রাজীব হায়দারের হত্যাকান্ডের রায় ও আমার কিছু কথা
২০১৩-এর ফেব্রুয়ারীতে রাজীব হায়দার ওরফে থাবার অপমৃত্যুর মামলাটির প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মাইনুল ইসলাম। মাইনুল ইসলাম সাধারণ কোন পুলিশ ছিলেন না, তিনি দুই দুই বার রাষ্ট্রপতির থেকে গোল্ড মেডেলিস্ট চৌকশ পুলিশ কর্মকর্তা। জানা যায়, সৎ পুলিশ কর্মকর্তা মাইনুল ইসলাম সঠিকভাবে মামলাটির তদন্ত করছিলেন এবং গ্রেফতারকৃতরা যে নির্দোষ সেটা তিনি প্রকাশ করেছিলেন। এতেই ক্ষেপে ওঠে নাস্তিক গোষ্ঠী ও তাদের পোষকরা। গোল্ড মেডেলিস্ট মাইনুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এর বদলে দায়িত্ব দেওয়া হয় দুর্নীতিবাজ হিন্দু পুলিশ কর্মকর্তা নিবারণ চন্দ্র বর্মণকে।
ঘটনার প্রায় ১ বছর পর ২০১৪ সালে নতুন তদন্ত কর্মকর্তা নিবারণ চন্দ্র বর্মণের দেওয়া উড়ো তথ্য অনুযায়ী ফেঁসে যায় নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীহ ছাত্র রেদোয়ানুল আজাদ রানা ও ফয়সাল বিন নাঈম ওরফে দীপ। আজকে তাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় হলো।
আমার মতে, ‘নূরানী চাপা সমগ্র’র মত একটি নিকৃষ্ট ব্লগের লেখক রাজীব হায়দার থাবার এমনিতেও রাষ্ট্রীয় আইনে ফাঁসি হওয়া উচিত ছিলো। আর সেই নিকৃষ্টের জন্য নাকি দুইজন নিরীহ ছাত্রের ফাঁসি !
এ ধরনের মিথ্যা রায় আমি বর্জন করলাম, আপনি ??
(দেখতে পারেন নূরানী চাপা নামক ব্লগে থাবা কি লিখেছিলো - http://goo.gl/suYa2q)
No comments