেক অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ হাইকমিশনের অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত থাকে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন অনলাইন এক্টিভিস্ট, ব্লগার ও সাংবাদিকদের এনে প্রথমে ব্রেনওয়াশ অত:পর ‘খাম’ দিয়ে দালাল বানানো আর্টিকেল-১৯ এর কাজ। বাংলাদেশের শীর্ষ নাস্তিক ব্লগারদের প্রায় সবারাই ৩০২ শ্যামলী ঠিকানায় নিয়মিত যাতায়াত ছিলো এবং এখনও আছে।
সাম্প্রতিক সময় মিডিয়ায় নাস্তিকতা বাড়ছে। কিন্তু কিভাবে বাড়ছে তা আমরা অনেকেই জানি না। আমি নিচে কিছু লিঙ্ক দিলাম, সেখানে বিভিন্ন কর্মশালা, ট্রেনিং এর নামে সারাদেশ থেকে সাংবাদিক দাওয়াত দিচ্ছে আর্টিকেল-১৯। এরপর পুরষ্কার, সার্টিফিকেট বা ‘খাম’ ধরিয়ে বানানো হচ্ছে ‘দালাল’। বর্তমান সময়ে মিডিয়ায় নাস্তিকতা ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পরার অন্যতম কারণ এটি।
লিঙ্ক গুলো দেখুন-
১) http://bit.ly/2pQcHne
২) http://bit.ly/2pROCwg
৩) http://bit.ly/2CjsjlY
৪) http://bit.ly/2BOLYJt
৫) http://bit.ly/2DplwGo
৬) http://bit.ly/2Ch7sQ1
৭) http://bit.ly/2leG79X
৮) http://bit.ly/2ldWPpJ
৯) http://bit.ly/2C3W90E
১০) http://bit.ly/2E7FA1d
সরকার যে আর্টিকেল-১৯ এর কার্যক্রম সম্পর্কে জানে না, তা নয়। আর্টিকেল ১৯ এর অনেক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী(http://bit.ly/2C4ORda), তথ্যমন্ত্রী ইনু (http://bit.ly/2BPBKs0 ) এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমও (http://bit.ly/2pRR6eh ) উপস্থিত ছিলো। কিন্তু বাংলাদেশে নাস্তিকতা বিস্তারে সিআইএ ও ব্রিটিশ সরকারের সমন্বিত এ কার্যক্রম বন্ধে সরকারীভাবে কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
========================================
-----------------------------------------------------------------------
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
-----------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------
No comments