বাংলাদেশের স্কুলগুলোতে হিন্দু শিক্ষক দ্বারা ইসলাম ধর্মকে কটূক্তি
বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের স্কুলগুলোতে হিন্দু শিক্ষক দ্বারা ইসলাম ধর্মকে কটূক্তি করার ঘটনা ঘটে। এতে অনেক সময় প্রতিবাদ বিক্ষোভও হয়। এইতো কিছুদিন আগে দুই হিন্দু শিক্ষক ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করে জেল-হাজতে গেলো।
হিন্দু শিক্ষকরা ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করবে, এটা আসলে স্বাভাবিক বিষয়। এটা অনেক যায়গায়ই করে। আপনি আপনার পুরাতন স্মৃতিচারণ করে দেখুন, মনে করুন- আপনার স্কুলেও হিন্দু শিক্ষকরা ঠিকই সুযোগ পেলে ইনিয়ে-বিনিয়ে ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন অনুসঙ্গ (আল্লাহ, নবী, ফেরেশতা, হুর, জান্নাত) নিয়ে কৌশলে কটূক্তি করতো। আপনি হয়ত ছোট ছিলেন বলে প্রতিবাদ করতে পারতেন না। কিন্তু বিষয়টি আপনার শিশু মনে ঠিকই দাগ কেটে রাখতো।
হিন্দুদের দ্বারা ইসলাম ধর্মের কটূক্তির বিষয়টা আসলে স্বাভাবিক। আপনি ফেসবুকে হিন্দু পেইজগুলো ঘুরে দেখুন। তারা হরদম-হরহামেশা ইসলাম নিয়ে নানান অপকথা বলে যাচ্ছে। অনেকে নাস্তিকের বেশ করে ইসলামের বিরুদ্ধে বলছে, কিন্তু নিজ ধর্মের বিরুদ্ধে কিছুই বলছে না।
তাই নিশ্চিত থাকুন-
আপনার সন্তান যখন কোন হিন্দু শিক্ষকের কাছে পড়তে যায়, তখন ইচ্ছা অনিচ্ছায় তাকে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটূক্তি শুনতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার সন্তানের যদি ইসলামী জ্ঞান চর্চা থাকে, তবে হয়ত সে খারাপ প্রভাবটা কাটিয়ে উঠতে পারে। আর যদি তার ইসলাম চর্চা কম হয়, তবে আপনার সন্তান ঠিকই ঐ হিন্দু শিক্ষকের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ইসলাম থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাবে।
আপনার সন্তান যখন কোন হিন্দু শিক্ষকের কাছে পড়তে যায়, তখন ইচ্ছা অনিচ্ছায় তাকে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটূক্তি শুনতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার সন্তানের যদি ইসলামী জ্ঞান চর্চা থাকে, তবে হয়ত সে খারাপ প্রভাবটা কাটিয়ে উঠতে পারে। আর যদি তার ইসলাম চর্চা কম হয়, তবে আপনার সন্তান ঠিকই ঐ হিন্দু শিক্ষকের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ইসলাম থেকে ধীরে ধীরে দূরে সরে যাবে।
শুধু স্কুল কলেজে হিন্দু শিক্ষক নয়, এই পাঠ্যবইয়ের ক্ষেত্রে যে বার বার বলা হচ্ছে- ইসলাম বাদ করে হিন্দুত্ববাদ প্রবেশ করানো হয়েছে, এটাও কিন্তু ঐ হিন্দু কর্মকর্তাদের কারণেই। আপনি মুসলিম হয়ে হয়ত ধর্মনিরপেক্ষতার লেবাস পরে চুপ করে বসে থাকতে পারেন। কিন্তু হিন্দুরা তা করে না। সে যেখানেই যায় সেখানে হিন্দুত্ববাদ ঢুকানোর চেষ্টা করে, হিন্দু কর্মচারি ঢুকানোর চেষ্টা করে, পূজা-অর্চনা শুরু করে, আর ধূপ দিযে গন্ধ ভড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে আর ইসলাম ধর্মকে নিয়ে কটূক্তি করার চেষ্টা করে।
শিক্ষা সেক্টর, পাঠ্যপুস্তক, প্রশ্নপত্র প্রণয়নের পুরোটাই এখন হিন্দু-------
১) সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়,
২ ) সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ,
৩) কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস
৪) প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ,
৫) পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক,
৬) ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়,
৭) চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত,
৮) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী,
৯) বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল,
১০) ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ,
১১) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ,
১২) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ,
১৩) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার,
১৪) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ,
১৫) শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক,
১৬) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস
১৭) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার
১৮) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (কুমিল্লা) উপসচিব শিবতোষ নাথ
১৯) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র সরকার
২০) পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে সমন্বয়ক প্রীতিশ কুমার সরকার
২ ) সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ,
৩) কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস
৪) প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ,
৫) পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক,
৬) ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়,
৭) চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত,
৮) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী,
৯) বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল,
১০) ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ,
১১) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ,
১২) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ,
১৩) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার,
১৪) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ,
১৫) শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক,
১৬) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস
১৭) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার
১৮) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড (কুমিল্লা) উপসচিব শিবতোষ নাথ
১৯) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র সরকার
২০) পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে সমন্বয়ক প্রীতিশ কুমার সরকার
এখন আপনি যদি নিজের ইসলামকে টিকিয়ে রাখতে চান, ভবিষ্যত প্রজন্মকে মুসলিম হিসেবে বজায় রাখতে চান, তবে অবশ্যই আপনাকে প্রতিক্রিয়াশীল হতে হবে, নিজের মধ্যে রেজিসটেন্স বা প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরী করতে হবে। কিছুতেই হিন্দু শিক্ষকের কাছে পড়ানো যাবে না বাচ্চাদের। একই সাথে দাবি তুলতে হবে- শিক্ষা সেক্টর থেকে সকল হিন্দু কর্মকর্তাকে অপসারণ জন্য। যে দেশের জনসংখ্যা ৯৫% মুসলমান, সে দেশের শিক্ষা সেক্টর হিন্দুদ্বারা পূর্ণ হওয়াটা কোন স্বাভাবিক বিষয় নয়, বরং বিশেষ চক্রান্তের অংশই বটে।
No comments