Header Ads

ad728
  • Breaking News

    মুসলমানদের বিরুদ্ধে ইসকনের মামলার এজহার কপি

    কোতয়ালী থানায় দায়েরকৃত মামলায় তারা মোট ৩৪ জন আসামীর নাম উল্লেখ করেছে , আর অজ্ঞাতনামা আছে ২০০০-২৫০০ জন মুসলমানের নাম। এজহারে তারা উল্লেখ করেছে- জুবায়ের নামক এক ব্যক্তি নাকি তাদের এক ইস্কন সদস্যকে রড দিয়ে মাথার মধ্যে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করেছে। এছাড়া তারা আরো দাবি করেছে - এ ঘটনায় নাকি তাদের ৩৫ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মামলা অনেকগুলো ধারায় হয়েছে। তবে ৩০৭ (খুনের উদ্যোগ) এবং ৩২৫ (স্বেচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাত) ধারা দুটো খারাপ। এই দুই ধারায় মুসলমানদের ৭-১৪ বছরের জেল হতে পারে। যাই হোক সিলেটি মুসলমানদের জন্য এ খবর সত্যিই একটি দুঃসংবাদ। এ মামলায় অনেক মুসলমানকে যাবজ্জীবন জেলের ভাত খেতে হবে এবং হিন্দুরা মুসলমানদের ঘাড়ে চেপে বসবে। এ ঘটনাকে মুসলমানরা একা একা প্রতিরোধ করলে পারবে না। অবশ্যই মুসলমানদের একত্র হতে হবে, সুসংগঠিত হতে হবে, সবাইকে জানাতে হবে। এখন যে কাজগুলো মুসলমানদের জরুরী- ১) কোন মুসলমানকে গ্রেফতার হতে দেওয়া যাবে না। পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে আসলে একত্রিত হয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। হাজার হাজার লোক এক হয়ে গেলে ১০-১৫ জন পুলিশের পক্ষে গ্রেফতার করা সম্ভব হবে না। ২) যারা আহত হয়েছে সরকারি হাসপাতাল থেকে তাদের ডাক্তারি সার্টিফিকেট উত্তোলন করুন দ্রুত। ৩) ডাক্তারি সার্টিফিকেট নিয়ে ইসকনের বিরুদ্ধে মামলা করুন। থানায় মামলা না নিলে কোর্টে গিয়ে মামলা করুন। ৪) কমপক্ষে ১০০০ ইসকন ও তাদের ভক্তদের বিরুদ্ধে মামলা করুন। ৫) সিলেটে দ্রুত সংবাদ সম্মেলন করুন, জনগণের একত্র হত বলেন। ৬) খুব জরুরী- ঢাকায় এসে সংবাদ সম্মেলন করা। ইসকন জঙ্গীদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত প্রচার করুন। মনে রাখবেন- ইসকন কিন্তু হিন্দুদের কোন সম্প্রদায় নয়, এদেরকে হিন্দুরাও দেখতে পারে না। ৭) মসজিদগুলোতে জনগণকে জানানো- ইসকন সিলেটে মুসলমানদের উপর নিপীড়ন শুরু করেছে, ফের গৌরগোবিন্দের শাসন চালু করতে চাইছে। ৮) বিশেষ জরুরী- আগামী শুক্রবার মসজিদে নামাজের পর মিছিল বের করা। দাবি দাওয়া- পুলিশের হামলা, মুসল্লীদের উপর আক্রমণ, ইসকনীদের জঙ্গীপনা এবং মসজিদের সামনে গানবাজনা করে অস্থিতিশীল সহিংস পরিবেশ সৃষ্টির জন্য তাদের নিষিদ্ধ করার দাবিতে। ৯) নিজ জমি বাচাতে তারাপুরের ৩০ হাজার অধিবাসীকেও বের হয়ে আসা উচিত। এই ইস্যুতে সফল হলে তাদের জমিও নিশ্চিত বেচে যাবে। ১০) সিলেটের ইসলামী দল ও সংগঠনগুলোকে দলমত ভুলে একযোগে এগিয়ে আসতে হবে। অনেক মুসলমান ভাবছে ইসকনের সাথে সমঝোতা করে চলতে হবে। কিন্তু এই হিজরা নীতি পরিহার করুন। কারণ ইসকনের কেন্দ্রীয় কমান্ড ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছে এবং ঢাকায় প্রশাসনে দেন-দরবার করছে- যে কোন উপায়ে সিলেটি মুসলমানদের তারা শায়েস্তা করবে। সমঝোতা করা তাদের উদ্দেশ্য নয়। এখন চুপ করে ঘুমিয়ে থাকলে কিংবা হিজরা নীতি গ্রহণ করলে পস্তাতে হবে। এখন একটাই পথ- সবা্ই এক হয়ে প্রতিবাদ করুন। হাজার হাজার লোক এক হলে সরকারও কিছু করার সাহস পাবে না। তখন পুরো ঘটনা মুসলমানদের পক্ষে চলে আসবে।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728