বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্রে দেশবিরোধী উপজাতি সন্ত্রাসীদের জন্য জায়গা বরাদ্দ
বাংলাদেশে এগুলো হচ্ছেটা কি ?
মন্ত্রীপাড়ার মত যায়গায়, অফিসার্স ক্লাবের পাশে উপজাতিদের যায়গা দেওয়া হলো-
১ কাঠা, ২ কাঠা নয়, পুরো ৬ বিঘা !!
১ কাঠা জমির দাম সেখানে যদি কমপেক্ষ ১০ কোটি টাকা হয়,
তবে পুরো জমির দাম ১২০০ কোটি টাকা !!!
একটা ৩ কাঠার উপরে বাড়ি তো যথেষ্ঠ ছিলো, সেখানে ৬ বিঘা !
এগুলো কিন্তু সরকারের সম্পত্তি ছিলো না, এগুলো পরিত্যাক্ত সম্পত্তি
পরে মুসলমানরা কিনে নেয়, বার কয়েক হাত বদলও হয়েছে।
বর্তমান অধিবাসীদের বেশি হক।
কিন্তু এরপরও দুর্বল জনগনের থেকে কেড়ে নিয়ে শুধু উপজাতিদের খুশি রাখতে
ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে এত বিশাল এলাকা দিয়ে দেওয়া হয়ে গেলো।
উপজাতিরা আগে বনে-জঙ্গলে সন্ত্রাসীপনা করতো, এখন ঢাকার মধ্যে বসে সারাদিন রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ চালাবে।
ঢাকেশ্বরী মন্দিরের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটছে। সেখানেও শুধু মন্দিরের সৌন্দর্য্য বর্ধণের জন্য মুসলমানদের তাড়িয়ে ২ বিঘা জমি দখল করা হচ্ছে। এটাও করা হচ্ছে শুধু হিন্দু খুশি করতে। ঐ এলাকার মুসলমানরা অনেক প্রতিবাদ করছে, কিন্তু সবই লুকিয়ে রাখা হয়েছে।
এখন নতুন করে শোনা যাচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত শিখ মন্দিরের (গুরুদুয়ারা নানক শাহী) জন্যও নাকি যায়গা বৃদ্ধির কার্যক্রম চলছে। এক্ষেত্রে মন্দিরের পেছনে ঢাবির বিজনেস অ্যাডমিনেস্ট্রশনের জায়গা দখল করে শিখদের যায়গা দেওয়া হতে পারে।
এসব সম্পত্তি কিন্তু জনগণের সম্পত্তি, সরকারের সম্পত্তি নয়। অথচ শুধুমাত্র হিন্দু, উপজাতি ও শিখদের খুশি রাখতে মুসলমানদের সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে তাদের দেওয়া হচ্ছে, জনগণ টু শব্দটা পর্যন্ত করতে পারছে না, দালাল মিডিয়াও বিষয়গুলো প্রকাশ করছে না। যেন বাংলাদেশ একটা মগের মুল্লুক।
উল্লেখ্য, ঢাকার হাতিরঝিল সড়কে শুধু সৌন্দর্য্য বর্ধণের নামে পানির মধ্য থেকে দুইটি মসজিদ ও একটি মাদ্রাসা উচ্ছেদ করা হয়েছে। অথচ হাতিলঝিলে রামপুরা দিয়ে ঢুকতে রাস্তার উপরে একটি মন্দির ছিলো, সেটার কিছুই করা হয়নি। একইভাবে বুড়িগঙ্গার তীরে ২২টি মসজিদ ভাঙ্গার উদ্যোগ নিয়েছে নৌ মন্ত্রনালয়, অথচ দুই তীরে হাজার হাজার অবৈধ স্থাপনার দিকে হাতই দেয়নি তারা।
No comments