শুধু খালেদা জিয়া নন, আজকে যারাই ‘ধর্মবিরোধী বিষয়গুলোকে এড়িয়ে যাচ্ছে, কালকে তারাই ঐ খাচায় নিজেই ধরা খাবেন
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের সময় ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের সুরা নিসার ১৩৫ নম্বর আয়াতের বাংলা তরজমার পাঠের মধ্য দিয়ে বক্তব্য শেষ করেছে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
বক্তব্যে শেষে খালেদা জিয়া বলেন,
আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি পবিত্র কুরআনের সুরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতের বাংলা তরজমা উল্লেখ করে। বাংলা তরজমা : “হে ঈমানদারগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাক; আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্যদান কর, তাতে তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবানিকটবর্তী আত্মীয়-স্বজনের যদি ক্ষতি হয় তবুও। কেউ যদি ধনী কিংবা দরিদ্র হয়, তবে আল্লাহ তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী তোমাদের চাইতে বেশী। অতএব, তোমরা বিচার করতে গিয়ে রিপুর কামনা-বাসনার অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা পাশ কাটিয়ে যাও, তবে আল্লাহ তোমাদের যাবতীয় কাজ-কর্ম সম্পর্কেই অবগত।” (৪ : ১৩৫) (খবরের সূত্র: http://bit.ly/2ivgmQO)
আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি পবিত্র কুরআনের সুরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতের বাংলা তরজমা উল্লেখ করে। বাংলা তরজমা : “হে ঈমানদারগণ, তোমরা ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাক; আল্লাহর ওয়াস্তে ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্যদান কর, তাতে তোমাদের নিজের বা পিতা-মাতার অথবানিকটবর্তী আত্মীয়-স্বজনের যদি ক্ষতি হয় তবুও। কেউ যদি ধনী কিংবা দরিদ্র হয়, তবে আল্লাহ তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী তোমাদের চাইতে বেশী। অতএব, তোমরা বিচার করতে গিয়ে রিপুর কামনা-বাসনার অনুসরণ করো না। আর যদি তোমরা ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে কথা বল কিংবা পাশ কাটিয়ে যাও, তবে আল্লাহ তোমাদের যাবতীয় কাজ-কর্ম সম্পর্কেই অবগত।” (৪ : ১৩৫) (খবরের সূত্র: http://bit.ly/2ivgmQO)
আমার যতদূর মনে পরে, সুপ্রীম কোর্টের সামনে গ্রিক দেবীর মূর্তি স্থাপনের সময়, আমি এর বিরোধীতা করে বলেছিলাম-
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সামনে স্থাপিত করা হয়েছে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআনের সূরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতকে। বিশ্বের র্যাংকিং-১ ইউনিভার্সিটি যখন কোরআনের আয়াতকে শ্রেষ্ঠ ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে স্বীকার করে নিচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশের মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কথিত গ্রিক দেবীকে ন্যায় বিচারের প্রতীকরূপে গণ্য করে তার মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে। সত্যিই আজব এক দেশের নাম বাংলাদেশ।” (http://bit.ly/2zSdDbo)
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সামনে স্থাপিত করা হয়েছে মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআনের সূরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতকে। বিশ্বের র্যাংকিং-১ ইউনিভার্সিটি যখন কোরআনের আয়াতকে শ্রেষ্ঠ ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে স্বীকার করে নিচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশের মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে কথিত গ্রিক দেবীকে ন্যায় বিচারের প্রতীকরূপে গণ্য করে তার মূর্তি স্থাপন করা হচ্ছে। সত্যিই আজব এক দেশের নাম বাংলাদেশ।” (http://bit.ly/2zSdDbo)
আজকে ন্যায় বিচার না পেয়ে খালেদা জিয়া ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআনের সূরা নিসার ১৩৫ নং আয়াতের আশ্রয় নিচ্ছেন। কিন্তু ঐ সময় গ্রিক মূর্তি বিরোধী আন্দোলনের সময় তিনি ছিলেন নিশ্চুপ। তখন তিনি যদি ঐ আয়াত খানা বলতেন, তবে মূর্তি বিরোধী আন্দোলনটা আরো অনেক গতিশীল হতো। কিন্তু তিনি আশ্চর্যজনকভাবে সেই সময় চুপ থেকেছিলেন।
শুধু খালেদা জিয়া নন, আজকে যারাই ‘ধর্মবিরোধী বিষয়গুলোর প্রতিবাদ করা নিজের ইস্যু নয়’ ভেবে চুপ থাকছেন, কালকে তারাই ঐ খাচায় নিজেই ধরা খাবেন। তখন হয়ত নিজেই ধর্মের আশ্রয় নিয়ে সাহায্য চাইবেন। কিন্তু তখন দেরি হয়ে গেছে। আপনার ফাদে আটকানো দেখেও ততক্ষণে অন্যরাও ভাবা শুরু করেছে, “এটা আমার বিষয় না, হু কেয়ারস ?”
========================================
-----------------------------------------------------------------------
(https://www.facebook.com/Noyon-Chatterjee-6-202647270140320/)
-----------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------
No comments