সন্ত্রাসী দেশ আমেরিকার বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র
আমেরিকা বললো, ইরাকে নাকি মারাত্মক ধরনের মরনাস্ত্র (WMD) আছে। তাই সেগুলো ধ্বংস করতে হবে তাদের। এ বলে ২০০৩ সালে ইরাকে হামলা চালালো আমেরিকা। সেই হামলার সময় আমেরিকা ইরাকে প্রয়োগ করলো ডিপ্লেটেড ইউরেনিয়াম (ডিইউ)। এই তেজষ্ক্রিয় বোমার প্রতিক্রিয়ায় ইরাকে জন্মগত ত্রুটি ও বিকলাঙ্গতা নিয়ে জন্ম নিতে শুরু করলো শিশুরা। দেখা গেলো- কারো হাত নেই, কারো পা নেই, কারো মাথায় ফুটো, কারো পেটে ফুটো, কারো একটা চোখ, কেউ দেখতে প্রাণীর মত। এ সকল বাচ্চার বেশির ভাগ মরে গেলো, যেগুলো বাচলো সেগুলো সারা জীবন বাবা-মায়ের বোঝা হয়ে রইলো । আমেরিকা যখন মরনাস্ত্র খুজতে গিয়ে পুরো ইরাককে ধ্বংসস্তুপ বানিয়ে ফেলেছে, তখন (১০ বছর পর) তারা স্বীকার করলো, “আসলে ইরাকে কোন মরনাস্ত্র নেই, সব তাদের ভুল বুঝাবুঝি।” এটা কি ফাইজলামি ???
আমেরিকা এখন বাংলাদেশে সন্ত্রাসী খুজে পেয়েছে। তাই বাংলাদেশে আসতে খুব তোজজোড় শুরু করেছে তারা। কিন্তু দেখা যাবে- সন্ত্রাসী খুজতে গিয়ে নিজেই পুরো বাংলাদেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশকে তামাতামা করে হয়ত ১০ বছর পর বলবে- “দুঃখিত আমরা বুঝতে পারিনি, বাংলাদেশে আসলে কোন আইসিস ছিলো না। আমাদের ভুল হয়ে গেছে।”
পৃথিবীর এক নম্বর সন্ত্রাসী হচ্ছে আমেরিকা নিজেই। সেই সন্ত্রাসী যখন কোথাও সন্ত্রাসী খুজে পায়, তখন বুঝতে হবে- নিশ্চয়ই কোন গোলেমেলে আছে। ধান্দাটা আসলে অন্য যায়গায়।
তাই বলতে হয়-
USA oil your own machine. Your country is full of terrorism. Handle yourself first. We know how to handle our country.
#No_ISIS_in_Bangladesh
USA oil your own machine. Your country is full of terrorism. Handle yourself first. We know how to handle our country.
#No_ISIS_in_Bangladesh
(ছবি: ইরাকে মার্কিনীদের তেজস্ক্রিয় অস্ত্র ব্যবহারের ফলে জন্ম নিচ্ছে বিকলাঙ্গ ও অপরিপক্ক শিশু)
No comments