Header Ads

ad728
  • Breaking News

    সমকামীতা পরিচালনা আমেরিকান অ্যাম্বাসি থেকে

    ঢাকায় দুই সমকামী নেতা নিহত হওয়ার পর একটি বিষয় ফাঁস হলো, সেটা হচ্ছে- আমেরিকান অ্যাম্বাসি থেকে বাংলাদেশে সমকামীতার কার্যক্রম পরিচালনা করা হতো।
    এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, বাংলাদেশে সমকামীতা দণ্ডনীয় অপরাধ। সেই অপরাধ কার্যক্রমটা পরিচালিত হতো মার্কিন অ্যাম্বাসি থেকে। যাই হোক ঘটনাক্রমে দুই অপরাধী যখন নিহত হলো, তখন দুই অপরাধীর হয়ে বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকলো আমেরিকা।
    বিষয়টা একটু উল্টো করে চিন্তা করুন। ধরুন, মার্কিন আইনে কোন একটি বিষয় দন্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু বাংলাদেশী অ্যাম্বাসি থেকে সেই অপরাধে ইন্ধন দেওয়া হয়। এখন কোন ঘটনায় যদি ঐ অপরাধে সাথে সংশ্লিষ্ট দুজন মার্কিনী নিহত হয়, এরপর যদি বাংলাদেশী অ্যাম্বাসি থেকে ঐ অপরাধীর পক্ষে ওকালতি করা হয়, কিংবা আমেরিকাকে অপরাধের পক্ষে চাপ প্রয়োগ করা হয়, তবে বিষয়টি কেমন হবে ? সারা বিশ্ব ছি: ছি: করতে ব্যস্ত হয়ে উঠবে নিশ্চয়ই।
    আমার মনে হয় বাংলাদেশী অ্যাম্বাসি এমন কোন কথা কখন চিন্তাই করবে না। তারমানে দেখা যাচ্ছে আমরিকা অপরাধের পক্ষে কথা বলে, এবং অপরাধকে ইন্ধন দেয়। সোজা ভাষায় আমেরিকা নিজেই একটা কুখ্যাত অপরাধী।
    হ্যা আমেরিকা কথা বলতে পারতো যদি, নিহত ঐ দুই ব্যক্তি জন্মসূত্রে আমেরিকান হতো, কিংবা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সেই হত্যাকাণ্ড ঘটতো। কিন্তু তার কোনটাই ঘটেনি। তাহলে বর্তমান সভ্য যুগে এ ধরনের একটি বিষয়ে আমেরিকার নাক গলানো চরম অসভ্যতারও লক্ষণ বটে।
    পাশাপাশি একটা কথা যোগ করা দরকার। প্রথম আলো, একাত্তর টিভির মত যে সব মিডিয়া, এবং যে সব বাংলাদেশী বিভিন্নভাবে প্রচার করে যাচ্ছে- বাংলাদেশে কথিত আইএস/আল কায়েদা আছে, সে সব লোককে গ্রেফতার করা উচিত। এরা রাষ্ট্রদ্রোহী, এদের রাষ্ট্রদ্রোহীতার অপরাধে শাস্তি দেওয়া উচিত। কারণ এরা বাংলাদেশে আইএস আছে প্রচার করে বিদেশী শক্তিদের ডেকে আনতে চা্য়, বাংলাদেশে লুটপাট ঘটাতে চায়। এদের থেকে বড় রাষ্ট্রদ্রোহী রাজাকার আর হতে পারে না।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728