Header Ads

ad728
  • Breaking News

    মুসলমানদের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব মুসলমানদেরই নিতে হবে

    ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেলো
    ছোট বেলায় এই বাক্যটিকে বহুবার ট্র্যান্সলেট করেছিলাম।
    ছোট বেলায় বাংলা মুভিগুলো এই বাক্যের দৃশ্যায়ন পাই-
    মুভির লাস্টে যখন নায়ক-ভিলেন মারামারি করে সব শেষ হয়ে যায়,
    ঠিক তখন পুলিশ এসে প্রবেশ করে, আর বলে-“কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না।”
    মুভির ৩ ঘণ্টা আইনের ছিটে ফোটাও নেই, কিন্তু সব কিছু শেষ হওয়ার পর তাদের আইনের কথা মনে পরে। সত্যিই সেলুকাস।
    যাই হোক,
    রোহিঙ্গাদের সমস্যা শুরু হয়েছে গত মাসের ২৫শে আগস্ট
    আর নিরাপত্তা পরিষদের মিটিং বসেছে ১৩ই সেপ্টেম্বর ।
    মানে ১৮ দিন পর।
    এর মধ্যে ১৭৬টি রোহিঙ্গা গ্রাম খালি হয়েছে
    ৩ হাজার রোহিঙ্গা মরেছে
    ৪ লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে।
    আমার দৃষ্টিতে জাতিসংঘ একটা সময়ক্ষেপন সিস্টেম,
    জাতিসংঘ ‘এই সমাধান করছি’, ‘এই সমাধান করছি’ বলে মানুষকে ঠাণ্ডা রাখবে
    আর এ্ই সুযোগে চলে মুসলিম নিধন।
    ফিলিস্তিনে মুসলিম নির্যাতন
    কাশ্মীরে মুসলিম নির্যাতন
    সিরিয়ায় মুসলিম নির্যাতন
    লিবিয়ায় মুসলিম নির্যাতন
    ফিলিপাইনের মিন্দানাওয়ে মুসলিম নির্যাতন
    থাইল্যান্ডের পাতায়ায় মুসলিম নির্যাতন
    উইঘুরে মুসলিম নির্যাতন
    ইরাকে মুসলিম নির্যাতন
    আফগানিস্তানের মুসলিম নির্যাতন
    এবং মায়ানমারে মুসলিম নির্যাতনের বিরুদ্ধে কার্যত কোন ব্যবস্থাই নিতে পারেনি জাতিসংঘ।
    অথচ,
    ইন্দোনেশিয়া ভেঙ্গে খ্রিস্টানদের পূর্ব তীমুর
    আর সুদান ভেঙ্গে খ্রিষ্টানদের দক্ষিণ সুদান ঠিকই আদায় করে দিয়েছে জাতিসংঘ
    নিরাপত্তা পরিষদের মূল পাউয়ারে আছে –
    চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন।
    মুসলমানের প্রতি এদেশগুলো আচরণ সবার জানা।
    তবুও বলছি- গতকালকে নিরাপত্তা পরিষদের এই মিটিং ডেকেছিলো ব্রিটেন।
    ইচ্ছায় হোক, আর অনিচ্ছায় হোক ব্রিটেনকে অনেকে রোহিঙ্গাপ্রেমী মনে করেছে।
    কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আজকে রোহিঙ্গারা যে মায়ানামারের নাগরিকত্বশূণ্য নির্যাতিত হচ্ছে তার পেছনে ছিলো এই ব্রিটিশ। ব্রিটিশ শাসনের শেষ দিকে এরা মায়ানমারের ১৩৯ জাতিগোষ্ঠীর তালিকা তৈরী করেছিলো, যেখানে ইচ্ছা করে তারা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নাম বাদ দেয়। এই লিস্টকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বশূণ্য করে বার্মীজ সরকার।
    ইহুদীবাদীদের একটা স্ম্যার্ট কৌশল কি জানেন ?
    বন্ধুকেও চালায় এরা
    শত্রুকেও চালায় এরা
    এবং যে তৃতীয়পক্ষ হয়ে মীমাংসা করে দেয়, তাকেও চালায় এরা।
    জাতিসংঘ বা ইহুদীসংঘ ইহুদীবাদীদের বানানো একটি সংগঠন, তাই মীমাংসার দায়িত্ব দিয়ে লাভ নেই।
    মুসলমানদের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব মুসলমানদেরই নিতে হবে।
    অনেকে হয়ত বলতে পারেন-
    পৃথিবীতে এত জনগোষ্ঠী থাকতে সবাই কেন মুসলমানদের পিছে লাগে ?
    হা ! হা !
    মজার প্রশ্ন। উত্তর অনেকগুলো, একটা কারণ হতে পারে-
    গত ১৪শ’ বছরে পৃথিবীজুড়ে মুসলমানরা সুপার পাওয়ার জাতি ছিলো প্রায় সাড়ে ১১০০ বছর, প্রায় ৮০%
    আর ইহুদী-খ্রিস্টানরা পৃথিবীতে সুপার পাউয়ার হয়েছে মাত্র ২৫০-৩০০ বছর, মাত্র ২০%
    ৮০% সুপার পাওয়ার হওয়া জাতিকে ২০% সুপার পাওয়ার হওয়া জাতি ভয় পাবে এবং দমিয়ে রাখতে চাইবে এটা তো স্বাভাবিক।


    ---------------------------------------------------
    --আমার ফেসবুক মূল পেইজ Noyon Chatterjee 5
    (https://www.facebook.com/noyonchatterjee5),
    --পেইজ কোড- 249163178818686 ।

    --আমার ব্যাকআপ পেইজ- Noyon Chatterjee 6 (https://www.facebook.com/202647270140320/

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728