আজ মুসলমানরা নিজস্ব চেতনা দিয়ে যাচাই বাছাই করার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে

ঘুড়ি উড়ানো দেখেছেন কখনও ?

বেশি উপরে ওড়াতে হলে, শুধু নাটাই টান দিলেই হয় না,
সূতাও ছাড়তে হয়।
আবার প্রতিপক্ষের ঘুড়ি কাটতে হয় সেই সূতা ছেড়েই।

বিশেষ টার্গেট নিয়ে হয়ত বলা হয়েছে-
দূর্গা পূজার খরচ বাচিয়ে রোহিঙ্গাদের দিতে। কিন্তু ইটস ডিফিকাল্ট টু হাইড ল্যাঞ্জা
তাই তো কমেন্টে-
Sattajit Das : Hmmm Khal Kaita Khumir Antace r ta Nia akhon Deshe valo bepsao colce
Subir Paul : হিন্দু রোহিঙ্গাগুলাকে আগে সাহায্য করুক কারন তারা ক্যাম্পে জায়গা পায়নি... উল্টা তাদের উপর নির্যাতন হয়েছে
Subrata Mallick : বাঁশ কেন ঝাড়ে এস আমার গাড়ে
Partha Dev : konodin sunlam na durga pujar khoroch save kora desher grihohara,gorib hindu dar help korta aah akdom rohinga dar jonno dorod jhora porcha.

হিন্দুত্ববাদী ভারতের দিকে তাকিয়ে দেখুন-
১) মোদি গিয়ে সূচিকে রোহিঙ্গা গণহত্যায় সমর্থন দিয়ে আসলো
২) অস্ত্র বিক্রির নতুন করে চূক্তি করলো
৩) নিজ দেশ থেকে সকল রোহিঙ্গাকে বের করে দিতে চাইলো

আবার সেই রোহিঙ্গাদের জন্যই কি না দুই ট্রাক ত্রাণ পাঠিয়ে দিলো।
ব্যস সেই দুই ট্রাক ত্রাণ পেয়ে মুসলমানরা গদ গদ হয়ে বলো-
আহারে ভারত কত মহান, রোহিঙ্গাদের সাহায্য করছে।

রোহিঙ্গাদের আজকে এই করুণ অবস্থার মূলে রয়েছে, বৌদ্ধদের প্রতি বিশ্বাস।
দেশভাগের সময় সূচির বাবা অং সাং বলেছিলো- মুসলমানদের সব চাওয়া-পাওয়া সংবিধান অনুসারে আদায় করা হবে।
ব্যস ঐ সময় রোহিঙ্গা মুসলমানরা খুশিতে গদ গদ হয়ে তাকেই সমর্থন দিলো,
যার ফল তারা এখনও ভোগ করছে।

অমুসলিমরা একটু নরম কথা বললেই মুসলমানরা ফিদা হয়ে যায়। ভুলে যায় আগের মাইর আর গালাগালির কথা।
ট্র্যাম্প আর মোদি যদি মাথায় টুপি লাগিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ত্রাণ দিতে আসতো,
তবে এতক্ষণে মুসলমানরা নিশ্চিত তাদের উম্মাহর খলিফা বানিয়ে ফেলতো।

আসলে এগুলোর মূল কারণ-
মুসলমানদের নিজস্ব চেতনার দুর্বল ভিত্তি ।
তারা আসলে কি চায়, তা তারা নিজেরাও জানে না।
কিছু একটা দেখলেই লাফ দিয়ে পরে, ভাবে ‘আহারে কত ভালো’।
কিন্তু নিজস্ব চেতনা দিয়ে যাচাই বাছাই করার যোগ্যতা নাই।

অমুসলিম বিশ্বের এখন বড় পলিসি ডবল স্ট্যান্ডার্ড থেকে মুসলমানদের ক্ষতি করা।
মানে-
চীন রোহিঙ্গাদের ত্রাণও দিবে, আবার মায়ানমারকে রোহিঙ্গা মারতে ইন্ধনও দিবে।
ভারত রোহিঙ্গাদের ত্রাণও দিবে, আবার মায়ানমারকে রোহিঙ্গা মারতে ইন্ধনও দিবে।
এতে মুসলমানদের সম্পর্কও ভালো থাকবে, আবার রোহিঙ্গাও মরবে।

পূজার টাকা বাচিয়ে রোহিঙ্গাদের দিতে বলে একই পথে হেটেছে বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্ঠী, তাই এত খুশি হওয়ার কিছু নাই।

[বিঃদ্রঃ পূজার কত বাচায়, আর সেই টাকা কোন ধর্মের রোহিঙ্গাদের দেয়, তার হিসেব রাইখেন কিন্তু]

---------------------------------------------------

--আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon Chatterjee 5
(https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
--পেইজ কোড- 249163178818686 ।

--আমার ফেসবুক ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/